শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

পাকিস্তানের বিমান ঘাঁটিতে জঙ্গি হামলা

 
পাকিস্তানের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে শুক্রবার দিনের শুরুতে একদল তালিবান  জংগী একটি বিমান ঘাঁটিতে আক্রমণ চালিয়ে অন্তত ২৯জনকে হত্যা করে এবং ঐ ঘটনায় আহত হয় আরও অনেকে
সমরিকবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল আসিম বাজাঊ জানিয়েছেন যে পেশওয়ারের কাছে বাধাবার ঘাঁটির  সেনারা  সংগে সংগে ঐ  হামলা প্রতিহত করেছে এবং  আক্রমণকারী ১৩ জংগিকে হত্যা করেছে ।
তিনি বলেন  বন্দুকের গুলিতে সেনা বাহিনীর  এক  কর্মকর্তাসহ নিরাপত্তা বাহিনীর  ৫ সেনা  নিহত  হন এবং  আহত হয়েছেন বেশ কিছু সেনা ।
বা্জাউ জানিয়েছেন যে জংগিরা আধাসামরিক বাহিনীর পোষাক পড়ে দু’টি দলে বিভক্ত হয়ে  ঘাঁটির আবাসিক এলাকার ভেতর দিয়ে প্রবেশ করে।
একটি দল ফজররে নামাজের সময় সামরিক বাহিনীর মসজিদের ঢুকে অতর্কীতে হামলা চালিয়ে  ১৬জন প্রার্থানাকারীকে হত্যা করে । পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রধান  জেনারেল রাহিল শারিফ ঐ ঘাঁটিতে যান এবং কয়েক ঘণ্টার অবরোধে  যারা মোকাবেলা করেছেন সেই নিরাপত্তা বাহিনীর  সেনাদের  সংগে তিনি সাক্ষাত  করেছেন।
voa

জাতিসংঘে কথা বলবেন কুলাউড়ার স্কুলছাত্রী মনি

নাসিরের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের জয়

তাজমহলে সেলফি তুলতে গিয়ে পর্যটকের মৃত্যু

তাজমহলের সামনে ‘সেলফি’ তুলতে গিয়ে সিঁড়ি থেকে পা পিছলে মারা গেছেন এক জাপানি পর্যটক।
সাগর সিং নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বিবিসি হিন্দীকে জানান, তাজমহলের রয়্যাল গেটে সেলফি তুলতে গিয়ে এই পর্যটক পড়ে যান।
পুলিশ জানায়, এই পর্যটক পড়ে যাওয়ার পরই মাথায় আঘাত পেয়ে অচেতন হয়ে যান। পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান।
মোঘল সম্রাট শাহ জাহানের তৈরি তাজমহল দেখতে আসেন প্রতিদিন প্রায় ১২ হাজার পর্যটক। সম্রাট শাহ জাহান তাঁর স্ত্রীর মৃত্যুর পর এই সমাধিসৌধ তৈরি করেন।
আগ্রার পর্যটক পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় এই জাপানি পর্যটকের সঙ্গে আরও তিন জন ছিলেন। তাদের একজনও এই একই দুর্ঘটনায় পায়ে আঘাত পান।
সেলফি তুলতে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনা এটাই প্রথম নয়।
গত অগাষ্টে স্পেনে এক লোক বার্ষিক ষাঁড়ের লড়াইয়ের সময় সেলফি তুলতে গিয়ে ষাঁড়ের শিং এর আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়ে মারা যায়।
রুশ সরকার এবছরের শুরুতে এক প্রচারণা শুরু করে তরুণরা যেন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় সেলফি তোলার সময় সাবধানতা অবলম্বন করে।

সার্বিয়া সীমান্তের সাতটি পয়েন্ট বন্ধ করলো ক্রোয়েশিয়া


 
সার্বিয়া থেকে আসা শরণার্থীদের চাপ সামলাতে না পেরে সার্বিয়ার সঙ্গে থাকা সীমান্তের সাতটি পয়েন্ট বন্ধ করে দিয়েছে ক্রোয়েশিয়া।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, যে সকল রাস্তা সীমান্তের দিকে গেছে সেগুলোতেও ট্র্যাফিক বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ক্রোয়েশিয়ার উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের রাজধানী জাগরেব-এর সরকার বলেছে, সার্বিয়া থেকে আসা আর কোনো শরনার্থী গ্রহণ করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়।
অনাকাঙ্ক্ষিত অভিবাসীদের ঠেকাতে সীমান্তে সেনা নামানোর জন্যও প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে দেশটির সরকার।


ক্রোয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, যে সব অভিবাসী ইতোমধ্যেই ক্রোয়েশিয়ায় আছে, রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য তাদেরকেও আবদেন করতে হবে।
আর আবেদন না করলে তাদেরকে অবৈধ অভিবাসী বলে বিবেচনা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারী দেয়া হয়েছে।
এদিকে, ক্রোয়েশিয়া থেকে রেলযোগে স্লোভেনিয়ার ভেতর দিয়ে যাবার সময় বড় এক দল শরনার্থীকে আটকে দিয়েছে স্লোভেনিয়া।
পুলিশের একজন মুখপাত্র ভেসনা ড্রোল বলেছেন, প্রায় ২০০ শরনার্থীকে নিয়ে যাবার সময় দেশটির সীমান্ত শহর দোবোভা’র রেলস্টেশনে রেলগাড়িটিকে থামিয়ে দেয়া হয়।
bbc