রোববার দুপুর থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভের মধ্যে ছবি তুলতে গিয়ে শ্রমিকদের মারধরে আহত হয়েছেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের আলোকচিত্র সাংবাদিক তানভীর আহমেদ। তিনি ছাড়াও আরও অন্তত তিন সাংবাদিক হামলার মুখে পড়েছেন।
পুরো সময় বাংলাদেশ ট্রাক ও কভার্ড ভ্যান ড্রাইভার্স ইউনিয়নের অফিসে কার্যত অবরুদ্ধ থাকেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক। বাইরে শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া- পাল্টা ধাওয়া চলে।
বিক্ষোভকারীদের বার বার বলতে শোনা যায়, জসিম উদ্দিন নামে তাদের এক সহকর্মী ‘নিহত হয়েছেন’, এটা কেন সাংবাদিকরা বলছেন না।
এক শ্রমিক বলেন, “তোরা মেয়রের দালালি করতে আসছিস। সব সাংবাদিককে মেরে বের করে দেব।”
জসিম উদ্দিনকে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর তার মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকরা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান।
তানভীর বাঁধা দিলে শুরু হয় মারধর। কেউ একজন তার মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে।
“আমি কেন ছবি তুলছি এটা জানতে চেয়েছিল তারা। কথা বলা শেষ না হতেই পেছন থেকে কেউ একজন মাথায় ইট দিয়ে মারল।
“আমি মাটিতে পড়ে গেলে আমার ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলে তারা।”
পরে রক্তাক্ত অবস্থায় তেজগাঁওয়ের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয় তানভীরকে।
বিক্ষোভের সংবাদ সরাসরি সম্প্রচারের মধ্যেই হামলার শিকার হন যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিক ও ক্যামেরা ক্রু।
আহত প্রতিবেদক কামরুল হাসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিকাল সাড়ে ৩টার দিকের ঘটনা। মেয়র তখন অবরুদ্ধ, শ্রমিকরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছে। একটি কভার্ড ভ্যানের ছাদে দাঁড়িয়ে ক্যামেরা পার্সন রুহুল আমিনকে নিয়ে সরাসরি সম্প্রচারে ছিলাম।
“এর মধ্যে দেখি নিচে আরেকটি টেলিভিশনের সাংবাদিক ও ক্যামেরা পার্সনকে নাজেহাল করছে শ্রমিকরা। আমরা ছবি তুলে সরাসরি দেখাচ্ছিলাম। আমাদের সঙ্গে কয়েকজন ফটো সাংবাদিকও ছিলেন।”
এটা দেখে নিচে থেকে গালাগাল শুরু করে বিক্ষোভকারীরা।
“এক পর্যায়ে নিচ থেকে বৃষ্টির মতো ইট পাথর ছুড়তে থাকে তারা। আমরা গুরুতর আহত না হলেও বেশ ব্যথা পেয়েছি। বড় দুর্ঘটনা হতে পারত, রক্ষাই পেয়েছি বলতে হয়।”
সংঘর্ষের মধ্যে দীপ্ত টেলিভিশনের একজন সাংবাদিকও শ্রমিকদের রোষের শিকার হন। কয়েকজন সাংবাদিককে জোর করে বের করে দিতে দেখা যায়।
পুরো সময় বাংলাদেশ ট্রাক ও কভার্ড ভ্যান ড্রাইভার্স ইউনিয়নের অফিসে কার্যত অবরুদ্ধ থাকেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক। বাইরে শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া- পাল্টা ধাওয়া চলে।
বিক্ষোভকারীদের বার বার বলতে শোনা যায়, জসিম উদ্দিন নামে তাদের এক সহকর্মী ‘নিহত হয়েছেন’, এটা কেন সাংবাদিকরা বলছেন না।
এক শ্রমিক বলেন, “তোরা মেয়রের দালালি করতে আসছিস। সব সাংবাদিককে মেরে বের করে দেব।”
জসিম উদ্দিনকে আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে নেওয়ার পর তার মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিকরা আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠেন এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান।
তানভীর জানান, ছবি তোলার এক পর্যায়ে কয়েকজন শ্রমিক তাকে ঘিরে ফেলেন এবং ক্যামেরা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন।
তানভীর বাঁধা দিলে শুরু হয় মারধর। কেউ একজন তার মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে।
“আমি কেন ছবি তুলছি এটা জানতে চেয়েছিল তারা। কথা বলা শেষ না হতেই পেছন থেকে কেউ একজন মাথায় ইট দিয়ে মারল।
“আমি মাটিতে পড়ে গেলে আমার ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙে টুকরো টুকরো করে ফেলে তারা।”
পরে রক্তাক্ত অবস্থায় তেজগাঁওয়ের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয় তানভীরকে।
বিক্ষোভের সংবাদ সরাসরি সম্প্রচারের মধ্যেই হামলার শিকার হন যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিক ও ক্যামেরা ক্রু।
“এর মধ্যে দেখি নিচে আরেকটি টেলিভিশনের সাংবাদিক ও ক্যামেরা পার্সনকে নাজেহাল করছে শ্রমিকরা। আমরা ছবি তুলে সরাসরি দেখাচ্ছিলাম। আমাদের সঙ্গে কয়েকজন ফটো সাংবাদিকও ছিলেন।”
এটা দেখে নিচে থেকে গালাগাল শুরু করে বিক্ষোভকারীরা।
“এক পর্যায়ে নিচ থেকে বৃষ্টির মতো ইট পাথর ছুড়তে থাকে তারা। আমরা গুরুতর আহত না হলেও বেশ ব্যথা পেয়েছি। বড় দুর্ঘটনা হতে পারত, রক্ষাই পেয়েছি বলতে হয়।”
সংঘর্ষের মধ্যে দীপ্ত টেলিভিশনের একজন সাংবাদিকও শ্রমিকদের রোষের শিকার হন। কয়েকজন সাংবাদিককে জোর করে বের করে দিতে দেখা যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন