হিজবুল্লাহ গেরিলা ও ইরানের যোদ্ধাদের সহায়তায় পশ্চিমের নগর আলেপ্পতে হামলা চালিয়েছে সিরিয়ার সেনাবাহিনী।
রাশিয়ার বিমান বাহিনীর সমর্থনে গত ১০ দিন ধরে পশ্চিমে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোর দিকে অগ্রসর হতে শুরু করেছে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বাহিনী।
জঙ্গি দমনে মিত্র আসাদকে সাহায্য করতে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করে রাশিয়া।
সিরিয়ার সেনাবাহিনী দেশটির পশ্চিমের প্রধান নগরগুলোর দখল নিতে চাইছে। এটা করতে পারলে পূর্বাঞ্চল ইসলামিক স্টেটের দখলে থাকার পরও আসাদের ক্ষমতায় টিকে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যাবে।
শুক্রবার তুরস্ক সীমান্তবর্তী নগর আলেপ্পর দক্ষিণাঞ্চলে সিরিয়ার সেনাবাহিনীর হামলার পাশপাশি রাশিয়ার জঙ্গিবিমানগুলোও হামলা চালিয়েছে।
আলেপ্পতে এখনও ২০ লাখ মানুষ বসবাস করে। সরকারি ও বিদ্রোহী উভয় দল ভাগাভাগি করে নগরটির নিয়ন্ত্রণে আছে।
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ একজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, কয়েকশ হিজবুল্লাহ ও ইরানি যোদ্ধার সহায়তায় এরই মধ্যে তারা বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত কিছু এলাকা নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছে।
এই প্রথম ইরানের যোদ্ধারা সিরিয়ায় সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নিলো বলেও জানান তিনি।
"যদিও সিরিয়ার সেনাবাহিনীর তুলনায় তাদের সংখ্যা খুবই সামান্য। সিরিয়ায় সেনারাই যুদ্ধে মূল ভূমিকা পালন করছে।"
এ সপ্তাহে দুইটি আঞ্চলিক সূত্র জানিয়েছিল, ইরান সিরিয়ায় কয়েক হাজার সেনা পাঠিয়েছে।
যদিও ইরানের দাবি তারা মিত্র আসাদকে সাহায্য করতে অস্ত্র এবং সামরিক উপদেষ্টা পাঠিয়েছে। সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য কোনো সেনা তারা সিরিয়ায় পাঠায়নি।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস'র পরিচালক রামি আব্দুলরহমান বলেন, আলেপ্প নগর থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে জাবেল আজান এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে।
"সিরিয়া ও রাশিয়ার বিমান ওই এলাকায় প্রধান সড়কের কাছে বোমা বর্ষণ করছে। যেটা রাজধানী দামেস্ক থেকেও শোনা যাচ্ছে।"
যে এলাকায় সংঘর্ষ চলছে সেখানে মূলত আহরার আল-শাম এবং আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট নুসরা ফ্রন্ট অধিক সক্রিয়।
আসাদ বিরোধী বিদেশি রাষ্ট্র সমর্থিত ব্রিগেড ফুরসান আল হক এর পক্ষ থেকে রয়টার্সকে বলা হয়, তাদের যোদ্ধারা আলেপ্পর দিকে বেশি করে টিওডব্লিউ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে সিরিয় সেনাবাহিনীর হামলার জবাব দিচ্ছে। রয়টার্স
জঙ্গি দমনে মিত্র আসাদকে সাহায্য করতে ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সিরিয়ায় বিমান হামলা শুরু করে রাশিয়া।
সিরিয়ার সেনাবাহিনী দেশটির পশ্চিমের প্রধান নগরগুলোর দখল নিতে চাইছে। এটা করতে পারলে পূর্বাঞ্চল ইসলামিক স্টেটের দখলে থাকার পরও আসাদের ক্ষমতায় টিকে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যাবে।
শুক্রবার তুরস্ক সীমান্তবর্তী নগর আলেপ্পর দক্ষিণাঞ্চলে সিরিয়ার সেনাবাহিনীর হামলার পাশপাশি রাশিয়ার জঙ্গিবিমানগুলোও হামলা চালিয়েছে।
আলেপ্পতে এখনও ২০ লাখ মানুষ বসবাস করে। সরকারি ও বিদ্রোহী উভয় দল ভাগাভাগি করে নগরটির নিয়ন্ত্রণে আছে।
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ একজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, কয়েকশ হিজবুল্লাহ ও ইরানি যোদ্ধার সহায়তায় এরই মধ্যে তারা বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত কিছু এলাকা নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছে।
এই প্রথম ইরানের যোদ্ধারা সিরিয়ায় সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নিলো বলেও জানান তিনি।
"যদিও সিরিয়ার সেনাবাহিনীর তুলনায় তাদের সংখ্যা খুবই সামান্য। সিরিয়ায় সেনারাই যুদ্ধে মূল ভূমিকা পালন করছে।"
এ সপ্তাহে দুইটি আঞ্চলিক সূত্র জানিয়েছিল, ইরান সিরিয়ায় কয়েক হাজার সেনা পাঠিয়েছে।
যদিও ইরানের দাবি তারা মিত্র আসাদকে সাহায্য করতে অস্ত্র এবং সামরিক উপদেষ্টা পাঠিয়েছে। সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য কোনো সেনা তারা সিরিয়ায় পাঠায়নি।
যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস'র পরিচালক রামি আব্দুলরহমান বলেন, আলেপ্প নগর থেকে ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে জাবেল আজান এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ চলছে।
"সিরিয়া ও রাশিয়ার বিমান ওই এলাকায় প্রধান সড়কের কাছে বোমা বর্ষণ করছে। যেটা রাজধানী দামেস্ক থেকেও শোনা যাচ্ছে।"
যে এলাকায় সংঘর্ষ চলছে সেখানে মূলত আহরার আল-শাম এবং আল-কায়দা সংশ্লিষ্ট নুসরা ফ্রন্ট অধিক সক্রিয়।
আসাদ বিরোধী বিদেশি রাষ্ট্র সমর্থিত ব্রিগেড ফুরসান আল হক এর পক্ষ থেকে রয়টার্সকে বলা হয়, তাদের যোদ্ধারা আলেপ্পর দিকে বেশি করে টিওডব্লিউ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে সিরিয় সেনাবাহিনীর হামলার জবাব দিচ্ছে। রয়টার্স
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন