নিরাপত্তা ঝুঁকিতে অস্ট্রেলিয়ার পুরুষ দল ও দক্ষিণ আফ্রিকার মহিলা দলের দুটি সিরিজ স্থগিত হলেও অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা আইসিসির নেই।
দুবাইয়ে আইসিসির সভা শেষে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও নিশ্চিত করা হয়, বাংলাদেশেই হবে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ।
আইসিসি সভা থেকে ফিরে শুক্রবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান জানান, আইসিসি সভায় পুরো পরিস্থিতি নিয়ে তারা যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তাতে সবাই সন্তুষ্ট হয়েছেন।
“ওখানে গিয়ে দেখলাম একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। এটা আরেকটা ধাক্কা খাওয়ার উপক্রম, যদিও খেলাটা এখনও বেশ দূরে রয়েছে। ওটা নিয়ে একটু দুশ্চিন্তা ছিল সকলের। যেহেতু বাচ্চাদের খেলা, এটা নিয়ে ওরা বেশি শঙ্কিত ছিল।”
এবারের সভায় বেশ ব্যস্ত সময় কেটেছে বাংলাদেশের ক্রিকেট কর্মকর্তাদের। আইসিসি সভার আগে, সভায় সবাইকে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছেন তারা। তাই আপাতত বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কিছু দেখছেন না বিসিবি প্রধান।
“অবশ্যই (আইসিসি) তারা একটা নিরাপত্তা দল পাঠাবে। ওরা নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই আসবে। অবশ্য এটা রুটিন। আমি প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদা ভাবে কথা বলেছি। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ নিয়ে কোনো সমস্যা আমি দেখছি না।”
আগামী ২২ জানুয়ারি টুর্নামেন্টটি শুরু হয়ে শেষ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
দুবাইয়ে আইসিসির সভা শেষে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও নিশ্চিত করা হয়, বাংলাদেশেই হবে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ।
আইসিসি সভা থেকে ফিরে শুক্রবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান জানান, আইসিসি সভায় পুরো পরিস্থিতি নিয়ে তারা যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তাতে সবাই সন্তুষ্ট হয়েছেন।
“ওখানে গিয়ে দেখলাম একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। এটা আরেকটা ধাক্কা খাওয়ার উপক্রম, যদিও খেলাটা এখনও বেশ দূরে রয়েছে। ওটা নিয়ে একটু দুশ্চিন্তা ছিল সকলের। যেহেতু বাচ্চাদের খেলা, এটা নিয়ে ওরা বেশি শঙ্কিত ছিল।”
এবারের সভায় বেশ ব্যস্ত সময় কেটেছে বাংলাদেশের ক্রিকেট কর্মকর্তাদের। আইসিসি সভার আগে, সভায় সবাইকে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছেন তারা। তাই আপাতত বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কিছু দেখছেন না বিসিবি প্রধান।
“অবশ্যই (আইসিসি) তারা একটা নিরাপত্তা দল পাঠাবে। ওরা নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই আসবে। অবশ্য এটা রুটিন। আমি প্রত্যেকের সঙ্গে আলাদা ভাবে কথা বলেছি। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ নিয়ে কোনো সমস্যা আমি দেখছি না।”
আগামী ২২ জানুয়ারি টুর্নামেন্টটি শুরু হয়ে শেষ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন