জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ শনিবার ওলামা লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ২৫ জন আহত হয়েছেন। একটি পক্ষের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলাও করেছে অপর পক্ষ।
সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন শেষে ওলামা লীগের আক্তার হোসেন ও আবুল হাসান শেখের নেতৃত্বাধীন পক্ষকে প্রথমে ধাওয়া ও পরে মারধর করে ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালী ও দেলোয়ার হোসেনের পক্ষ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে ওলামা লীগের দুটি পক্ষ মানববন্ধন শুরু করে। উভয় পক্ষের বক্তারা একই সময়ে মাইকে বক্তব্য দেওয়ায় তাঁদের কারও কথা বোঝা যাচ্ছিল না।
একপর্যায়ে হেলালীর পক্ষের লোকজন ওলামা লীগের আক্তার হোসেন ও আবুল হাসান শেখের পক্ষের লোকজনের ওপর তেড়ে আসে। এরপর শুরু হয় চড়-থাপ্পড়, কিলঘুষি, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। অনেকের টুপি খুলে ফেলা হয়। চুল ও দাঁড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলা হয়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
ওলামা লীগের একটি পক্ষের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী ঘটনার বিষয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘হেলালীর লোকজন ১১টার পর আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। আমাদের মাওলানা শওকত আলী শেখ, আবু বকর সিদ্দিকসহ ২৫ জন আহত হইছে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হইছে।’ কী কারণে আপনাদের ওপর হামলা হলো? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হেরা সংগঠন করব, আমাগো করতে দিব না। আরে ভাই গ্রুপিং থাকব, তাই বলে মাওলানাদের গায়ে হাত তুলো কেন?’
জানতে চাইলে ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালী প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রেসক্লাবের সামনে জঙ্গিবিরোধী মানববন্ধন এক মাস আগে দেওয়া। আমাদের মানববন্ধন পণ্ড করতে তারা সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু কোনো সংঘর্ষের ঘটনা আমার সামনে ঘটে নাই। হয়তো আমি আসার আগে-পরে হতে পারে।’
এদিকে এ ঘটনায় ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালী, দেলোয়ার হোসেন ও অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি মামলা হয়েছে। শাহবাগ থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন শেষে ওলামা লীগের আক্তার হোসেন ও আবুল হাসান শেখের নেতৃত্বাধীন পক্ষকে প্রথমে ধাওয়া ও পরে মারধর করে ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালী ও দেলোয়ার হোসেনের পক্ষ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে বেলা ১১টার দিকে প্রেসক্লাবের সামনে ওলামা লীগের দুটি পক্ষ মানববন্ধন শুরু করে। উভয় পক্ষের বক্তারা একই সময়ে মাইকে বক্তব্য দেওয়ায় তাঁদের কারও কথা বোঝা যাচ্ছিল না।
একপর্যায়ে হেলালীর পক্ষের লোকজন ওলামা লীগের আক্তার হোসেন ও আবুল হাসান শেখের পক্ষের লোকজনের ওপর তেড়ে আসে। এরপর শুরু হয় চড়-থাপ্পড়, কিলঘুষি, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া। অনেকের টুপি খুলে ফেলা হয়। চুল ও দাঁড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলা হয়। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
ওলামা লীগের একটি পক্ষের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান শেখ শরীয়তপুরী ঘটনার বিষয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘হেলালীর লোকজন ১১টার পর আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। আমাদের মাওলানা শওকত আলী শেখ, আবু বকর সিদ্দিকসহ ২৫ জন আহত হইছে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হইছে।’ কী কারণে আপনাদের ওপর হামলা হলো? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হেরা সংগঠন করব, আমাগো করতে দিব না। আরে ভাই গ্রুপিং থাকব, তাই বলে মাওলানাদের গায়ে হাত তুলো কেন?’
জানতে চাইলে ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালী প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রেসক্লাবের সামনে জঙ্গিবিরোধী মানববন্ধন এক মাস আগে দেওয়া। আমাদের মানববন্ধন পণ্ড করতে তারা সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু কোনো সংঘর্ষের ঘটনা আমার সামনে ঘটে নাই। হয়তো আমি আসার আগে-পরে হতে পারে।’
এদিকে এ ঘটনায় ইলিয়াছ হোসাইন বিন হেলালী, দেলোয়ার হোসেন ও অজ্ঞাত সাতজনকে আসামি করে রাজধানীর শাহবাগ থানায় একটি মামলা হয়েছে। শাহবাগ থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন