প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেছেন, আগামী এক থেকে দুই মাসের মধ্যে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা রহস্যের জট খুলবে।
শনিবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি একথা বলেন।
ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, “শিশু রাজনসহ বহু হত্যাকাণ্ডের সুরাহা হলেও এখনও পর্যন্ত আমরা সাগর-রুনি, হুমায়ুন কবীর বালু, মানিক সাহাসহ বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের বিচার পাইনি। এটি আমাদের ক্ষোভ ও দুঃখের বিষয়।
“আগামী দুই/একমাসের মধ্যে সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের সুরাহা হবে। এটি তদন্তাধীন বিষয়। এর চেয়ে বেশি বলতে পারব না। দুই/একমাসের মধ্যে আপনারা এর অগ্রগতি জানতে পারবেন।”
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের এক বাসায় খুন হন সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি। হত্যাকাণ্ডের তদন্তে এই পর্যন্ত কয়েজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও এর রহস্য এখনও অনুদ্ঘাটিত। গোয়েন্দা পুলিশের ব্যর্থতার পর এখন র্যাব এর তদন্ত করছে।
মতবিনিময় সভায় সমকালের সম্পাদক ও পিআইবি’র চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমানও উপিস্থত ছিলেন।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ে সাংবাদিকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ইকবাল সোবহান বলেন, “মিডিয়ার স্বাধীনতার নামে যেন কেউ তা ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে না পারে। কেউ করতে চাইলে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।”
বস্তুনিষ্ঠভাবে সংবাদ পরিবেশনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, “দেশকে অরাজক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবার চক্রান্তের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সতর্ক থাকতে হবে। স্বাধীনতার শত্রুরা এখনও সক্রিয়। একজন সাংবাদিক হিসেবে তাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।”
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান বলেন, “একসময় জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় পতাকা উড়ত না, বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিল না। ২৯ বছর বিএনপি-জামায়াতপন্থিরা প্রেসক্লাব দখল করে রেখেছিল।”
প্রেসক্লাবকে যুদ্ধাপরাধীদের ‘রাজনৈতিক আশ্রয়স্থল’ হিসেবে ব্যবহার করা হত বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি কলিম সরওয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক, দৈনিক পূর্বকোণের সম্পাদক স্থপতি তসলিম উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এজাজ ইউসুফী, সাবেক সভাপতি এম নাসিরুর হক, শহীদুল আলম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মহসিন চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, “শিশু রাজনসহ বহু হত্যাকাণ্ডের সুরাহা হলেও এখনও পর্যন্ত আমরা সাগর-রুনি, হুমায়ুন কবীর বালু, মানিক সাহাসহ বিভিন্ন হত্যাকাণ্ডের বিচার পাইনি। এটি আমাদের ক্ষোভ ও দুঃখের বিষয়।
“আগামী দুই/একমাসের মধ্যে সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের সুরাহা হবে। এটি তদন্তাধীন বিষয়। এর চেয়ে বেশি বলতে পারব না। দুই/একমাসের মধ্যে আপনারা এর অগ্রগতি জানতে পারবেন।”
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের এক বাসায় খুন হন সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি। হত্যাকাণ্ডের তদন্তে এই পর্যন্ত কয়েজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও এর রহস্য এখনও অনুদ্ঘাটিত। গোয়েন্দা পুলিশের ব্যর্থতার পর এখন র্যাব এর তদন্ত করছে।
মতবিনিময় সভায় সমকালের সম্পাদক ও পিআইবি’র চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমানও উপিস্থত ছিলেন।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ে সাংবাদিকদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ইকবাল সোবহান বলেন, “মিডিয়ার স্বাধীনতার নামে যেন কেউ তা ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে না পারে। কেউ করতে চাইলে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।”
সাগর-রুনি (ফাইল ছবি)
প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, “দেশকে অরাজক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবার চক্রান্তের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের সতর্ক থাকতে হবে। স্বাধীনতার শত্রুরা এখনও সক্রিয়। একজন সাংবাদিক হিসেবে তাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।”
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমান বলেন, “একসময় জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় পতাকা উড়ত না, বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিল না। ২৯ বছর বিএনপি-জামায়াতপন্থিরা প্রেসক্লাব দখল করে রেখেছিল।”
প্রেসক্লাবকে যুদ্ধাপরাধীদের ‘রাজনৈতিক আশ্রয়স্থল’ হিসেবে ব্যবহার করা হত বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সভাপতি কলিম সরওয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক, দৈনিক পূর্বকোণের সম্পাদক স্থপতি তসলিম উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এজাজ ইউসুফী, সাবেক সভাপতি এম নাসিরুর হক, শহীদুল আলম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মহসিন চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন