সিরিয়ায় সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে রাশিয়া; তাদের সহায়তা নিয়ে বিদ্রোহীদের কাছ থেকে উত্তরাঞ্চলীয় আলেপ্প শহরের পাশের এলাকা পুনর্দখলের লড়াইয়ে অগ্রগতি পেয়েছে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগত সেনারা।
শনিবার আলেপ্প শহরের দক্ষিণের এলাকায় লড়াইয়ে তাদের অগ্রগতি হয় বলে পর্যবেক্ষক গ্রুপ সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে।
তারা বলছে, সেনাবাহিনী ওই এলাকার তিনটি গ্রাম নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। যুদ্ধে অন্তত ১৭ জন বিদ্রোহী যোদ্ধা এবং আটজন সেনা সদস্য বা তাদের মিত্র বাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট আসাদের সমর্থনে রাশিয়া গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিরিয়ায় হামলা শুরুর পর থেকে আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় অভিযান চালায় সরকারি বাহিনী। শুক্রবার আলেপ্প’র আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু করে তারা।
এ লড়াইয়ে রুশ বিমান হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযানে ইরানি সেনা সদস্য ও হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সহযোগিতা পাচ্ছে আসাদ বাহিনী।
যুদ্ধে ইরান আরও সৈন্য পাঠাচ্ছে বলে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের চেয়ারম্যান আলায়েদ্দিন বোরুজারদি জানিয়েছেন।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে তিনি বলেন, “সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছে। এই কারণেই প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের প্রতি ইরান ও রাশিয়া সহযোগিতা বাড়াচ্ছে।”
তিনি বলেন, “সিরিয়ায় সংকট সমাধানে রাশিয়াও একটি রাজনৈতিক সমাধান চাইছে। কিন্তু সন্ত্রাসীরা যেহেতু বল প্রয়োগ ছাড়া কিছু বোঝে না তাই স্বাভাবিকভাবেই একই ভাষায় তাদের জবাব দিতে হবে।”
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় শনিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রুশ বিমান বাহিনী গত ২৪ ঘণ্টায় সিরিয়ায় ৩৬ দফা বিমান হামলা চালিয়েছে।
এদিন হামা, ইদলিব, লাটাকিয়া, দামেস্ক ও আলেপ্প এলাকায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ৪৯টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা।
রাশিয়া শুধু আইএসের উপর হামলা চালানোর দাবি করলেও তাদের হামলায় অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে পর্যবেক্ষক গ্রুপগুলো জানিয়েছে।
রাশিয়ার বিমান হামলার পর সিরিয়ায় লড়াই তীব্রতর হওয়ায় তা শান্তি আলোচনার পথ খুলে দিতে পারে বলে মনে করছেন জাতিসংঘের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল ইয়ন কেনেথ এলিয়াসন।
>> রয়টার্স
তারা বলছে, সেনাবাহিনী ওই এলাকার তিনটি গ্রাম নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। যুদ্ধে অন্তত ১৭ জন বিদ্রোহী যোদ্ধা এবং আটজন সেনা সদস্য বা তাদের মিত্র বাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট আসাদের সমর্থনে রাশিয়া গত ৩০ সেপ্টেম্বর সিরিয়ায় হামলা শুরুর পর থেকে আরও বেশ কয়েকটি এলাকায় অভিযান চালায় সরকারি বাহিনী। শুক্রবার আলেপ্প’র আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু করে তারা।
এ লড়াইয়ে রুশ বিমান হামলার পাশাপাশি স্থল অভিযানে ইরানি সেনা সদস্য ও হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সহযোগিতা পাচ্ছে আসাদ বাহিনী।
যুদ্ধে ইরান আরও সৈন্য পাঠাচ্ছে বলে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের চেয়ারম্যান আলায়েদ্দিন বোরুজারদি জানিয়েছেন।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে তিনি বলেন, “সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছে। এই কারণেই প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের প্রতি ইরান ও রাশিয়া সহযোগিতা বাড়াচ্ছে।”
তিনি বলেন, “সিরিয়ায় সংকট সমাধানে রাশিয়াও একটি রাজনৈতিক সমাধান চাইছে। কিন্তু সন্ত্রাসীরা যেহেতু বল প্রয়োগ ছাড়া কিছু বোঝে না তাই স্বাভাবিকভাবেই একই ভাষায় তাদের জবাব দিতে হবে।”
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় শনিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, রুশ বিমান বাহিনী গত ২৪ ঘণ্টায় সিরিয়ায় ৩৬ দফা বিমান হামলা চালিয়েছে।
এদিন হামা, ইদলিব, লাটাকিয়া, দামেস্ক ও আলেপ্প এলাকায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) ৪৯টি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানা হয়েছে বলে দাবি করেছে তারা।
রাশিয়া শুধু আইএসের উপর হামলা চালানোর দাবি করলেও তাদের হামলায় অন্যান্য বিদ্রোহী গোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে পর্যবেক্ষক গ্রুপগুলো জানিয়েছে।
রাশিয়ার বিমান হামলার পর সিরিয়ায় লড়াই তীব্রতর হওয়ায় তা শান্তি আলোচনার পথ খুলে দিতে পারে বলে মনে করছেন জাতিসংঘের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল ইয়ন কেনেথ এলিয়াসন।
>> রয়টার্স
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন