রাশিয়া সিরিয়ার সংবিধান সংস্কারের একটি প্রস্তাব দিয়েছে। যেখানে ১৮ মাস পর দেশটিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা হয়েছে।
জাতিসংঘে দেওয়া রাশিয়ার ওই নথিতে সংবিধান সংস্কারকালে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় থাকবেন কি-না সে বিষয়ে কিছু বলা হয়নি।
শনিবার ভিয়েনায় এ সংক্রান্ত একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ২০টি দেশ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন আলোচনায় অংশ নেবে। আলোচনার মূল লক্ষ্য সিরিয়ায় চার বছরের বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধেরঅবসান। রাশিয়ার প্রস্তাবে বলা হয়, সিরিয়ার সুনির্দিষ্ট বিরোধী দলগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশ নিতে হবে।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, শনিবারের বৈঠকের আগে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, সিরিয়ার বিরোধী দলগুলোর মধ্যে কোনগুলোকে সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ করা হবে এবংকোন দলগুলোকে সংন্ত্রাসীদের সংগঠন হিসেবে বাদ দেয়া হবে।
রাশিয়ার ওই প্রস্তাবে আটটি বিষয় উল্লেখ করা হয়। যেখানে আসাদকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
যদিও আসাদ বিরোধীদের দাবি, আসাদকে রাজনীতিতে রেখে সিরিয়ার শান্তি ফেরানো অসম্ভব।
বেশ কয়েকটি বার্তা সংস্থা ফাঁস হওয়া ওই নথির বরাত দিয়ে জানায়, “প্রস্তাবিত নতুন সংবিধানে সিরিয়ার জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট দেশটির সশস্ত্রবাহিনীর প্রধান হবেন এবং বিশেষ বাহিনী ওবৈদেশিক নীতি তার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।”
“যদিও সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার নেতৃত্বে আসাদ থাকবেন না। তবে সব পক্ষ থেকেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ থাকবে।”
শনিবার ভিয়েনায় এ সংক্রান্ত একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। প্রায় ২০টি দেশ ও আন্তর্জাতিক সংগঠন আলোচনায় অংশ নেবে। আলোচনার মূল লক্ষ্য সিরিয়ায় চার বছরের বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধেরঅবসান। রাশিয়ার প্রস্তাবে বলা হয়, সিরিয়ার সুনির্দিষ্ট বিরোধী দলগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় অংশ নিতে হবে।
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, শনিবারের বৈঠকের আগে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, সিরিয়ার বিরোধী দলগুলোর মধ্যে কোনগুলোকে সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ করা হবে এবংকোন দলগুলোকে সংন্ত্রাসীদের সংগঠন হিসেবে বাদ দেয়া হবে।
রাশিয়ার ওই প্রস্তাবে আটটি বিষয় উল্লেখ করা হয়। যেখানে আসাদকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিতে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
যদিও আসাদ বিরোধীদের দাবি, আসাদকে রাজনীতিতে রেখে সিরিয়ার শান্তি ফেরানো অসম্ভব।
বেশ কয়েকটি বার্তা সংস্থা ফাঁস হওয়া ওই নথির বরাত দিয়ে জানায়, “প্রস্তাবিত নতুন সংবিধানে সিরিয়ার জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট দেশটির সশস্ত্রবাহিনীর প্রধান হবেন এবং বিশেষ বাহিনী ওবৈদেশিক নীতি তার নিয়ন্ত্রণে থাকবে।”
“যদিও সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার নেতৃত্বে আসাদ থাকবেন না। তবে সব পক্ষ থেকেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেয়ার সুযোগ থাকবে।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন