শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামকে ফিরিয়ে আনতে পুলিশের তিন কর্মকর্তা সৌদি আরব যাচ্ছেন। আজ রোববার দিবাগত রাত দুইটার একটি ফ্লাইটে তাঁদের ঢাকা ছাড়ার কথা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশের ওই দলের সদস্য সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাত দুইটায় ফ্লাইট। আগামী ১৫ তারিখ ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে।’
কামরুলকে আনতে সৌদি আরব যাওয়া ওই দলটির অপর দুই সদস্য হলেন পুলিশ সদরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহাবুবুল করিম ও সহকারী পুলিশ কমিশনার এ এফ এফ নেজাম উদ্দিন।
এর আগে গত ৭ অক্টোবর এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বাংলাদেশ পুলিশ। ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেছেন, ‘শিশু রাজন হত্যা মামলাটিতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্র তৈরিতে আমরা তৎপর। নানা নিয়মনীতি মেনে এ আসামিকে নিয়ে আসতে পারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আমাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টারই অংশ।’
গত ৮ জুলাই রাজনকে চুরির মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন শেখপাড়ায় নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। সিলেটের জালালাবাদ থানা এলাকার বাদেয়ালি গ্রামের বাসিন্দা শিশু রাজন সবজি বিক্রি করত। তার লাশ গুম করার সময় ধরা পড়ে একজন। এই হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা হিসেবে অভিযুক্ত কামরুল ইসলাম পালিয়ে সৌদি আরব চলে গেলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাঁকে ধরে পুলিশে দেন।
কামরুলের দেশ ছেড়ে পালানোয় ঘটনায় কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে ২৭ জুলাই সিলেট মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) আলমগীর হোসেন, উপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম ও এসআই মো. জাকির হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
রাজন হত্যার ঘটনায় তদন্ত শেষে মোট ১৩ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের উদ্যোগে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রিয়াদ এনসিবির সহযোগিতা চেয়ে রেড নোটিশ ইস্যুর জন্য অনুরোধ জানানো হয়। পুলিশ সদরের অনুরোধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যম হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বন্দী বিনিময়ের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে। এর প্রেক্ষিতে সৌদি কর্তৃপক্ষ কামরুলকে ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল।
prothom alo
বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশের ওই দলের সদস্য সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘রাত দুইটায় ফ্লাইট। আগামী ১৫ তারিখ ফেরার সম্ভাবনা রয়েছে।’
কামরুলকে আনতে সৌদি আরব যাওয়া ওই দলটির অপর দুই সদস্য হলেন পুলিশ সদরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহাবুবুল করিম ও সহকারী পুলিশ কমিশনার এ এফ এফ নেজাম উদ্দিন।
এর আগে গত ৭ অক্টোবর এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বাংলাদেশ পুলিশ। ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক বলেছেন, ‘শিশু রাজন হত্যা মামলাটিতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্র তৈরিতে আমরা তৎপর। নানা নিয়মনীতি মেনে এ আসামিকে নিয়ে আসতে পারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আমাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টারই অংশ।’
গত ৮ জুলাই রাজনকে চুরির মিথ্যা অপবাদ দিয়ে কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন শেখপাড়ায় নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। সিলেটের জালালাবাদ থানা এলাকার বাদেয়ালি গ্রামের বাসিন্দা শিশু রাজন সবজি বিক্রি করত। তার লাশ গুম করার সময় ধরা পড়ে একজন। এই হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা হিসেবে অভিযুক্ত কামরুল ইসলাম পালিয়ে সৌদি আরব চলে গেলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাঁকে ধরে পুলিশে দেন।
কামরুলের দেশ ছেড়ে পালানোয় ঘটনায় কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে ২৭ জুলাই সিলেট মহানগর পুলিশের জালালাবাদ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) আলমগীর হোসেন, উপরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম ও এসআই মো. জাকির হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
রাজন হত্যার ঘটনায় তদন্ত শেষে মোট ১৩ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে।
পুলিশের উদ্যোগে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রিয়াদ এনসিবির সহযোগিতা চেয়ে রেড নোটিশ ইস্যুর জন্য অনুরোধ জানানো হয়। পুলিশ সদরের অনুরোধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যম হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বন্দী বিনিময়ের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে। এর প্রেক্ষিতে সৌদি কর্তৃপক্ষ কামরুলকে ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল।
prothom alo