ফেসবুকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য উন্নত প্রযুক্তি
সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক দীর্ঘদিন ধরেই ছবি দেখেই চেনার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছে। সম্প্রতি ওয়েব সম্মেলনে বিষয়টির অগ্রগতি জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অগ্রগতির বিষয়গুলো নিয়ে সম্প্রতি একটি ব্লগ বার্তাও দেওয়া হয়েছে ফেসবুকের পক্ষ থেকে। এতে বলা হয়, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও যন্ত্রপ্রযুক্তির সহায়তায় আমরা আশা করছি দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মানুষেরা আমাদের প্রযুক্তির সহায়তায় কম্পিউটারের সাহায্যে প্রাণী চেনার কাজটি করতে পারবে।’ আগামী মাসেই পুরো বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানানো হবে বলেও জানা গেছে।
ফেসবুকের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা মাইক স্কোরোইপার বলেন, ‘আমরা আশাবাদী আমাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গবেষণা ও নতুন ভার্চু৵য়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি দীর্ঘ মেয়াদে আরও নানা বিষয়কে সহজ করে তুলবে। সে বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা এমন একটি পদ্ধতি তৈরির ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছি, যা আগের চেয়ে অনেক ব্যবহার উপযোগী হবে। যেখানে ডেভেলপাররা প্রয়োজনে নিজের মতো করে নিজেদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারবেন আর আমরা সারা বিশ্বের মানুষদের একসঙ্গে সংযুক্ত করতে পারব।’
গবেষণার বিষয়টি নিয়ে ফেসবুক অফিসে হয়েছে একাধিক পরীক্ষা। গবেষণাটির সঙ্গে যুক্ত একজন জানান, পরীক্ষা করার জন্য জার্মান শ্যাপার্ডকে নির্বাচিত করা হয়। আর গবেষণাটি করার সময় ওই কুকুরটির ছবি তোলা হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই কম্পিউটারটি জানিয়ে দেয়, কুকুরটি হচ্ছে জার্মান শ্যাপার্ড। শব্দ করে উচ্চারিত হয়েই কুকুরটির নাম জানিয়েছে কম্পিউটারটি।
এ প্রজাতির বাইরেও একাধিক প্রাণীর ছবি তুলে তার নাম জানিয়েছে ফেসবুকের এ গবেষণা পদ্ধতিটি। এ পদ্ধতিতে অন্ধরা যেকোনো প্রাণীর অস্তিত্ব ও চেনার কাজটি করতে পারবেন। গবেষণার অগ্রগতির বিষয়টি স্বাগত জানিয়েছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করছেন এমন গবেষকেরাও। বিবিসি
ফেসবুকের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা মাইক স্কোরোইপার বলেন, ‘আমরা আশাবাদী আমাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গবেষণা ও নতুন ভার্চু৵য়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি দীর্ঘ মেয়াদে আরও নানা বিষয়কে সহজ করে তুলবে। সে বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা এমন একটি পদ্ধতি তৈরির ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছি, যা আগের চেয়ে অনেক ব্যবহার উপযোগী হবে। যেখানে ডেভেলপাররা প্রয়োজনে নিজের মতো করে নিজেদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারবেন আর আমরা সারা বিশ্বের মানুষদের একসঙ্গে সংযুক্ত করতে পারব।’
গবেষণার বিষয়টি নিয়ে ফেসবুক অফিসে হয়েছে একাধিক পরীক্ষা। গবেষণাটির সঙ্গে যুক্ত একজন জানান, পরীক্ষা করার জন্য জার্মান শ্যাপার্ডকে নির্বাচিত করা হয়। আর গবেষণাটি করার সময় ওই কুকুরটির ছবি তোলা হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই কম্পিউটারটি জানিয়ে দেয়, কুকুরটি হচ্ছে জার্মান শ্যাপার্ড। শব্দ করে উচ্চারিত হয়েই কুকুরটির নাম জানিয়েছে কম্পিউটারটি।
এ প্রজাতির বাইরেও একাধিক প্রাণীর ছবি তুলে তার নাম জানিয়েছে ফেসবুকের এ গবেষণা পদ্ধতিটি। এ পদ্ধতিতে অন্ধরা যেকোনো প্রাণীর অস্তিত্ব ও চেনার কাজটি করতে পারবেন। গবেষণার অগ্রগতির বিষয়টি স্বাগত জানিয়েছেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করছেন এমন গবেষকেরাও। বিবিসি