রাশিয়ার সমর্থন নিয়ে আলেপ্পোতে সিরীয় বাহিনীর জোরদার অভিযানের মধ্যেই একটি চালকবিহীন বিমানকে (ড্রোন) গুলি করে ভূপতিত করার কথা জানিয়েছে তুরস্ক।
দেশটির একজন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সিরিয়া সীমান্তবর্তী তুরস্কের আকাশসীমায় ড্রোনটি প্রবেশ করলে জঙ্গিবিমান থেকে সেটিকে গুলি করা হয়। তবে ড্রোনটি কোন দেশের তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ড্রোনটি রাশিয়ার বলেই ওয়াশিংটনের ধারণা। তবে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের সব বিমানই বহাল তবিয়তে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
তুরস্কের এনটিভির খবরে বলা হয়, দেশটির আকাশসীমার তিন কিলোমিটারের মধ্যে ঢুকে পড়লে ড্রোনটিকে ভূপতিত করা হয়।
দেশটির সশস্ত্রবাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, তিনবার সতর্ক করার পরও অচেনা ওই ড্রোন গতিপথ না বদলানোয় সেটিকে গুলি করে তুর্কি জঙ্গি বিমান।
চলতি মাসের শুরুতে রাশিয়ার দুটি জঙ্গি বিমান তুরস্কের আকাশ সীমায় প্রবেশ করলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় তুর্কি সরকার। নেটোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বিষয়টি তোলা হয় এবং ভবিষ্যতে আবারও কেউ আকাশসীমা লঙ্ঘন করলে ‘উচিৎ জবাব’ দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করা হয়।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগত বাহিনীর সমর্থনে দেশটির নুসরা ফ্রন্ট ও আইএসসহ অন্যান্য জঙ্গি-সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অবস্থান লক্ষ করে বিমান হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। কাস্পিয়ান সাগরে নৌবহর থেকে সিরিয়ায় আইএসসহ সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর স্থাপনা লক্ষ্য করে মস্কো ক্ষেপণাস্ত্রও ছুড়েছে।
এ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে ‘ক্রুসেডারদের’ বিরুদ্ধে ‘জিহাদের’ আহ্বানও জানিয়েছে ইসলামিক স্টেট (আইএস), যারা ইরাক ও সিরিয়ার বড় একটি এলাকা দখলে নিয়ে খিলাফত কায়েমের ঘোষণা দিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট আসাদের পক্ষে রাশিয়ার এই অভিযান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেরও অস্বস্তি রয়েছে। ২০১১ সালে সিরিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ থেকে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু হলে বিদ্রোহী বিভিন্ন পক্ষকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছিল যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রশিক্ষণ নেওয়া বিদ্রোহীদের সাঁজোয়া যান ও গোলাবারুদ জঙ্গিদের কাছে চলে যাওয়ার তথ্য প্রকাশ হলে সম্প্রতি ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে ওয়াশিংটন। এরপর সপ্তাহখানেক আগে বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ ও সামরিক সরঞ্জাম দেওয়ার কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ড্রোনটি রাশিয়ার বলেই ওয়াশিংটনের ধারণা। তবে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তাদের সব বিমানই বহাল তবিয়তে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
তুরস্কের এনটিভির খবরে বলা হয়, দেশটির আকাশসীমার তিন কিলোমিটারের মধ্যে ঢুকে পড়লে ড্রোনটিকে ভূপতিত করা হয়।
দেশটির সশস্ত্রবাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, তিনবার সতর্ক করার পরও অচেনা ওই ড্রোন গতিপথ না বদলানোয় সেটিকে গুলি করে তুর্কি জঙ্গি বিমান।
চলতি মাসের শুরুতে রাশিয়ার দুটি জঙ্গি বিমান তুরস্কের আকাশ সীমায় প্রবেশ করলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায় তুর্কি সরকার। নেটোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বিষয়টি তোলা হয় এবং ভবিষ্যতে আবারও কেউ আকাশসীমা লঙ্ঘন করলে ‘উচিৎ জবাব’ দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করা হয়।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগত বাহিনীর সমর্থনে দেশটির নুসরা ফ্রন্ট ও আইএসসহ অন্যান্য জঙ্গি-সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর অবস্থান লক্ষ করে বিমান হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। কাস্পিয়ান সাগরে নৌবহর থেকে সিরিয়ায় আইএসসহ সশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপগুলোর স্থাপনা লক্ষ্য করে মস্কো ক্ষেপণাস্ত্রও ছুড়েছে।
এ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে ‘ক্রুসেডারদের’ বিরুদ্ধে ‘জিহাদের’ আহ্বানও জানিয়েছে ইসলামিক স্টেট (আইএস), যারা ইরাক ও সিরিয়ার বড় একটি এলাকা দখলে নিয়ে খিলাফত কায়েমের ঘোষণা দিয়েছে।
প্রেসিডেন্ট আসাদের পক্ষে রাশিয়ার এই অভিযান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রেরও অস্বস্তি রয়েছে। ২০১১ সালে সিরিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ থেকে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু হলে বিদ্রোহী বিভিন্ন পক্ষকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে আসছিল যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রশিক্ষণ নেওয়া বিদ্রোহীদের সাঁজোয়া যান ও গোলাবারুদ জঙ্গিদের কাছে চলে যাওয়ার তথ্য প্রকাশ হলে সম্প্রতি ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে ওয়াশিংটন। এরপর সপ্তাহখানেক আগে বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ ও সামরিক সরঞ্জাম দেওয়ার কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন