ঠিক বিক্ষোভের মতো নয়। সমাবেশে অনেকের মুখে হাসি। গায়ে সাধারণ পোশাক। তাঁরা মধ্যবিত্ত জার্মান নাগরিক। আছে শিশুরাও। কারও সঙ্গে রয়েছে পোষা কুকুর। ঘটনাস্থল হামবুর্গের একটি পার্ক।
কাছেই নির্মাণাধীন একটি শরণার্থীশিবির। সেটি বন্ধ করার দাবিতেই গত রোববার ওই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। আন্দোলনকারীরা জোর দিয়ে বলছেন, তাঁরা অভিবাসী বা শরণার্থীদের বিরুদ্ধে নন। কিন্তু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করার পক্ষপাতী।
এখানেই শেষ নয়। হামবুর্গের ওই সমাবেশে বলা হয়, জার্মানির নাগরিকেরাই থাকার জায়গা পাচ্ছে না। হামবুর্গে আবাসন-সংকট এখন চরমে। সেখানে হাজার হাজার শরণার্থী এলে সমস্যা তো আরও বাড়বে। চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল সম্ভবত জানেন না, তিনি কী শুরু করেছেন।
জার্মানির অধিকাংশ মানুষ শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা করার বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু বিপুলসংখ্যক শরণার্থীর আগমনে তাঁরা ভয় পাচ্ছেন। দেশটিতে চলতি বছরের শেষ নাগাদ ১০ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু জার্মান চ্যান্সেলর এসব শরণার্থীকে জায়গা দেওয়ার ব্যাপারে বারবার বলছেন, ‘আমরা এটা করতে পারব।’
কিন্তু কীভাবে? জার্মানির প্রতি তিনজনের একজন মেরকেলের নীতির সঙ্গে একমত। পাশাপাশি তাঁর জনপ্রিয়তাও ক্রমে কমছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করেন, জার্মানদের কাছে গত ১০ বছরে মেরকেলের একটি শক্তিশালী ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। এখন শরণার্থী সংকট নিয়ে তাঁর সরকারের নীতি ব্যর্থ হলে, সেই ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ভবিষ্যৎও হুমকির মুখে পড়বে। বিপুলসংখ্যক আশ্রয়প্রার্থীর আগমনে জার্মানির অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাক্ষেত্রেও সংকটের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মেরকেলের সমর্থক রক্ষণশীল রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে ইতিমধ্যে ভাঙন ধরেছে। জার্মানদের অধিকাংশ মনে করেন, শরণার্থী সংকট নিরসন করাটা জার্মানির একার দায়িত্ব নয়। তাই চাপের মধ্যেই রয়েছেন মেরকেল।
কাছেই নির্মাণাধীন একটি শরণার্থীশিবির। সেটি বন্ধ করার দাবিতেই গত রোববার ওই নাগরিক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। আন্দোলনকারীরা জোর দিয়ে বলছেন, তাঁরা অভিবাসী বা শরণার্থীদের বিরুদ্ধে নন। কিন্তু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করার পক্ষপাতী।
এখানেই শেষ নয়। হামবুর্গের ওই সমাবেশে বলা হয়, জার্মানির নাগরিকেরাই থাকার জায়গা পাচ্ছে না। হামবুর্গে আবাসন-সংকট এখন চরমে। সেখানে হাজার হাজার শরণার্থী এলে সমস্যা তো আরও বাড়বে। চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল সম্ভবত জানেন না, তিনি কী শুরু করেছেন।
জার্মানির অধিকাংশ মানুষ শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা করার বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু বিপুলসংখ্যক শরণার্থীর আগমনে তাঁরা ভয় পাচ্ছেন। দেশটিতে চলতি বছরের শেষ নাগাদ ১০ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয় নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কিন্তু জার্মান চ্যান্সেলর এসব শরণার্থীকে জায়গা দেওয়ার ব্যাপারে বারবার বলছেন, ‘আমরা এটা করতে পারব।’
কিন্তু কীভাবে? জার্মানির প্রতি তিনজনের একজন মেরকেলের নীতির সঙ্গে একমত। পাশাপাশি তাঁর জনপ্রিয়তাও ক্রমে কমছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করেন, জার্মানদের কাছে গত ১০ বছরে মেরকেলের একটি শক্তিশালী ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে। এখন শরণার্থী সংকট নিয়ে তাঁর সরকারের নীতি ব্যর্থ হলে, সেই ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ভবিষ্যৎও হুমকির মুখে পড়বে। বিপুলসংখ্যক আশ্রয়প্রার্থীর আগমনে জার্মানির অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতিতে নিঃসন্দেহে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাক্ষেত্রেও সংকটের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে মেরকেলের সমর্থক রক্ষণশীল রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে ইতিমধ্যে ভাঙন ধরেছে। জার্মানদের অধিকাংশ মনে করেন, শরণার্থী সংকট নিরসন করাটা জার্মানির একার দায়িত্ব নয়। তাই চাপের মধ্যেই রয়েছেন মেরকেল।
সূত্র: বিবিসি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন