শনিবার রাত সোয়া ১২টার দিকে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মুজাহিদের স্বজনরা দেখা করে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন।
তার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদেরের সঙ্গে দেখা করে আসেন তার স্বজনরা।
মুজাহিদের স্বজনরা বেরিয়ে আসার পর চারটি অ্যাম্বুলেন্স ঢুকেছে কারাগারের ভেতরে।
দিনভর নানা আলোচনা চললেও রাত সাড়ে ৮টায় দেখা করতে স্বজনদের কারা কর্তৃপক্ষের আহ্বান এবং কারাগারের বাইরে নিরাপত্তা জোরদার জোর ইঙ্গিত দিচ্ছিল যে, রাতেই ফাঁসি কার্যকর হচ্ছে।
এর মধ্যে ক্ষমা চেয়ে দুই যুদ্ধাপরাধীর আবেদন রাষ্ট্রপতি নাকচ করার পর রাত ১০টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ফাঁসি কার্যকর করতে আর কোনো বাধা নেই।
রাত ১১টায় পুলিশ প্রধান একেএ শহীদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ফাঁসিকে কেন্দ্র করে কেউ যেন কোনোরূপ নাশকতা করতে না পারে, এজন্য সারাদেশে সব পুলিশ সদস্যকে সর্তক থাকতে বলা হয়েছে।”
কারা অভ্যন্তরেও মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তৎপরতা চলছে বলে খবর পাওয়া গেছে। কারাগারের ভেতরে ঢুকেছেন কারা মহাপরিদর্শক সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন, অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ফজলুল কবির, ঢাকার জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
শনিবার দিনভর নানা আলোচনা চললেও সন্ধ্যা পর্যন্ত কারা অভ্যন্তরে সেই ধরনের প্রস্তুতির কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছিল না।
ঊর্ধ্বতন এক কারা কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সন্ধ্যা পর্যন্ত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আমরা পাইনি, যদিও প্রস্তুতি ছিল। সন্ধ্যার পর তোড়জোড় শুরু হয়েছে।”
রাত ৮টার কিছুক্ষণ আগে কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল ফজলুল কবির ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ঢোকার পরই তৎপরতা বেড়ে যায়।
এরপর সালাউদ্দিন কাদের এবং মুজাহিদের পরিবারকে দেখা করতে কারা কর্তৃপক্ষ ডেকে পাঠানোর পর কারা অভ্যন্তরের দৃশ্যপট পাল্টে যায়।
কারাগারের ভেতরে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক বাতিগুলো এখন জ্বলছে, কারারক্ষীদের ছোটাছুটিও লক্ষ্যণীয়।
পুরো কারাগারসহ আশেপাশের এলাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেষ্টনির মধ্যে নেওয়া হয়। কারাগারের সামনের সড়কে যানচলাচলও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
কারাগারের আশেপাশের উঁচু ভবনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। বিভিন্ন বাহিনীর পোষাকধারী ও সাদা পোষাকের সদস্য এবং সংবাদকর্মী ছাড়া কারাগারের আশেপাশে আর কাউকে অবস্থান করতে দেওয়া হচ্ছে না।
কারাগারের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আদালতের নির্দেশ পালনে তারা বেশ কিছুদিন আগে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। শনিবারও তারা ফাঁসির মঞ্চসহ সব বিষয়ে পরীক্ষা করেন।
এর আগে যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লা এবং মো. কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় এই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারেই।
ফাঁসিতে ঝোলানোর জন্য জল্লাদের প্রয়োজন হয়, সেজন্য চারজন প্রস্তুত আছে বলে ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন। মৃত্যু নিশ্চিত করেন একজন চিকিৎসক। সেজন্য ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন উপস্থিত হয়েছেন।
“কারাগারের ইমামকে বলে রাখা হয়েছে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুইজনকে তওবা পড়াতে, ” বলেন ওই কর্মকর্তা; ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার আগে গোসল করার ব্যবস্থা করবে এই ইমাম।
গত বুধবার আইনি লড়াইয়ের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি শেষে রিভিউ খারিজের রায় বৃহস্পতিবার কারাগারে পৌঁছে যাওয়ার পর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষস্থানীয় এই দুই নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে আর কোনো বাধা নেই।
তাদের সামনে শুধু সুযোগ ছিল রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার। শনিবার বেলা আড়াইটায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সালাউদ্দিন কাদের ও মুজাহিদ দুজনই রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চেয়ে আবেদন করেছেন।
তবে দুজনের সন্তানরাই মন্ত্রীর এই বক্তব্য নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন। রাতে সালাউদ্দিন কাদেরের সঙ্গে দেখো করে বেরিয়েও তার ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী তা নিয়ে একই সংশয়ের কথাই জানান।
আইনমন্ত্রী কথা বলার পর বেলা ২টা ৩৫ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ডেপুটি জেলার সর্বোত্তম দেওয়ানকে একটি রেজিস্ট্রার খাতা নিয়ে বের হতে দেখা যায়। খাতার উপরে লেখা ছিল ‘গুরুত্বপূর্ণ পত্রাদি’।
কারাগার থেকে ডেপুটি জেলার সরাসরি যান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখান থেকে তিনি কারাগারে ফেরেন বেলা সোয়া ৩টার দিকে।
এদিকে সালাউদ্দিন কাদের এবং মুজাহিদের পরিবার শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনও করেন।
মুজাহিদের পরিবার ২১ অগাস্ট মামলার বিচার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধের মৃত্যুদণ্ড স্থগিতের আহ্বান জানিয়েছেন, যাকে অযৌক্তিক বলেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
অন্যদিকে সালাউদ্দিন কাদেরের পরিবার ‘প্রশ্নবিদ্ধ’ বিচারের শাস্তির অভিযোগ জানাতে রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি দিতে বঙ্গভবনে গিয়েছিলেন। তবে এভাবে চিঠি গ্রহণ করা হয় না বলে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বুদ্ধিজীবী হত্যা এবং সাম্প্রদায়িক হত্যা-নির্যাতনের দায়ে ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তিনি আপিল করলে চলতি বছরের ১৬ জুন চূড়ান্ত রায়েও ওই সাজা বহাল থাকে।
একাত্তরে চট্টগ্রামের ত্রাস সালাউদ্দিন কাদেরের রায় এসেছিল ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর। ট্রাইব্যুনালের দেওয়া ফাঁসির রায় এ বছর ২৯ জুলাই আপিলের রায়েও বহাল থাকে।
তাদের আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয় একই দিনে, ৩০ সেপ্টেম্বর। এরপর নিয়ম অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল দুজনের মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে এবং কারা কর্তৃপক্ষ ১ অক্টোবর তা দুই ফাঁসির আসামিকে পড়ে শোনায়।
এরপর দুই যুদ্ধাপরাধী ওই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বুধবার আদালত তা খারিজ করে দেয়।
তার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদেরের সঙ্গে দেখা করে আসেন তার স্বজনরা।
মুজাহিদের স্বজনরা বেরিয়ে আসার পর চারটি অ্যাম্বুলেন্স ঢুকেছে কারাগারের ভেতরে।
দিনভর নানা আলোচনা চললেও রাত সাড়ে ৮টায় দেখা করতে স্বজনদের কারা কর্তৃপক্ষের আহ্বান এবং কারাগারের বাইরে নিরাপত্তা জোরদার জোর ইঙ্গিত দিচ্ছিল যে, রাতেই ফাঁসি কার্যকর হচ্ছে।
এর মধ্যে ক্ষমা চেয়ে দুই যুদ্ধাপরাধীর আবেদন রাষ্ট্রপতি নাকচ করার পর রাত ১০টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ফাঁসি কার্যকর করতে আর কোনো বাধা নেই।
রাত ১১টায় পুলিশ প্রধান একেএ শহীদুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ফাঁসিকে কেন্দ্র করে কেউ যেন কোনোরূপ নাশকতা করতে না পারে, এজন্য সারাদেশে সব পুলিশ সদস্যকে সর্তক থাকতে বলা হয়েছে।”
কারা অভ্যন্তরেও মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তৎপরতা চলছে বলে খবর পাওয়া গেছে। কারাগারের ভেতরে ঢুকেছেন কারা মহাপরিদর্শক সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন, অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ফজলুল কবির, ঢাকার জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
শনিবার দিনভর নানা আলোচনা চললেও সন্ধ্যা পর্যন্ত কারা অভ্যন্তরে সেই ধরনের প্রস্তুতির কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছিল না।
ঊর্ধ্বতন এক কারা কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সন্ধ্যা পর্যন্ত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আমরা পাইনি, যদিও প্রস্তুতি ছিল। সন্ধ্যার পর তোড়জোড় শুরু হয়েছে।”
রাত ৮টার কিছুক্ষণ আগে কারা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক কর্নেল ফজলুল কবির ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ঢোকার পরই তৎপরতা বেড়ে যায়।
এরপর সালাউদ্দিন কাদের এবং মুজাহিদের পরিবারকে দেখা করতে কারা কর্তৃপক্ষ ডেকে পাঠানোর পর কারা অভ্যন্তরের দৃশ্যপট পাল্টে যায়।
কারাগারের ভেতরে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক বাতিগুলো এখন জ্বলছে, কারারক্ষীদের ছোটাছুটিও লক্ষ্যণীয়।
পুরো কারাগারসহ আশেপাশের এলাকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেষ্টনির মধ্যে নেওয়া হয়। কারাগারের সামনের সড়কে যানচলাচলও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
কারাগারের আশেপাশের উঁচু ভবনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। বিভিন্ন বাহিনীর পোষাকধারী ও সাদা পোষাকের সদস্য এবং সংবাদকর্মী ছাড়া কারাগারের আশেপাশে আর কাউকে অবস্থান করতে দেওয়া হচ্ছে না।
কারাগারের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আদালতের নির্দেশ পালনে তারা বেশ কিছুদিন আগে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। শনিবারও তারা ফাঁসির মঞ্চসহ সব বিষয়ে পরীক্ষা করেন।
এর আগে যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লা এবং মো. কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় এই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারেই।
ফাঁসিতে ঝোলানোর জন্য জল্লাদের প্রয়োজন হয়, সেজন্য চারজন প্রস্তুত আছে বলে ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন। মৃত্যু নিশ্চিত করেন একজন চিকিৎসক। সেজন্য ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন উপস্থিত হয়েছেন।
“কারাগারের ইমামকে বলে রাখা হয়েছে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুইজনকে তওবা পড়াতে, ” বলেন ওই কর্মকর্তা; ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার আগে গোসল করার ব্যবস্থা করবে এই ইমাম।
গত বুধবার আইনি লড়াইয়ের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি শেষে রিভিউ খারিজের রায় বৃহস্পতিবার কারাগারে পৌঁছে যাওয়ার পর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষস্থানীয় এই দুই নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে আর কোনো বাধা নেই।
তাদের সামনে শুধু সুযোগ ছিল রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার। শনিবার বেলা আড়াইটায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সালাউদ্দিন কাদের ও মুজাহিদ দুজনই রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চেয়ে আবেদন করেছেন।
তবে দুজনের সন্তানরাই মন্ত্রীর এই বক্তব্য নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন। রাতে সালাউদ্দিন কাদেরের সঙ্গে দেখো করে বেরিয়েও তার ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী তা নিয়ে একই সংশয়ের কথাই জানান।
আইনমন্ত্রী কথা বলার পর বেলা ২টা ৩৫ মিনিটে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ডেপুটি জেলার সর্বোত্তম দেওয়ানকে একটি রেজিস্ট্রার খাতা নিয়ে বের হতে দেখা যায়। খাতার উপরে লেখা ছিল ‘গুরুত্বপূর্ণ পত্রাদি’।
কারাগার থেকে ডেপুটি জেলার সরাসরি যান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সেখান থেকে তিনি কারাগারে ফেরেন বেলা সোয়া ৩টার দিকে।
এদিকে সালাউদ্দিন কাদের এবং মুজাহিদের পরিবার শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনও করেন।
মুজাহিদের পরিবার ২১ অগাস্ট মামলার বিচার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধের মৃত্যুদণ্ড স্থগিতের আহ্বান জানিয়েছেন, যাকে অযৌক্তিক বলেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।
অন্যদিকে সালাউদ্দিন কাদেরের পরিবার ‘প্রশ্নবিদ্ধ’ বিচারের শাস্তির অভিযোগ জানাতে রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি দিতে বঙ্গভবনে গিয়েছিলেন। তবে এভাবে চিঠি গ্রহণ করা হয় না বলে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়।
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সাংবাদিক, শিক্ষকসহ বুদ্ধিজীবী হত্যা এবং সাম্প্রদায়িক হত্যা-নির্যাতনের দায়ে ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই মুজাহিদকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তিনি আপিল করলে চলতি বছরের ১৬ জুন চূড়ান্ত রায়েও ওই সাজা বহাল থাকে।
একাত্তরে চট্টগ্রামের ত্রাস সালাউদ্দিন কাদেরের রায় এসেছিল ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর। ট্রাইব্যুনালের দেওয়া ফাঁসির রায় এ বছর ২৯ জুলাই আপিলের রায়েও বহাল থাকে।
তাদের আপিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয় একই দিনে, ৩০ সেপ্টেম্বর। এরপর নিয়ম অনুযায়ী ট্রাইব্যুনাল দুজনের মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে এবং কারা কর্তৃপক্ষ ১ অক্টোবর তা দুই ফাঁসির আসামিকে পড়ে শোনায়।
এরপর দুই যুদ্ধাপরাধী ওই রায় পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল বিভাগে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বুধবার আদালত তা খারিজ করে দেয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন