তিন খেলায় এটি ঢাকার দ্বিতীয় জয়। অন্য দিকে চার খেলায় এটি চিটাগংয়ের তৃতীয় পরাজয়।
বৃহস্পতিবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচ টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৮ বল বাকি থাকতে ৯২ রানে অলআউট হয়ে যায় চিটাগং। জবাবে ১৭ ওভার ১ বলে ৪ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌছে যায় ঢাকা।
উদ্বোধনী জুটিতে পরিবর্তন আনার সুফল প্রথম ম্যাচেই পেয়েছে ঢাকা। দুই ম্যাচের অনুজ্জ্বল পারফরম্যান্সে বাদ পড়েন শামসুর রহমান। অন্য উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান নাজির জামশেদ নামেন তিন নম্বরে। তাদের জায়গায় ইনিংস উদ্বোধন করা সৈকত আলী ও সাদমান ইসলাম ৪৫ রানের জুটিতে দলকে বড় জয়ের পথে নিয়ে যান।
শফিউল ইসলামের বলে সৈকত (১৭ বলে ২৩) ফিরে গেলে ভাঙে ৬.১ ওভার স্থায়ী উদ্বোধনী জুটি।
পরপর দুই ওভারে দুই নাসিরকে নাঈম ইসলাম ফিরিয়ে দিলেও ম্যাচ তার কোনো প্রভাবই পড়েনি। তার বলে জিয়াউর রহমানের তালুবন্দি হন নাসির জামশেদ। চার নম্বরে ব্যাটিং নামা নাসির হোসেন হন বোল্ড।
টি-টোয়েন্টি অভিষেকে ৪৫ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলে ফিরে যান সাদমান। ২০ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের ৪৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ৬টি চারে।
বাকি কাজটুকু সহজেই সারেন সাঙ্গাকারা ও আবুল হাসান।
৭ রানে তিন উইকেট নিয়ে চিটাগংয়ের সেরা বোলার নাঈম।
এর আগে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি চিটাগংয়ের। আগের তিন ম্যাচে আগে ব্যাট করে বড় সংগ্রহ গড়া দলটি এবার একশ’ রানও করতে পারেনি।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে অধিনায়ক তামিম ইকবালকে হারায় চিটাগং। হাসানের বলে কুমার সাঙ্গাকারার গ্লাভসবন্দি হন তিনি।
পরের ওভারেই চিটাগং হারায় এনামুল হককে। ফরহাদ রেজার বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন তিনি। তিন রানে দুই উইকেট হারানো চিটাগং আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
এসেই পাল্টা আক্রমণ করা ইয়াসির আলী দারুণ শুরু করেছিলেন। হাসানের বলে তিনি তিন চার হাঁকানোর পর আক্রমণের সেরা অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমানকে বোলিংয়ে আনতে দেরি করেননি ঢাকার অধিনায়ক।
তৃতীয় বলেই ইয়াসিরকে (১৪) আউট করে সাঙ্গাকারার আস্থার প্রতিদান দেন মুস্তাফিজ।
রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় থাকা তিলকারত্নে দিলশানের ঝড় থেমে যায় অষ্টম ওভারেই। ১১ বলে ২০ রান করে মোশাররফ হোসেনের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে যান তিনি।
ব্যাটিং অর্ডারে ওপরে উঠিয়ে ছয় নম্বরে পাকিস্তানের মোহাম্মদ আমিরকে পাঠায় চিটাগং। এই ফাটকা কাজে লাগেনি। স্বদেশের লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহর বলে বোল্ড হয়ে যান এই পেসার।
দুই অলরাউন্ডার জিবন মেন্ডিস ও জিয়াকে ফিরিয়ে চিটাগংয়ের বড় সংগ্রহের আশা প্রায় শেষ করে দেন নাসির হোসেন।
দলে ফেরা শ্রীলঙ্কার মেন্ডিসকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন নাসির। আগের ম্যাচের মতোই ঝড় তোলার ইঙ্গিত ছিল জিয়ার ব্যাটে। নাসিরকে ছক্কা হাঁকিয়ে পাল্টা আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টাও ছিল তার। কিন্তু নাসিরের সেই ওভারেই এগিয়ে এসে হাঁকাতে গিয়ে স্টাম্পড হয়ে যান জিয়া।
শফিউল ইসলামকে সাঙ্গাকারার গ্লাভসবন্দি করে নিজের তৃতীয় উইকেট নেন নাসির।
এরপর ফিরতি ক্যাচে মুস্তাফিজ এনামুল হক জুনিয়রকে ফেরালে আগে ব্যাট করে সবচেয়ে কম রানের রেকর্ড গড়ার শঙ্কায় পড়ে চিটাগং। চলতি আসরে প্রথমবারের মতো খেলতে নামা নাঈমের দৃঢ়তায় বিব্রতকর এই রেকর্ড এড়ায় দলটি।
বরিশালের বুলসের রেকর্ড ৮৯ রানকে পেছনে ফেলার পর বেশি দূর এগোয়নি চিটাগংয়ের ইনিংস। সাঈদ আজমলকে ফিরিয়ে তাদের একশ’ রানের আগেই থামিয়ে দেন মুস্তাফিজ।
শেষ পর্যন্ত ৩৮ বলে ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন নাঈম।
ঢাকার নাসির (৩/১২) ও মুস্তাফিজ (৩/১৪) তিনটি করে উইকেট নেন।
বৃহস্পতিবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচ টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৮ বল বাকি থাকতে ৯২ রানে অলআউট হয়ে যায় চিটাগং। জবাবে ১৭ ওভার ১ বলে ৪ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌছে যায় ঢাকা।
উদ্বোধনী জুটিতে পরিবর্তন আনার সুফল প্রথম ম্যাচেই পেয়েছে ঢাকা। দুই ম্যাচের অনুজ্জ্বল পারফরম্যান্সে বাদ পড়েন শামসুর রহমান। অন্য উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান নাজির জামশেদ নামেন তিন নম্বরে। তাদের জায়গায় ইনিংস উদ্বোধন করা সৈকত আলী ও সাদমান ইসলাম ৪৫ রানের জুটিতে দলকে বড় জয়ের পথে নিয়ে যান।
শফিউল ইসলামের বলে সৈকত (১৭ বলে ২৩) ফিরে গেলে ভাঙে ৬.১ ওভার স্থায়ী উদ্বোধনী জুটি।
পরপর দুই ওভারে দুই নাসিরকে নাঈম ইসলাম ফিরিয়ে দিলেও ম্যাচ তার কোনো প্রভাবই পড়েনি। তার বলে জিয়াউর রহমানের তালুবন্দি হন নাসির জামশেদ। চার নম্বরে ব্যাটিং নামা নাসির হোসেন হন বোল্ড।
টি-টোয়েন্টি অভিষেকে ৪৫ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলে ফিরে যান সাদমান। ২০ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের ৪৭ বলের ইনিংসটি সাজানো ৬টি চারে।
বাকি কাজটুকু সহজেই সারেন সাঙ্গাকারা ও আবুল হাসান।
৭ রানে তিন উইকেট নিয়ে চিটাগংয়ের সেরা বোলার নাঈম।
এর আগে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি চিটাগংয়ের। আগের তিন ম্যাচে আগে ব্যাট করে বড় সংগ্রহ গড়া দলটি এবার একশ’ রানও করতে পারেনি।
ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে অধিনায়ক তামিম ইকবালকে হারায় চিটাগং। হাসানের বলে কুমার সাঙ্গাকারার গ্লাভসবন্দি হন তিনি।
পরের ওভারেই চিটাগং হারায় এনামুল হককে। ফরহাদ রেজার বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন তিনি। তিন রানে দুই উইকেট হারানো চিটাগং আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
এসেই পাল্টা আক্রমণ করা ইয়াসির আলী দারুণ শুরু করেছিলেন। হাসানের বলে তিনি তিন চার হাঁকানোর পর আক্রমণের সেরা অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমানকে বোলিংয়ে আনতে দেরি করেননি ঢাকার অধিনায়ক।
রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টায় থাকা তিলকারত্নে দিলশানের ঝড় থেমে যায় অষ্টম ওভারেই। ১১ বলে ২০ রান করে মোশাররফ হোসেনের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে যান তিনি।
ব্যাটিং অর্ডারে ওপরে উঠিয়ে ছয় নম্বরে পাকিস্তানের মোহাম্মদ আমিরকে পাঠায় চিটাগং। এই ফাটকা কাজে লাগেনি। স্বদেশের লেগ স্পিনার ইয়াসির শাহর বলে বোল্ড হয়ে যান এই পেসার।
দুই অলরাউন্ডার জিবন মেন্ডিস ও জিয়াকে ফিরিয়ে চিটাগংয়ের বড় সংগ্রহের আশা প্রায় শেষ করে দেন নাসির হোসেন।
দলে ফেরা শ্রীলঙ্কার মেন্ডিসকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন নাসির। আগের ম্যাচের মতোই ঝড় তোলার ইঙ্গিত ছিল জিয়ার ব্যাটে। নাসিরকে ছক্কা হাঁকিয়ে পাল্টা আক্রমণে যাওয়ার চেষ্টাও ছিল তার। কিন্তু নাসিরের সেই ওভারেই এগিয়ে এসে হাঁকাতে গিয়ে স্টাম্পড হয়ে যান জিয়া।
শফিউল ইসলামকে সাঙ্গাকারার গ্লাভসবন্দি করে নিজের তৃতীয় উইকেট নেন নাসির।
এরপর ফিরতি ক্যাচে মুস্তাফিজ এনামুল হক জুনিয়রকে ফেরালে আগে ব্যাট করে সবচেয়ে কম রানের রেকর্ড গড়ার শঙ্কায় পড়ে চিটাগং। চলতি আসরে প্রথমবারের মতো খেলতে নামা নাঈমের দৃঢ়তায় বিব্রতকর এই রেকর্ড এড়ায় দলটি।
বরিশালের বুলসের রেকর্ড ৮৯ রানকে পেছনে ফেলার পর বেশি দূর এগোয়নি চিটাগংয়ের ইনিংস। সাঈদ আজমলকে ফিরিয়ে তাদের একশ’ রানের আগেই থামিয়ে দেন মুস্তাফিজ।
শেষ পর্যন্ত ৩৮ বলে ২৯ রানে অপরাজিত থাকেন নাঈম।
ঢাকার নাসির (৩/১২) ও মুস্তাফিজ (৩/১৪) তিনটি করে উইকেট নেন।