কুড়িগ্রামে সাবেক ছিটমহলের এক নবতিপর বৃদ্ধা আজ বৃহস্পতিবার গ্রাম্য গীত শুনিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মুগ্ধ করলেন। সেই গান শুনে খুশি হয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বুকে জড়িয়ে ধরেন।
দাসিয়ারছড়ার বাসিন্দা করফুলা বেওয়া প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে গেয়ে ওঠেন, ‘মাগো আমার, কোন দ্যাশে ছিলা? তুমি মা জননী, জগৎ তরণী। আলো পাইলাম। তোমায় পাইলাম।’
আজ সকালে দাসিয়ারছড়ায় বিদ্যুতের সংযোগ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি মঞ্চ উঠে ২৫ মিনিট বক্তব্য দেন। নেমে আসার সময় দাসিয়ারছড়াবাসীর সঙ্গে তিনি কথা বলেন। এ সময় করফুলা বেওয়া প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘মাগো, হামরা বিদ্যুৎ পায়া খুব খুশি। ছিটের মানুষ সারা জীবন আন্দারোত আছিল। রাইতোত কুপি জ্বালাই। তোমরায় হামাক বাতি দিলেন। মাগো খুব খুশি হইছি। খুশিতে একনা গান বানাছো।’
এরপর বৃদ্ধা করফুলা গ্রাম্য গীতটি প্রধানমন্ত্রীকে গেয়ে শোনান। গান শুনে প্রধানমন্ত্রী বৃদ্ধাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন।
বৃদ্ধা করফুলা বেওয়া সেকেন্দার আলীর স্ত্রী। তাঁর বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ভেতরে সাবেক ছিটমহল দাসিয়ারছড়ার ৫ নম্বর ওয়ার্ড হাবিবপুরে। তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে। তিনি এখন ছেলের সঙ্গে থাকেন।
প্রধানমন্ত্রী বুকে টেনে নিয়ে আদর করায় কেমন লাগল? জানতে চাইলে করফুলা বলেন, ‘মনে হয় মায়ের বুকে মাথা দিয়া আছি। মা জন্ম দিয়া দুনিয়ার আলো দেখাইছে। হাসিনা আলো দিয়া আন্ধার দূর করছে।’ প্রধানমন্ত্রীর কাছে কিছু চেয়েছেন? উত্তরে বৃদ্ধা বলেন, ‘হামরা গরিব মানুষ। তার কাছে কী চামো? ছিটের ছাওয়া পাওয়াগুলা যেন কাম কাজ করি খাবার পায়, সে ব্যবস্থা যেন করে।’
prothom alo
দাসিয়ারছড়ার বাসিন্দা করফুলা বেওয়া প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে গেয়ে ওঠেন, ‘মাগো আমার, কোন দ্যাশে ছিলা? তুমি মা জননী, জগৎ তরণী। আলো পাইলাম। তোমায় পাইলাম।’
আজ সকালে দাসিয়ারছড়ায় বিদ্যুতের সংযোগ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনি মঞ্চ উঠে ২৫ মিনিট বক্তব্য দেন। নেমে আসার সময় দাসিয়ারছড়াবাসীর সঙ্গে তিনি কথা বলেন। এ সময় করফুলা বেওয়া প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘মাগো, হামরা বিদ্যুৎ পায়া খুব খুশি। ছিটের মানুষ সারা জীবন আন্দারোত আছিল। রাইতোত কুপি জ্বালাই। তোমরায় হামাক বাতি দিলেন। মাগো খুব খুশি হইছি। খুশিতে একনা গান বানাছো।’
এরপর বৃদ্ধা করফুলা গ্রাম্য গীতটি প্রধানমন্ত্রীকে গেয়ে শোনান। গান শুনে প্রধানমন্ত্রী বৃদ্ধাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন।
বৃদ্ধা করফুলা বেওয়া সেকেন্দার আলীর স্ত্রী। তাঁর বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ভেতরে সাবেক ছিটমহল দাসিয়ারছড়ার ৫ নম্বর ওয়ার্ড হাবিবপুরে। তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে। তিনি এখন ছেলের সঙ্গে থাকেন।
প্রধানমন্ত্রী বুকে টেনে নিয়ে আদর করায় কেমন লাগল? জানতে চাইলে করফুলা বলেন, ‘মনে হয় মায়ের বুকে মাথা দিয়া আছি। মা জন্ম দিয়া দুনিয়ার আলো দেখাইছে। হাসিনা আলো দিয়া আন্ধার দূর করছে।’ প্রধানমন্ত্রীর কাছে কিছু চেয়েছেন? উত্তরে বৃদ্ধা বলেন, ‘হামরা গরিব মানুষ। তার কাছে কী চামো? ছিটের ছাওয়া পাওয়াগুলা যেন কাম কাজ করি খাবার পায়, সে ব্যবস্থা যেন করে।’
prothom alo
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন