শুক্রবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে রুমা সেনা জোনের নেতৃত্বে পরিচালিত ওই ‘যৌথ অভিযানে’ গোলাগুলিও হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
তবে এতে কেউ হতাহত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে কিছু বলা হয়নি।
এতে বলা হয়, “অভিযানকারী দলটি ১৫ অক্টোবর ভোরে রুমা জোনের অন্তর্গত অত্যন্ত দুর্গম এলাকায় অবস্থিত সন্ত্রাসীদের গোপন আস্তানায় হানা দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় হয়। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেলে আস্তানা থেকে বিভিন্ন অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।”
এগুলোর মধ্যে একটি রাইফেল, রাইফেলের সাতটি ম্যাগাজিন, ২২২ রাউন্ড গুলি, দুটি গ্রেনেড, একটি ওয়াকি টকি সেট, দুটি ছোরা, এক সেট কমব্যাট পোশাক ও একটি এলএমজি ম্যাগাজিন পাউচ রয়েছে বলে জানানো হয়।
আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রেজা-উল করিম শাম্মীর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি কিছু দুস্কৃতিকারীর ‘চাঁদা আদায়, ছিনতাই ও অপহরণের চেষ্টা’ পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি ও সম্প্রীতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
“এ প্রেক্ষিতে বান্দরবানের শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার লক্ষ্যে সেনা রিজিয়ন বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করে আসছে।”
এর আগে বান্দরবানে অপহৃত দুই পর্যটক ও তাদের সঙ্গে থাকা দুই গাইডের খোঁজে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চলছে বলে জানিয়েছিলেন বান্দরবান বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার কর্নেল ওয়ালি।
অপহৃতরা হলেন- ঢাকার মিরপুর এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী জাকির হোসেন মুন্না, ছাত্র আবদুল্লাহ জুবায়ের, স্থানীয় গাইড মানছাই ম্রো ও লাল রিং ছাং বম।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে ছয় পর্যটকের একটি দল বান্দরবানে যান। ৩ অক্টোবর বিকালে বান্দরবানের বিলাইছড়ি উপজেলার দুর্গম বড়থলি ইউনিয়নের নতুন পুকুর এলাকা থেকে তাদেরকে অপহরণ করা হয় বলে স্থানীয়রা জানান।
এই চারজনের সঙ্গে আরও দুজনকে ধরলেও পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন অপহৃতদের পরিবারের সদস্যরা।
তাদের কাছ থেকে ৫ অক্টোবর অপহরণের খবর জানতে পারেন তারা। অপহরণকারীরা রাখাইন ভাষায় কথা বলায় তারা ‘মিয়ানমারের কোনও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল হতে পারে’ বলে অপহৃতদের স্বজনরা ধারণা করছেন।
প্রায় দুসপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও খোঁজ মেলেনি দুই পর্যটক ও তাদের দুই গাইডের। কী কারণে অপহরণ করা হয়েছে তাও জানে না তাদের পরিবার; চাওয়া হয়নি মুক্তিপণও।
bdnews24
বৃহস্পতিবার ভোরে রুমা সেনা জোনের নেতৃত্বে পরিচালিত ওই ‘যৌথ অভিযানে’ গোলাগুলিও হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
তবে এতে কেউ হতাহত হয়েছে কি না সে বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে কিছু বলা হয়নি।
এতে বলা হয়, “অভিযানকারী দলটি ১৫ অক্টোবর ভোরে রুমা জোনের অন্তর্গত অত্যন্ত দুর্গম এলাকায় অবস্থিত সন্ত্রাসীদের গোপন আস্তানায় হানা দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময় হয়। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেলে আস্তানা থেকে বিভিন্ন অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।”
আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ রেজা-উল করিম শাম্মীর পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি কিছু দুস্কৃতিকারীর ‘চাঁদা আদায়, ছিনতাই ও অপহরণের চেষ্টা’ পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি ও সম্প্রীতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
“এ প্রেক্ষিতে বান্দরবানের শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার লক্ষ্যে সেনা রিজিয়ন বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করে আসছে।”
এর আগে বান্দরবানে অপহৃত দুই পর্যটক ও তাদের সঙ্গে থাকা দুই গাইডের খোঁজে বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চলছে বলে জানিয়েছিলেন বান্দরবান বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার কর্নেল ওয়ালি।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা থেকে ছয় পর্যটকের একটি দল বান্দরবানে যান। ৩ অক্টোবর বিকালে বান্দরবানের বিলাইছড়ি উপজেলার দুর্গম বড়থলি ইউনিয়নের নতুন পুকুর এলাকা থেকে তাদেরকে অপহরণ করা হয় বলে স্থানীয়রা জানান।
এই চারজনের সঙ্গে আরও দুজনকে ধরলেও পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন অপহৃতদের পরিবারের সদস্যরা।
তাদের কাছ থেকে ৫ অক্টোবর অপহরণের খবর জানতে পারেন তারা। অপহরণকারীরা রাখাইন ভাষায় কথা বলায় তারা ‘মিয়ানমারের কোনও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল হতে পারে’ বলে অপহৃতদের স্বজনরা ধারণা করছেন।
প্রায় দুসপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও খোঁজ মেলেনি দুই পর্যটক ও তাদের দুই গাইডের। কী কারণে অপহরণ করা হয়েছে তাও জানে না তাদের পরিবার; চাওয়া হয়নি মুক্তিপণও।
bdnews24
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন