বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ভারতে পলাতক জেএমবি সদস্য ঝাড়খণ্ডে আটক

   

                 গত বছর পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে বিস্ফোরণ হলে জেএমবি চক্রকে দায়ী করা হয়।

ভারতের সন্ত্রাস দমন এজেন্সি এন আই এ বলছে তারা তরিকুল ইসলাম নামে জামিয়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ বা জে এম বি-র এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে।
একবছর আগে পশ্চিমবঙ্গের খাগড়াগড়ে এক বিস্ফোরণে মি: ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল বলে তদন্তকারীদের দাবী।
তাঁকেঝাড়খণ্ড রাজ্য থেকে গ্রেপ্তার করার পরে বুধবার কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
এন আই এ বলছে, ঝাড়খণ্ড পুলিশের সন্ত্রাস দমন শাখার সঙ্গে এক যৌথ অভিযান চালিয়ে তারা রাঁচি আর রামগড় জেলার সীমান্ত থেকে মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করেছে তরিকুল ইসলামকে।
পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে গত বছর দোসরা অক্টোবর বিস্ফোরণের পরেই আত্মগোপন করেছিলেন মি: ইসলাম।
রায়হান শেখ নাম নিয়ে তিনি ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জ জেলার একটি গ্রামে থাকছিলেন। সেখানকারই এক স্থানীয় নারীকে তিনি বিয়েও করেছিলেন।
এন আই এ-র কয়েকটি সূত্র বলছে, কিছুদিন আগে শেখ সালাউদ্দিন এবং জাহাঙ্গীর খান নামে দুজন গ্রেপ্তার হন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই সাহেবগঞ্জের একটি মাদ্রাসার কথা জানা যায়।
গত বছর ঢাকায় বর্ধমান বিস্ফোরণে জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজন রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।
আবার জে এম বি-র আরেক গ্রেপ্তার হওয়া সদস্য সাজিদ শেখও জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে সাহেবগঞ্জের ওই মাদ্রাসার সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগের কথা জানিয়েছিলেন।
এই সূত্র ধরে তদন্ত করতে গিয়েই এক বছর ধরে পালিয়ে থাকা তরিকুল ইসলাম গ্রেপ্তার হন।
এন আই এ এই মামলাটিতে যে অতিরিক্ত চার্জশীট পেশ করেছে গত জুলাই মাসে, সেখানে মি: ইসলামের নাম ২৭ নম্বর অভিযুক্ত হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছিল।
তাঁকে পলাতক হিসাবে দেখানো হয়েছিল আর তাঁর সম্বন্ধে খবরাখবর দিতে পারলে ৫ লাখ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছিল।
আনুষ্ঠানিকভাবে এন আই এ জানিয়েছে যে সাদিক, সুমন আর রায়হান শেখ – এই তিনটি ছদ্মনাম ব্যবহার করতেন তরিকুল ইসলাম। তাঁর আসল বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানা এলাকায়।
তিনি ২০০৮-৯ সাল থেকেই বেআইনিভাবে ভারতে যাতায়াত করতেন এবং তারপরে তিনি জাল ভারতীয় নাগরিকত্বের নথিও যোগাড় করেন।
এন আই এ বলছে, খাগড়াগড়ের বিস্ফোরণে যারা জড়িত ছিলেন, তাঁদের সবাইকেই এই তরিকুল ইসলামই প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সাহেবগঞ্জের মাদ্রাসাতেই চলত মূল প্রশিক্ষণ।

প্রথমবার জাতিসংঘে উড়বে ফিলিস্তিনি পতাকা

                     প্রথমবারের মতো জাতিসংঘে উড়তে যাচ্ছে ফিলিস্তিনের পতাকা                

প্রথমবারের মতো আজ জাতিসংঘে উড়তে যাচ্ছে ফিলিস্তিনি পতাকা, যাকে আবেগ আর গর্বের একটি দিন বলে বর্ণনা করেছেন ফিলিস্তিনি নেতারা।
এ মাসের শুরুর দিকে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন আর ভ্যাটিকানের পতাকা ওড়ানোর একটি প্রস্তাব গ্রহণ করে সাধারণ পরিষদ।
যদিও যুক্তরাষ্ট্র আর আরো ছয়টি দেশের সঙ্গে ওই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছিল ইজরায়েল। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে প্রস্তাবটি পাস হয়।
ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের প্রধান মাহমুদ আব্বাস বলেছেন, এটি নিঃসন্দেহে ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একটি স্মরণীয় দিন। কিন্তু জাতিসংঘকে অবশ্যই ফিলিস্তিনিদের জন্য শুধু আশাবাদের বাইরে বেশি কিছু দিতে হবে।
২০১২ সালে ফিলিস্তিনকে সদস্য নয় কিন্তু পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রের মর্যাদা দিয়েছিল সাধারণ পরিষদ।
আর আরো পরের দিকে সাধারণ পরিষদে মি. আব্বাসের বক্তৃতা দেয়ার কথা রয়েছে। এর একদিন পরেই ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বক্তৃতা দেবেন।
bbc bangla

সিরিয়ায় রুশ বিমান বাহিনীর অভিযান শুরু হয়েছে

                     সিরিয়ায় রুশ জঙ্গি বিমান                

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা দফতর বলেছে, সে দেশের জঙ্গি বিমান সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেট বা আইএস নামক সংগঠনের অবস্থানের উপর হামলা চালিয়েছে।
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সার্গে লাভরভ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বলেন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ-এর অনুরোধের প্রেক্ষিতেই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
মি: লাভরভ বলেন, আইএস এবং অন্যান্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যারা লড়াই করছে তাদের মধ্যে আরো সহযোগিতার লক্ষ্যে তিনি পরিষদে একটি খসরা প্রস্তাব নিয়ে আসবেন।
তবে মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, রুশ হামলা আইএস অবস্থানের উপর চালানো হয়েছে বলে মনে হচ্ছে না।
এর আগে, রাশিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চ কক্ষ মস্কোর সেনাবাহিনী দেশের বাইরে মোতায়েনের ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট পুতিনের অনুরোধ সর্বসম্মত্তিক্রমে অনুমোদন করে।
এই সিদ্ধান্তের ফলে সিরিয়াতে ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে রাশিয়ার বিমান হামলা করার পথ খুলে যায়।
                 মানচিত্র: সিরিয়ার কোন অংশ কার দখলে?
তবে ক্রেমলিনের একজন মুখপাত্র সার্গে ইভানভ সিরিয়াতে স্থলভাগে সেনা মোতায়েনের বিষয়টি নাকচ করেছেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের স্টাফ প্রধান সার্গে ইভানভ সাংবাদিকদের বলেন সিরিয়ার সংকটের সঙ্গে রাশিয়া নিজেকে জড়াচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যে তার আঞ্চলিক স্বার্থের জন্য নয়, বরং রাশিয়ার জাতীয় স্বার্থে।
তিনি বলেন, সে কারণেই সিরিয়াতে রুশ সেনাবাহিনীকে মোতায়েন করা হবে না।
সিরিয়ার অভিযানে শুধুমাত্র বিমান বাহিনী মোতায়েন করা হবে বলে তিনি জানান। মি. পুতিন বলেছেন যে স্থল বাহিনীর কোন ভূমিকা এই অভিযানে থাকবে না।
এই অভিযানের সামরিক লক্ষ্য হচ্ছে আইএস-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সিরিয়ার সরকারকে বিমান বাহিনী দিয়ে সাহায্য করা।
সিরিয়ায় ত্রাণবাহী রুশ বিমান।                
তিনি বলেন, সিরিয়ার সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক সাহায্যের অনুরোধ আসার পরই রাশিয়া এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়াতেই রুশ প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘে ভাষণ দেয়ার সময় আইএস-এর বিরুদ্ধে বড় ধরনের জোট তৈরি করার তাগিদ দেন।
সিরিয়ার যুদ্ধের পুরো সময়টিতে রাশিয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে সিরিয়ার সরকারকে সাহায্য করেছে।
সম্প্রতি সিরিয়া থেকে পাওয়া স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা যাচ্ছে যে ভূমধ্যসাগরে সিরিয়ার বন্দর নগরী লাতাকিয়ার কাছেই এক বিমান ঘাঁটিতে রাশিয়ার জঙ্গি বিমানগুলো এসে জড়ো হচ্ছে।
bbc bangla

মুজাহিদ ও সালাহউদ্দিন কাদেরের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ

 

মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াতে ইসলামীর নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ এবং বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করেছে আপিল বিভাগ।
এর ফলে তাদের দণ্ড কার্যকরের পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু হবে।
মি. মুজাহিদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির জানিয়েছেন, রায় প্রকাশের পর থেকে পনেরো দিনের মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করার সুযোগ রয়েছে। আমরা রিভিউ পিটিশন করবো।
এ বছর ১৬ জুন আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। সেই রায়েরই পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি আজ প্রকাশ করা হলো।
২০১৩ সালের ১৭ জুলাই মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
তাঁর বিরুদ্ধে আনা বুদ্ধিজীবী হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণসহ সাতটি অভিযোগের মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। সেই রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করেছিলেন মি. মুজাহিদ।
অন্যদিকে এ বছর ২৯ জুলাই, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।
২০১৩ সালের ১ অক্টোবর চার অভিযোগে সাকা চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচ অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আপিল আংশিক মঞ্জুর করে আপিল আদালত আটটিতে দণ্ডাদেশ বহাল রেখেছে, একটিতে দেওয়া হয়েছে খালাস।

নেপালে সংবিধান বিরোধী বিক্ষোভে বিপর্যস্ত জীবন

                      কয়েক সপ্তাহ ধরেই নেপালে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে                

নেপালের দক্ষিণাঞ্চলে ভারত সীমান্তের প্রধান বন্দর এলাকায় বিক্ষোভের কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর, নেপালে অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সংকট দেখা দিয়েছে।
নেপালের নতুন সংবিধানের বিরোধিতা করে ওই এলাকার একটি জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরা অবরোধ শুরু করেছে। ফলে ভারত থেকে তেল আর অন্যান্য জরুরী সরবরাহ নিয়ে আসা যানবাহন সীমান্ত বন্দরেই আটকা পড়েছে।
ফলে নেপালের অনেক এলাকায় এর মধ্যেই খাবার আর তেলের মতো দরকারি জিনিসের রেশনিং ব্যবস্থা চালু হয়েছে।
সীমান্ত এলাকা ঘুরে এসে বিবিসির সঞ্জয় মজুমদার জানাচ্ছেন, একদিকে সড়কে যেমন অনেক মানুষ অবস্থান নিয়ে রয়েছে, তেমনি বিক্ষোভ মোকাবেলায় রণসজ্জায় প্রস্তুতি নিয়েছে পুলিশও। গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই নেপালে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।
                 বিক্ষোভের ফলে নেপালে খাবার আর তেলের মতো দরকারি জিনিসের রেশনিং শুরু হয়েছে
ভারত সীমান্তবর্তী সমতল ভূমিতে বসবাসকারী বাসিন্দারা দেশটির নতুন সংবিধানের বিরোধিতা করছে, কারণ তাদের মতে এটি ন্যায়সঙ্গত হয়নি। কারণ, তারা মনে করে, সংবিধানে যেভাবে নতুন প্রাদেশিক ভাগ করা হয়েছে, তা তাদের সংসদে ন্যায্য অধিকার দেবে না।
অনিল কুমার ঝাঁ, একজন বিক্ষোভকারী বলছেন, পঞ্চাশ শতাংশের বেশি জনসংখ্যা হিসাবে সংসদে আমাদের সেরকমই প্রতিনিধি থাকা উচিত। কিন্তু যেভাবে নতুন সংবিধান লেখা হয়েছে, তাতে আমাদের ত্রিশ শতাংশেরও কম প্রতিনিধি থাকবে।
দুইশ চল্লিশ বছর পুরনো রাজতন্ত্র উচ্ছেদের প্রায় সাতবছর পর নেপাল তার নতুন সংবিধান গ্রহণ করেছে, যা দেশটির একটি মাইল ফলক হিসাবেই বিবেচনা করা হচ্ছে। ফেডারেল সরকারের আদলে, আর হিন্দু রাষ্ট্র থেকে বেরিয়ে সেই সংবিধানটি গত সপ্তাহে পাস হয়েছে। কিন্তু সেটি যেন দেশটিতে নতুন করে সংকট তৈরি করেছে।
                 অবরোধে সীমান্ত এলাকায় আটকে পড়েছে অনেক মালবাহী ট্রাক                
নেপালের একটি রাজনৈতিক দলের নেতা কে পি ওলি, যিনি নতুন প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে, বলছেন, আমাদের দেশে একশ পঁচিশটি গোত্র রয়েছে।আর একশ তেইশটি পৃথক ভাষার জাতি রয়েছে। তাই শুধুমাত্র জাতির পরিচয়ে আমার তো নেপালে একশ পঁচিশটি প্রদেশে ভাগ করতে পারবো না। তবে সবার জাতি পরিচয়ই আমাদের সংবিধানে উল্লেখ করা হয়েছে।
নেপালের এই বিক্ষোভের জন্য অনেকে প্রতিবেশী ভারতকেও দায়ী করেছে। অনেকেই বলছেন, ভারত নেপালে তাদের প্রভাব বিস্তার করতেই প্রকাশ্যেই নতুন সংবিধানের সমালোচনা করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও, ‘ভারত তুমি চলে যায়’, হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে মন্তব্য করা হচ্ছে।
নেপালের একজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক কনক মুনি দীক্ষিত বলছেন, ভারতের গায়ে পড়া উস্কানি আর অনানুষ্ঠানিক অবরোধ, নেপালের এই বিক্ষোভে আরো উস্কানি যোগাচ্ছে। একটি গণতান্ত্রিক দেশ হিসাবে ভারত তাদের নিজেদের ইতিহাসের সম্মান করছে না, তাদের অবশ্যই এমন আচরণ বন্ধ করা উচিত।
এই বিক্ষোভে উস্কানি দেয়ার জন্য নেপালে অনেকেই ভারতকে দায়ী করেছেন                
ভারত সীমান্তবর্তী এই উত্তেজনার প্রভাব পড়েছে পুরো নেপাল জুড়ে। কারণ এই এলাকাটি নেপালের অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানকার সমতলেই নেপালের সবচেয়ে বেশি চাল আর চিনির মতো ফসল ফলে। আর এই সড়ক দিয়েই ভারত থেকে নেপালের দরকারি সব পণ্য দেশের অন্যান্য অংশে যায়।
এ কারণে এই এলাকার বিক্ষোভে রাজনৈতিক আর অর্থনৈতিক, দুইদিকেই নেপালে প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
BBC BAGLA