প্যারিসের মতো হামলা ঠেকানোর প্রস্তুতি ও সক্ষমতা বাংলাদেশের রয়েছে বলে দাবি করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
বাংলাদেশে তেমন ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ না করলেও রোববার রাজধানীর মিরপুরে ফায়ার সার্ভিসের এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রস্তুতির কথা জানান।
ফ্রান্সের রাজধানীতে শুক্রবার কয়েকটি স্থানে একযোগে সন্ত্রাসী হামলায় ১২৯ জন নিহত হন। মধ্যপ্রাচ্যের জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে।
সম্প্রতি ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশি খুনে আইএসের সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠলেও তিনি নাকচ করে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংগঠনটির সংগঠিত কোনো তৎপরতা নেই।
প্যারিসে হামলার নিন্দা জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এরা (হামলাকারীরা) মানবতার শত্রু। যারা এ ধরনের হিংসাত্মক ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড ঘটায়, তারা মানুষ বলে স্বীকৃত নয়।
“এ ধরনের বর্বর লোকদের পৃথিবীর মানুষের ঘৃণা করা উচিত। সবাই এক সঙ্গে প্রতিরোধ করা উচিত।”
বাংলাদেশে প্রতিরোধের প্রস্তুতি কী- জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সব সময় প্রস্তুত আছে। আমরা সজাগ আছি। আমাদের ইনটেলিজেন্সও কাজ করছে।
“আমরা মনে করি, এ সমস্ত দাঙ্গাবাজ, এ সমস্ত জঙ্গিদের প্রতিরোধ করতে পারব। কারণ এ সমস্ত জঙ্গিদের বাংলাদেশের মানুষ আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় না এবং কোনো ধরনের সহযোগিতা করে না।”
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা তুলে ধরতে গিয়ে আসাদুজ্জামান কামাল যুদ্ধাপরাধের রায়ের পর তাণ্ডব এবং সরকারবিরোধী আন্দোলনে নাশকতা প্রতিরোধের বিষয়গুলোও তুলে ধরেন।
“আপনারা দেখেছেন, অগ্নিসন্ত্রাস বলেন এবং ২০১৩ সালের শেষের দিকে, ২০১৪ এর প্রথম দিকে এরা যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সক্ষমতার সঙ্গে এগুলো প্রটেক্ট করতে পেরেছে।”
ফ্রান্সের রাজধানীতে শুক্রবার কয়েকটি স্থানে একযোগে সন্ত্রাসী হামলায় ১২৯ জন নিহত হন। মধ্যপ্রাচ্যের জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে।
সম্প্রতি ঢাকা ও রংপুরে দুই বিদেশি খুনে আইএসের সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠলেও তিনি নাকচ করে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংগঠনটির সংগঠিত কোনো তৎপরতা নেই।
প্যারিসে হামলার নিন্দা জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এরা (হামলাকারীরা) মানবতার শত্রু। যারা এ ধরনের হিংসাত্মক ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড ঘটায়, তারা মানুষ বলে স্বীকৃত নয়।
“এ ধরনের বর্বর লোকদের পৃথিবীর মানুষের ঘৃণা করা উচিত। সবাই এক সঙ্গে প্রতিরোধ করা উচিত।”
বাংলাদেশে প্রতিরোধের প্রস্তুতি কী- জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সব সময় প্রস্তুত আছে। আমরা সজাগ আছি। আমাদের ইনটেলিজেন্সও কাজ করছে।
“আমরা মনে করি, এ সমস্ত দাঙ্গাবাজ, এ সমস্ত জঙ্গিদের প্রতিরোধ করতে পারব। কারণ এ সমস্ত জঙ্গিদের বাংলাদেশের মানুষ আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় না এবং কোনো ধরনের সহযোগিতা করে না।”
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সক্ষমতা তুলে ধরতে গিয়ে আসাদুজ্জামান কামাল যুদ্ধাপরাধের রায়ের পর তাণ্ডব এবং সরকারবিরোধী আন্দোলনে নাশকতা প্রতিরোধের বিষয়গুলোও তুলে ধরেন।
“আপনারা দেখেছেন, অগ্নিসন্ত্রাস বলেন এবং ২০১৩ সালের শেষের দিকে, ২০১৪ এর প্রথম দিকে এরা যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সক্ষমতার সঙ্গে এগুলো প্রটেক্ট করতে পেরেছে।”