বগুড়ার গাবতলীতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মড়িয়া ছয়মাইল পশ্চিমপাড়া গ্রামে মোখলেছার রহমান (৫৫) নামে ওই ব্যক্তির মৃত্যুর পর গ্রামবাসী দুই পুলিশ সদস্যকে আটকে রাখে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মণ্ডল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অভিযোগ ওঠার পর এএসআই আব্দুস সবুর ও কনস্টেবল আব্দুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
গ্রামবাসী জানায়, মোমিন কবিরাজ নামে একজনের বাড়িতে গিয়ে তার আত্মীয় দড়িপাড়া গ্রামের মোখলেছারকে পিটিয়েছিলেন ওই দুই পুলিশ সদস্য।
এসএসআই সবুর ও কনস্টেবল রহমান জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের তদন্তে মোমেন কবিরাজের বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে প্রত্যক্ষদর্শী মো. আজমল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
তিনি বলেন, “এ সময় অজানা কারণে ওই দুই পুলিশ মোখলেছার রহমানকে ধরে কিলঘুষি মারতে থাকলে তিনি জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন এবং তার মৃত্যু হয়।”
প্রত্যক্ষদর্শী আমেনা বেগম বলেন, “পুলিশ মোখলেছকে মারপিট করার সময় তিনি বারবার বলেন, ‘আমি হৃদরোগে আক্রান্ত। আমাকে মারবেন না।’ তবু পুলিশ তাকে মারতে থাকে।”
মোখলেছারের মৃত্যুর পর বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী দুই পুলিশ সদস্যকে আটকে রাখে। চার ঘণ্টা পর দুপুর ১টার দিকে পুলিশ কর্মকর্তারা গিয়ে তাকে ছাড়িয়ে আনেন।
গাবতলী থানার ওসি রিয়াজ উদ্দীন আহম্মেদ স্বীকার করেন, অবরুদ্ধ পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করতে গিয়ে তিনিও স্থানীয়দের রোষের মুখে পড়েছিলেন।
“পরে বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফ মণ্ডল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উপযুক্ত বিচারের নিশ্চয়তা দিয়ে অবরুদ্ধ পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করেন।”
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর বলেন, “মোখলেছারের মৃত্যুটি রহস্যজনক।”
ময়নাতদন্তের জন্য লাশ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুরকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। তিন কর্মদিবসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- বগুড়া সার্কেলের এএসপি সাব্বির সরফরাজ, জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের এএসপি মাহফুজ আহমেদ ও গোয়েন্দা পুলিশের বগুড়া সদরের ওসি আমিনুল ইসলাম। bdnews24
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মণ্ডল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অভিযোগ ওঠার পর এএসআই আব্দুস সবুর ও কনস্টেবল আব্দুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
গ্রামবাসী জানায়, মোমিন কবিরাজ নামে একজনের বাড়িতে গিয়ে তার আত্মীয় দড়িপাড়া গ্রামের মোখলেছারকে পিটিয়েছিলেন ওই দুই পুলিশ সদস্য।
এসএসআই সবুর ও কনস্টেবল রহমান জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের তদন্তে মোমেন কবিরাজের বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে প্রত্যক্ষদর্শী মো. আজমল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
তিনি বলেন, “এ সময় অজানা কারণে ওই দুই পুলিশ মোখলেছার রহমানকে ধরে কিলঘুষি মারতে থাকলে তিনি জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন এবং তার মৃত্যু হয়।”
প্রত্যক্ষদর্শী আমেনা বেগম বলেন, “পুলিশ মোখলেছকে মারপিট করার সময় তিনি বারবার বলেন, ‘আমি হৃদরোগে আক্রান্ত। আমাকে মারবেন না।’ তবু পুলিশ তাকে মারতে থাকে।”
মোখলেছারের মৃত্যুর পর বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী দুই পুলিশ সদস্যকে আটকে রাখে। চার ঘণ্টা পর দুপুর ১টার দিকে পুলিশ কর্মকর্তারা গিয়ে তাকে ছাড়িয়ে আনেন।
গাবতলী থানার ওসি রিয়াজ উদ্দীন আহম্মেদ স্বীকার করেন, অবরুদ্ধ পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করতে গিয়ে তিনিও স্থানীয়দের রোষের মুখে পড়েছিলেন।
“পরে বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফ মণ্ডল ঘটনাস্থলে পৌঁছে উপযুক্ত বিচারের নিশ্চয়তা দিয়ে অবরুদ্ধ পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করেন।”
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুর বলেন, “মোখলেছারের মৃত্যুটি রহস্যজনক।”
ময়নাতদন্তের জন্য লাশ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এ ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরিফুরকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। তিন কর্মদিবসের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- বগুড়া সার্কেলের এএসপি সাব্বির সরফরাজ, জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের এএসপি মাহফুজ আহমেদ ও গোয়েন্দা পুলিশের বগুড়া সদরের ওসি আমিনুল ইসলাম। bdnews24
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন