নেপালের ওপর অঘোষিত বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ভারত। এ কারণে নেপালের সঙ্গে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি দুই সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে। শীর্ষ নিউজ।
নেপাল ট্রানজিট ওয়্যারহাউস কোম্পানির বরাত দিয়ে অনলাইন সংবাদপোর্টাল কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, ভারত-বাংলাদেশ স্থলসীমান্ত বাংলাবান্ধায় নেপালের বিভিন্ন পণ্যবাহী প্রায় ২০০ ট্রাক আটকে রয়েছে।
নেপালের কাকারভিত্তার একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী যাদব রাজ বলেন, ফুলবাড়ীতে ভারতের কাস্টমস অফিস এক ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশী রফতানিকারকরা নেপালে পণ্য পাঠাতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন।
নেপালের আমদানি করা সুতা, শিল্প কাঁচামাল, ফেব্রিক, জুস, আচার, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন পণ্য বাংলাবান্ধায় আটকা পড়েছে।
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা স্থলসীমান্তে ট্রাক আটকে যাওয়ায় ভয় পাচ্ছেন বলে মনে করেন নেপালের ব্যবসায়ী দিলীপ তিমিলসিনা।
নেপাল-বাংলাদেশ বাণিজ্য বন্ধ থাকায় মেছি কাস্টমস অফিস দৈনিক ১১ লাখ রুপি বা আট লাখ ২৫ হাজার টাকা লোকসান করছে বলে জানান দেশটির কাস্টমসের প্রধান ভিম প্রসাদ অধিকারী। এ হিসাবে গত দুই সপ্তাহে দেশটি এক কোটি ৫০ লাখ রুপি বা এক কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা লোকসান করেছে।
এ ধরনের বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতার কারণে ভারতের বহুজাতিক কোম্পানি ডাবর নেপাল বাংলাদেশে তাদের চিভানপ্রাস ব্র্যান্ডের আচার, জেলি ইত্যাদি গত বুধবার পাঠাতে পারেনি। আর মাসখানেক ধরে ভারত-বাংলাদেশে নেপালের ডাল ও সবজি রফতানিও বন্ধ রয়েছে।
নেপালের মসুরির ডালের বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ বাংলাদেশ।
সড়কপথে নেপাল ও বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য কাকারভিত্তা-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা রুটে হয়ে থাকে।
নেপাল বাংলাদেশে ডাল, ঔষধি পণ্য ও সবজি রফতানি করে থাকে। আর তুলা, ওষুধ, ব্যাটারি, ফেব্রিক, জুস, আলু, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, কাঁচা পাট, টিউবলাইট ও মোবাইল ফোন বাংলাদেশসহ অন্যান্য প্রতিবেশী দেশ থেকে আমদানি করে দেশটি। গত অর্থবছরে নেপাল বাংলাদেশে ১০৮ কোটি রুপি মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে। ওই সময়ে বাংলাদেশ থেকে ২৭৩ কোটি রুপি মূল্যের পণ্য আমদানি করে দেশটি।
সংগ্রাম ডেস্ক
নেপাল ট্রানজিট ওয়্যারহাউস কোম্পানির বরাত দিয়ে অনলাইন সংবাদপোর্টাল কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, ভারত-বাংলাদেশ স্থলসীমান্ত বাংলাবান্ধায় নেপালের বিভিন্ন পণ্যবাহী প্রায় ২০০ ট্রাক আটকে রয়েছে।
নেপালের কাকারভিত্তার একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী যাদব রাজ বলেন, ফুলবাড়ীতে ভারতের কাস্টমস অফিস এক ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশী রফতানিকারকরা নেপালে পণ্য পাঠাতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন।
নেপালের আমদানি করা সুতা, শিল্প কাঁচামাল, ফেব্রিক, জুস, আচার, ব্যাটারিসহ বিভিন্ন পণ্য বাংলাবান্ধায় আটকা পড়েছে।
বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা স্থলসীমান্তে ট্রাক আটকে যাওয়ায় ভয় পাচ্ছেন বলে মনে করেন নেপালের ব্যবসায়ী দিলীপ তিমিলসিনা।
নেপাল-বাংলাদেশ বাণিজ্য বন্ধ থাকায় মেছি কাস্টমস অফিস দৈনিক ১১ লাখ রুপি বা আট লাখ ২৫ হাজার টাকা লোকসান করছে বলে জানান দেশটির কাস্টমসের প্রধান ভিম প্রসাদ অধিকারী। এ হিসাবে গত দুই সপ্তাহে দেশটি এক কোটি ৫০ লাখ রুপি বা এক কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা লোকসান করেছে।
এ ধরনের বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতার কারণে ভারতের বহুজাতিক কোম্পানি ডাবর নেপাল বাংলাদেশে তাদের চিভানপ্রাস ব্র্যান্ডের আচার, জেলি ইত্যাদি গত বুধবার পাঠাতে পারেনি। আর মাসখানেক ধরে ভারত-বাংলাদেশে নেপালের ডাল ও সবজি রফতানিও বন্ধ রয়েছে।
নেপালের মসুরির ডালের বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ বাংলাদেশ।
সড়কপথে নেপাল ও বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য কাকারভিত্তা-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা রুটে হয়ে থাকে।
নেপাল বাংলাদেশে ডাল, ঔষধি পণ্য ও সবজি রফতানি করে থাকে। আর তুলা, ওষুধ, ব্যাটারি, ফেব্রিক, জুস, আলু, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, কাঁচা পাট, টিউবলাইট ও মোবাইল ফোন বাংলাদেশসহ অন্যান্য প্রতিবেশী দেশ থেকে আমদানি করে দেশটি। গত অর্থবছরে নেপাল বাংলাদেশে ১০৮ কোটি রুপি মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে। ওই সময়ে বাংলাদেশ থেকে ২৭৩ কোটি রুপি মূল্যের পণ্য আমদানি করে দেশটি।
সংগ্রাম ডেস্ক