রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে শনিবার সন্ধ্যার পর অভিযানে গিয়ে উত্তেজনার মুখে র্যাব সদস্যরা ফিরে এসেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
ফেরার পথে বিক্ষুব্ধদের ঢিলে র্যাবের একটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন এক প্রত্যক্ষদর্শী।
তবে র্যাবের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘বিব্রতকর’ অবস্থার মধ্যে পড়ায় তারা ক্যাম্প থেকে ফিরে আসেন। ইট-পাটকেলের আঘাতে তাদের কোনো গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে র্যাবের ৫টি গাড়ি জেনেভা ক্যাম্পের পশ্চিম ফটকে অবস্থান নেয়। পোশাকধারী র্যাব সদস্যরা সেখানে অবস্থান করে এবং সাদা পোশাকের একটি দল ক্যাম্পের ভিতরে যায়।
“এরমধ্যে ওই গেইটের কাছে বেশ কয়েকজনকে এক ব্যক্তিকে মারধর করতে দেখা যায়। পরে জানা যায় তিনি র্যাবের সোর্স। এসময় ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের সব দোকন বন্ধ হয়ে যায়।”
এ সময় সাদা পোশাকের র্যাব সদস্যরা ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে তড়িঘড়ি করে মাইক্রোবাসে ওঠেন। অন্য গাড়িগুলো দ্রুত কৃষিমার্কেটের দিকে চলতে শুরু করে। এ সময় ২০/২৫ জন যুবক র্যাবের গাড়ি লক্ষ করে ঢিল ছুড়তে শুরু করে।
“সাদা পোশাকে থাকা র্যাব সদস্যদের মাইক্রোবাসটি ঘুরিয়ে অন্য গাড়িগুলোর পিছু নেওয়ার সময় সেটির পিছনের গ্লাসে ইট পড়ে,” বলেন ওই প্রত্যক্ষদর্শী।
এতে গ্লাসটি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং র্যাবের গাড়িগুলো খুব দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে র্যাব-২ এর অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা মেজর সালাউদ্দিন আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঘটনা যেটা বলা হচ্ছে সেটা ঠিক না। আমরা সেখানে অভিযান চালাতে গিয়ে কিছুটা বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়েছিলাম।
“অভিযান চালানোর সময় ক্যাম্পের নারীরা আমাদের বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে ফেলে। আর যে তথ্যের ভিত্তিতে সেখানে যাওয়া হয় তা পাওয়া যায়নি। তাই ফিরে আসি।”
বিহারীদের এই ক্যাম্পে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ও গাঁজার ব্যবসা হয়ে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর আগে বিভিন্ন সময় সেখান থেকে মাদকসহ একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। বিভিন্ন সময়ে পুলিশি অভিযানে ক্যাম্প থেকে ইয়াবা, গাঁজা উদ্ধার হয়েছে।
শনিবারের ঘটনার বিষয়ে জেনেভা ক্যাম্পের চেয়ারম্যান শেখ গোলাম জিলানী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঘটনার সময় আমি ক্যাম্পে ছিলাম না। তবে এসে শুনেছি র্যাবের সঙ্গে গণ্ডগোল হয়েছে এবং একটি গাড়ি ভাংচুর হয়েছে।”
মোহাম্মদপুর থানার ওসি জালাল উদ্দিন মীর বলেন, এ বিষয়ে কেউ তাদের কাছে কোনো অভিযোগ করেনি।
“তবে এ ব্যাপারে খোঁজ- খবর নেওয়া হচ্ছে। যদি কেউ এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে থাকে তাহলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।”
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে র্যাবের ৫টি গাড়ি জেনেভা ক্যাম্পের পশ্চিম ফটকে অবস্থান নেয়। পোশাকধারী র্যাব সদস্যরা সেখানে অবস্থান করে এবং সাদা পোশাকের একটি দল ক্যাম্পের ভিতরে যায়।
“এরমধ্যে ওই গেইটের কাছে বেশ কয়েকজনকে এক ব্যক্তিকে মারধর করতে দেখা যায়। পরে জানা যায় তিনি র্যাবের সোর্স। এসময় ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের সব দোকন বন্ধ হয়ে যায়।”
এ সময় সাদা পোশাকের র্যাব সদস্যরা ক্যাম্প থেকে বেরিয়ে তড়িঘড়ি করে মাইক্রোবাসে ওঠেন। অন্য গাড়িগুলো দ্রুত কৃষিমার্কেটের দিকে চলতে শুরু করে। এ সময় ২০/২৫ জন যুবক র্যাবের গাড়ি লক্ষ করে ঢিল ছুড়তে শুরু করে।
“সাদা পোশাকে থাকা র্যাব সদস্যদের মাইক্রোবাসটি ঘুরিয়ে অন্য গাড়িগুলোর পিছু নেওয়ার সময় সেটির পিছনের গ্লাসে ইট পড়ে,” বলেন ওই প্রত্যক্ষদর্শী।
এতে গ্লাসটি বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং র্যাবের গাড়িগুলো খুব দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে র্যাব-২ এর অধিনায়কের দায়িত্বে থাকা মেজর সালাউদ্দিন আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঘটনা যেটা বলা হচ্ছে সেটা ঠিক না। আমরা সেখানে অভিযান চালাতে গিয়ে কিছুটা বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে পড়েছিলাম।
“অভিযান চালানোর সময় ক্যাম্পের নারীরা আমাদের বিব্রতকর অবস্থার মধ্যে ফেলে। আর যে তথ্যের ভিত্তিতে সেখানে যাওয়া হয় তা পাওয়া যায়নি। তাই ফিরে আসি।”
বিহারীদের এই ক্যাম্পে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ও গাঁজার ব্যবসা হয়ে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এর আগে বিভিন্ন সময় সেখান থেকে মাদকসহ একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। বিভিন্ন সময়ে পুলিশি অভিযানে ক্যাম্প থেকে ইয়াবা, গাঁজা উদ্ধার হয়েছে।
শনিবারের ঘটনার বিষয়ে জেনেভা ক্যাম্পের চেয়ারম্যান শেখ গোলাম জিলানী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঘটনার সময় আমি ক্যাম্পে ছিলাম না। তবে এসে শুনেছি র্যাবের সঙ্গে গণ্ডগোল হয়েছে এবং একটি গাড়ি ভাংচুর হয়েছে।”
মোহাম্মদপুর থানার ওসি জালাল উদ্দিন মীর বলেন, এ বিষয়ে কেউ তাদের কাছে কোনো অভিযোগ করেনি।
“তবে এ ব্যাপারে খোঁজ- খবর নেওয়া হচ্ছে। যদি কেউ এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে থাকে তাহলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন