সিরিয়ায় ‘সন্ত্রাসীদের’ লক্ষ করে হামলার তীব্রতা বাড়ানো হয়েছে এবং দেশটিতে রুশ যুদ্ধবিমানের সংখ্যা ৬৯টিতে উন্নীত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে রাশিয়া।
বিবিসি বলছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তথাকথিত ইসলামিক স্টেটকে (আইএস) পরাজিত করতে হামলার চলমান মাত্রা যথেষ্ট নয়।
তিনি বলেন, “রাশিয়ার অনেক কাজ করার আছে। পরবর্তী ধাপে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যাবে।”
তবে ‘পরবর্তী ধাপ’ কী হতে পারে তা নির্দিষ্ট করে বলেননি তিনি।
পরবর্তী সময়ে পুতিনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, সিরিয়ায় স্থল সেনা মোতায়েনের বিষয়ে কোনো কথা হয়নি।
রাশিয়া জানিয়েছে, চতুর্থ দিনের মতো আইএসের অবস্থান লক্ষ করে তারা ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। কাস্পিয়ান সাগরের যুদ্ধজাহাজগুলো থেকে দীর্ঘপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়।
প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, এসব ক্ষেপণাস্ত্রের কয়েকটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেইর আল-জোউরে আইএসের অবস্থানে আঘাত হেনেছে।
আইএসের স্বঘোষিত রাজধানী রাক্কা এবং ইরাকে জঙ্গিগোষ্ঠীটির নিয়ন্ত্রিত এলাকার মধ্যবর্তী স্থানে সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় এই শহরটির অবস্থান। দেইর আল-জোউর প্রদেশটি খনিজ তেলেও সমৃদ্ধ।
রুশ সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, শুক্রবার ১৮টি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তারা। এতে রাক্কা, ইদলিব ও আলেপ্পোতে আইএসের সাতটি লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস হয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আইএসের বিরুদ্ধে চারদিন ধরে চালানো ব্যাপক বোমাবর্ষণকালে একশটি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে এবং এতে সিরিয়ায় ‘সন্ত্রাসীদের’ আটশটি লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের মুখপাত্র কর্নেল প্যাট্রিক রাইডার বলেছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে আইএসের তেল স্থাপনাগুলোসহ গোষ্ঠীটির অবস্থানে রুশ বিমান হামলা বেড়েছে।
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী যুক্তরাজ্যভিত্তিক গোষ্ঠী ‘সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস’ জানিয়েছে, দেইর আল-জোউর প্রদেশে সিরীয় ও রুশ যুদ্ধবিমানগুলো ৫০ বার বোমা হামলা চালিয়েছে। এটিই প্রদেশটিতে রাশিয়ার চালানো সবচেয়ে ব্যাপক হামলা।
তিনি বলেন, “রাশিয়ার অনেক কাজ করার আছে। পরবর্তী ধাপে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যাবে।”
তবে ‘পরবর্তী ধাপ’ কী হতে পারে তা নির্দিষ্ট করে বলেননি তিনি।
পরবর্তী সময়ে পুতিনের মুখপাত্র জানিয়েছেন, সিরিয়ায় স্থল সেনা মোতায়েনের বিষয়ে কোনো কথা হয়নি।
রাশিয়া জানিয়েছে, চতুর্থ দিনের মতো আইএসের অবস্থান লক্ষ করে তারা ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। কাস্পিয়ান সাগরের যুদ্ধজাহাজগুলো থেকে দীর্ঘপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো নিক্ষেপ করা হয়।
প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, এসব ক্ষেপণাস্ত্রের কয়েকটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেইর আল-জোউরে আইএসের অবস্থানে আঘাত হেনেছে।
আইএসের স্বঘোষিত রাজধানী রাক্কা এবং ইরাকে জঙ্গিগোষ্ঠীটির নিয়ন্ত্রিত এলাকার মধ্যবর্তী স্থানে সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় এই শহরটির অবস্থান। দেইর আল-জোউর প্রদেশটি খনিজ তেলেও সমৃদ্ধ।
রুশ সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, শুক্রবার ১৮টি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে তারা। এতে রাক্কা, ইদলিব ও আলেপ্পোতে আইএসের সাতটি লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস হয়েছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, আইএসের বিরুদ্ধে চারদিন ধরে চালানো ব্যাপক বোমাবর্ষণকালে একশটি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে এবং এতে সিরিয়ায় ‘সন্ত্রাসীদের’ আটশটি লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের মুখপাত্র কর্নেল প্যাট্রিক রাইডার বলেছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে আইএসের তেল স্থাপনাগুলোসহ গোষ্ঠীটির অবস্থানে রুশ বিমান হামলা বেড়েছে।
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী যুক্তরাজ্যভিত্তিক গোষ্ঠী ‘সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস’ জানিয়েছে, দেইর আল-জোউর প্রদেশে সিরীয় ও রুশ যুদ্ধবিমানগুলো ৫০ বার বোমা হামলা চালিয়েছে। এটিই প্রদেশটিতে রাশিয়ার চালানো সবচেয়ে ব্যাপক হামলা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন