চট্টগ্রাম বন্দরের ‘আলোচিত’ নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনালের (এনসসিটি) চারটি জেটিতে কন্টেইনার ওঠা-নামার কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
শনিবার বিকালে বন্দরে এনসিটির ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর জেটিতে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামের সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দর আসনের সংসদ সদস্য এম এ লতিফ, পটিয়ার সংসদ সদস্য শামসুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল নিজাম উদ্দিন আহমেদ, সাইফ পাওয়ার টেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুহুল আমীন তরফদার বক্তব্য রাখেন।
বেসরকারি বার্থ অপারেটর সাইফ পাওয়ার টেক লিমিটেড এককভাবে এনসিটির ২ ও ৩ নম্বর জেটি পরিচালনা করছে।
সাইফ পাওয়ার এনসিটির ৪ ও ৫ নম্বর জেটি দুটি সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের এমএইচ চৌধুরী লিমিটেড ও নোয়াখালী সদরের সংসদ সদস্য একরামুল করিমের প্রতিষ্ঠান এ অ্যান্ড জে ট্রেডার্সের সাথে যৌথভাবে পরিচালনা করছে।
সাইফ পাওয়ারটেক বন্দরে সিসিটি টার্মিনালেও কন্টেইনার ওঠা-নামার কাজ করছে।
বন্দর চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমেদ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, এনসিটি চালুর মধ্য দিয়ে জাহাজ থেকে কন্টেইনার ওঠা-নামার সক্ষমতা অনেক বাড়বে।
তিনি বলেন, ৯৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের এনসিটি টার্মিনালে একসাথে কন্টেইনারবাহী পাঁচটি জাহাজ বার্থ নিতে পারবে।
পুরো এনসিটি সচল রাখার জন্য সকলপ্রকার যন্ত্রপাতি ক্রয়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সাইফ পাওয়ার টেকের এমডি তরফদার রুহুল আমীন সিসিটি পরিচালনার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, “আমরা বন্দরের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং কার্যক্রমে আধুনিকতা নিয়ে এসেছি। ২০০৭ সালে যেখানে দুই লাখ সাত হাজার টিইউএস (প্রতিটি ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের কন্টেইনার) ২০১৪ সালে তা সাড়ে পাঁচ লাখ টিইউসে উন্নীত হয়েছে।”
এই চারটি জেটিতে এ বছরে প্রায় আট লাখ টিইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করার লক্ষ্য রয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানান তিনি।
বন্দরের নিজস্ব অর্থায়নে ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়ে ২০০৭ সালের এনসিটির পাঁচটি জেটি নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
যন্ত্রপাতি কিনে টার্মিনালটি পরিচালনার জন্য ২০১২ সালে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এরপর দরপত্র সংশোধনের নামে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে পরবর্তীতে মামলা হলে টার্মিনাল পরিচালনা ঝুলে যায়।
নানা আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে ২ ও ৩ নম্বর জেটির জন্য গত ২৩ সেপ্টেম্বর সাইফ পাওয়ারের সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের চুক্তি হয়। দরপত্রে প্রতিষ্ঠানটি ৪৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা দর দিয়ে এ কাজ পায়।
এর আগে ২৫ জুন এনসিটির ৪ ও ৫ নম্বর জেটি পরিচালনার জন্য বন্দরের সাথে চুক্তি হয় সাইফ পাওয়ারের।
দুই বছরের জন্য জেটি দুটি পরিচালনায় সাইফ পাওয়ার দর দিয়েছিল ৪৯ কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা।
বেসরকারি বার্থ অপারেটর সাইফ পাওয়ার টেক লিমিটেড এককভাবে এনসিটির ২ ও ৩ নম্বর জেটি পরিচালনা করছে।
সাইফ পাওয়ার এনসিটির ৪ ও ৫ নম্বর জেটি দুটি সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের এমএইচ চৌধুরী লিমিটেড ও নোয়াখালী সদরের সংসদ সদস্য একরামুল করিমের প্রতিষ্ঠান এ অ্যান্ড জে ট্রেডার্সের সাথে যৌথভাবে পরিচালনা করছে।
সাইফ পাওয়ারটেক বন্দরে সিসিটি টার্মিনালেও কন্টেইনার ওঠা-নামার কাজ করছে।
বন্দর চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন আহমেদ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, এনসিটি চালুর মধ্য দিয়ে জাহাজ থেকে কন্টেইনার ওঠা-নামার সক্ষমতা অনেক বাড়বে।
তিনি বলেন, ৯৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের এনসিটি টার্মিনালে একসাথে কন্টেইনারবাহী পাঁচটি জাহাজ বার্থ নিতে পারবে।
পুরো এনসিটি সচল রাখার জন্য সকলপ্রকার যন্ত্রপাতি ক্রয়ের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সাইফ পাওয়ার টেকের এমডি তরফদার রুহুল আমীন সিসিটি পরিচালনার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, “আমরা বন্দরের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং কার্যক্রমে আধুনিকতা নিয়ে এসেছি। ২০০৭ সালে যেখানে দুই লাখ সাত হাজার টিইউএস (প্রতিটি ২০ ফুট দৈর্ঘ্যের কন্টেইনার) ২০১৪ সালে তা সাড়ে পাঁচ লাখ টিইউসে উন্নীত হয়েছে।”
এই চারটি জেটিতে এ বছরে প্রায় আট লাখ টিইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করার লক্ষ্য রয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানান তিনি।
বন্দরের নিজস্ব অর্থায়নে ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়ে ২০০৭ সালের এনসিটির পাঁচটি জেটি নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
যন্ত্রপাতি কিনে টার্মিনালটি পরিচালনার জন্য ২০১২ সালে দরপত্র আহ্বান করা হয়। এরপর দরপত্র সংশোধনের নামে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে পরবর্তীতে মামলা হলে টার্মিনাল পরিচালনা ঝুলে যায়।
নানা আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে ২ ও ৩ নম্বর জেটির জন্য গত ২৩ সেপ্টেম্বর সাইফ পাওয়ারের সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের চুক্তি হয়। দরপত্রে প্রতিষ্ঠানটি ৪৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা দর দিয়ে এ কাজ পায়।
এর আগে ২৫ জুন এনসিটির ৪ ও ৫ নম্বর জেটি পরিচালনার জন্য বন্দরের সাথে চুক্তি হয় সাইফ পাওয়ারের।
দুই বছরের জন্য জেটি দুটি পরিচালনায় সাইফ পাওয়ার দর দিয়েছিল ৪৯ কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন