আফগানিস্তানের গজনিতে হাজারা সম্প্রদায়ের সাতজনকে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে প্রায় ২ হাজার মানুষ।
বিবিসি বলছে, নিহতদের মধ্যে চারজন পুরুষ, একজন নারী ও দুইজন বালিকা রয়েছেন।
নিহতদের কারো কারো গলা কাটা ছিল।
তবে কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় জাবুল প্রদেশে নিহতদের লাশগুলো পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে তালেবান গোষ্ঠীর বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে কিছুদিন ধরে সহিংসতা বেড়েছে। তালেবানের একটি পক্ষ তাদের প্রতিপক্ষ গোষ্ঠীর ওপর বিরল আত্মঘাতী হামলার দাবিও করেছে।
বিক্ষোভকারীরা কফিন নিয়ে গজনিতে প্রতিবাদ মিছিল করে। তারা তালেবান ও ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে স্লোগান দেয় এবং সরকারের কাছে নিরাপত্তার দাবি জানায়।
গজনিতে সংখ্যালঘু হাজারা সম্প্রদায়ের অনেক মানুষ বাস করেন। হাজারারা মূলত শিয়া মুসলিম। কিন্তু এরপরও প্রতিবেশি পাকিস্তানে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শিয়ারা সুন্নি মুসলিম জঙ্গিদের হামলার শিকার হচ্ছে।
নিহতদের লাশ পরবর্তী সময়ে রাজধানী কাবুলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে শত শত মানুষ পরবর্তী প্রতিবাদ-বিক্ষোভের জন্য অপেক্ষা করেছিল।
তালেবান গোষ্ঠীর দুটি বিবদমান পক্ষের লড়াই শেষে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ফলে এখনো পরিষ্কার নয় কোন পক্ষ এই অপহৃতদের হত্যার জন্য দায়ী।
কোনো কোনো প্রতিবেদনে এই হত্যাকাণ্ডের জন্য বিদেশি জঙ্গি বিশেষ করে উজবেকিস্তান থেকে আসাদের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই জঙ্গিরা তালেবানের দলছুট একটি অংশে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু ওই দলছুট অংশের উপপ্রধান এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন।
অবশ্য সাতজনকে হত্যার দুদিন পর অপহৃত আটজন হাজারাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
মুক্তি পাওয়া একজন হাজারা জানিয়েছেন, তাদের বিদেশি যোদ্ধারা বন্দি করে রেখেছিল। আর ওই যোদ্ধারা উজবেক ভাষায় কথা বলতো।
আর এই তথ্য সাতজন হাজারা হত্যায় বিদেশি যোদ্ধাদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টির দিকেই ইঙ্গিত করে।
নিহতদের কারো কারো গলা কাটা ছিল।
তবে কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় জাবুল প্রদেশে নিহতদের লাশগুলো পাওয়া যায়। ওই অঞ্চলে তালেবান গোষ্ঠীর বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে কিছুদিন ধরে সহিংসতা বেড়েছে। তালেবানের একটি পক্ষ তাদের প্রতিপক্ষ গোষ্ঠীর ওপর বিরল আত্মঘাতী হামলার দাবিও করেছে।
বিক্ষোভকারীরা কফিন নিয়ে গজনিতে প্রতিবাদ মিছিল করে। তারা তালেবান ও ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে স্লোগান দেয় এবং সরকারের কাছে নিরাপত্তার দাবি জানায়।
গজনিতে সংখ্যালঘু হাজারা সম্প্রদায়ের অনেক মানুষ বাস করেন। হাজারারা মূলত শিয়া মুসলিম। কিন্তু এরপরও প্রতিবেশি পাকিস্তানে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শিয়ারা সুন্নি মুসলিম জঙ্গিদের হামলার শিকার হচ্ছে।
নিহতদের লাশ পরবর্তী সময়ে রাজধানী কাবুলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে শত শত মানুষ পরবর্তী প্রতিবাদ-বিক্ষোভের জন্য অপেক্ষা করেছিল।
তালেবান গোষ্ঠীর দুটি বিবদমান পক্ষের লড়াই শেষে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ফলে এখনো পরিষ্কার নয় কোন পক্ষ এই অপহৃতদের হত্যার জন্য দায়ী।
কোনো কোনো প্রতিবেদনে এই হত্যাকাণ্ডের জন্য বিদেশি জঙ্গি বিশেষ করে উজবেকিস্তান থেকে আসাদের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে। এই জঙ্গিরা তালেবানের দলছুট একটি অংশে যোগ দিয়েছেন। কিন্তু ওই দলছুট অংশের উপপ্রধান এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন।
অবশ্য সাতজনকে হত্যার দুদিন পর অপহৃত আটজন হাজারাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
মুক্তি পাওয়া একজন হাজারা জানিয়েছেন, তাদের বিদেশি যোদ্ধারা বন্দি করে রেখেছিল। আর ওই যোদ্ধারা উজবেক ভাষায় কথা বলতো।
আর এই তথ্য সাতজন হাজারা হত্যায় বিদেশি যোদ্ধাদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টির দিকেই ইঙ্গিত করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন