প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী বলেছেন, দুর্নীতি থাকলে দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব হবে না। আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন: নির্বাচিত উত্তম চর্চা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
গওহর রিজভী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন ও দুর্নীতি রোধ ছাড়া ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হওয়া সম্ভব নয়। যতক্ষণ পর্যন্ত দুর্নীতি থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত দারিদ্র্য বিমোচন হবে না। এ জন্য রাষ্ট্র, সমাজ এবং সরকার থেকে ব্যক্তি পর্যায় পর্যন্ত জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠা আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ। যতক্ষণ পর্যন্ত সুশাসন বাস্তবায়নের পথে সমস্যাগুলোর সমাধান করতে না পারব, ততক্ষণ পর্যন্ত দারিদ্র্য থেকে বের হওয়া যাবে না। একইভাবে সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণও সম্ভব হবে না। এ কারণেই জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা বলেন, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল হচ্ছে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় একটি সমন্বিত কর্মসূচি। এটা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক অঙ্গীকার রয়েছে। তিনি বলেন, শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানগতভাবে সবার দায়িত্ব আছে। এটা কেবল সরকারের কাজ নয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত মি মাসাতো ওয়াটানাবে এবং বাংলাদেশে জাইকাপ্রধান মিকিয়ো হাতায়েদা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের ওপর উত্তম চর্চাবিষয়ক সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা দেওয়া হয়। ব্যাংকিং খাত নিয়ে উপস্থাপনা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক এবং ওই ব্যাংকের ইথিকস কমিটির সদস্য মো. নাসিরুজ্জামান, মহাসড়কের ব্ল্যাক স্পটের ওপর উপস্থাপনা দেন সড়ক পরিবহন এবং সেতু মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সফিকুল ইসলাম, গণ শুনানির ওপর উপস্থাপনা দেন দুদকের মহাপরিচালক জিয়াউদ্দিন আহমেদ, নারী এবং শিশুদের জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হেল্প লাইন নিয়ে উপস্থাপনা দেন আবুল হোসেন এবং বঙ্গবন্ধু সেতুর স্বয়ংক্রিয় টোল সংগ্রহ বিষয়ে উপস্থাপনা দেন হাবিবুর রহমান।
পরে ‘সরকারি ও বেসরকারি খাতে উত্তম চর্চা বিকাশে সুশীল সমাজের সহায়ক ভূমিকা’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন, এটিএন বাংলার প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল, প্রিপ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক অ্যারোমা দত্ত, এডাবের চেয়ারপারসন রোকেয়া কবীর এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মইনউদ্দিন।
prothom alo
গওহর রিজভী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন ও দুর্নীতি রোধ ছাড়া ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হওয়া সম্ভব নয়। যতক্ষণ পর্যন্ত দুর্নীতি থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত দারিদ্র্য বিমোচন হবে না। এ জন্য রাষ্ট্র, সমাজ এবং সরকার থেকে ব্যক্তি পর্যায় পর্যন্ত জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন হওয়া দরকার। তিনি বলেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠা আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ। যতক্ষণ পর্যন্ত সুশাসন বাস্তবায়নের পথে সমস্যাগুলোর সমাধান করতে না পারব, ততক্ষণ পর্যন্ত দারিদ্র্য থেকে বের হওয়া যাবে না। একইভাবে সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণও সম্ভব হবে না। এ কারণেই জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা বলেন, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল হচ্ছে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় একটি সমন্বিত কর্মসূচি। এটা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক অঙ্গীকার রয়েছে। তিনি বলেন, শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানগতভাবে সবার দায়িত্ব আছে। এটা কেবল সরকারের কাজ নয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত মি মাসাতো ওয়াটানাবে এবং বাংলাদেশে জাইকাপ্রধান মিকিয়ো হাতায়েদা, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের ওপর উত্তম চর্চাবিষয়ক সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা দেওয়া হয়। ব্যাংকিং খাত নিয়ে উপস্থাপনা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক এবং ওই ব্যাংকের ইথিকস কমিটির সদস্য মো. নাসিরুজ্জামান, মহাসড়কের ব্ল্যাক স্পটের ওপর উপস্থাপনা দেন সড়ক পরিবহন এবং সেতু মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সফিকুল ইসলাম, গণ শুনানির ওপর উপস্থাপনা দেন দুদকের মহাপরিচালক জিয়াউদ্দিন আহমেদ, নারী এবং শিশুদের জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হেল্প লাইন নিয়ে উপস্থাপনা দেন আবুল হোসেন এবং বঙ্গবন্ধু সেতুর স্বয়ংক্রিয় টোল সংগ্রহ বিষয়ে উপস্থাপনা দেন হাবিবুর রহমান।
পরে ‘সরকারি ও বেসরকারি খাতে উত্তম চর্চা বিকাশে সুশীল সমাজের সহায়ক ভূমিকা’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন, এটিএন বাংলার প্রধান সম্পাদক মনজুরুল আহসান বুলবুল, প্রিপ ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক অ্যারোমা দত্ত, এডাবের চেয়ারপারসন রোকেয়া কবীর এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মইনউদ্দিন।
prothom alo
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন