প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের নির্বাচনে এনএলডির জয়ে দলটির প্রধান অং সান সু চিকে টেলিফোনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার বিকালে বাংলাদেশে সরকার প্রধান এই টেলিফোন করেন বলে তার প্রেসসচিব ইহসানুল করিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
মিয়ানমারে দীর্ঘ সামরিক শাসনের পর প্রথমবারের মতো সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা না হলেও সু চির দল এনএলডি যে বিপুল ভোটে জিততে চলেছে, তা স্পষ্ট।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষ, তার সরকার, দল ও ছোট বোন শেখ রেহানার পক্ষ থেকে সুচিকে অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, দীর্ঘ সংগ্রাম ও ত্যাগের প্রতিদান হিসাবে সু চি জনগণের এই ম্যান্ডেট পেয়েছেন।
১৯৯১ সালের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সু চি বিজয়ী হলেও তাকে ক্ষমতায় বসতে দেয়নি মিয়ানমারের জান্তা সরকার। তারপর দীর্ঘ সময় গৃহবন্দি ছিলেন তিনি।
এর মধ্যে শান্তিতে নোবেল জয় করলেও পুরস্কার নিতে তাকে যেতেও দেয়নি সামরিক সরকার। আন্তর্জাতিক চাপ এবং দেশে আন্দোলনের মধ্যে সু চিকে মুক্তি দেওয়ার পর গণতন্ত্র ফেরাতে সম্মত হয় জান্তা।
‘গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি,’ মিয়ানমারের নেত্রী একথা বলার পর শেখ হাসিনাও বলেন, “আমিও গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম করছি।”
মিয়ানমারের স্বাধীনতা সংগ্রামী অং সানের মেয়ে যেমন সু চি, তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে শেখ হাসিনা।
সামিরক শাসনের বেড়াজাল ছিন্ন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনা ও সু চি উভয়কেই দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে।
শেখ হাসিনা মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সরকারের প্রতি সমর্থন জানান। টেলিফোন করার জন্য সু চিও ধন্যবাদ জানান বাংলাদেশের সরকার প্রধানকে।
প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় হল রোহিঙ্গা প্রত্যাবসন। ৫ লাখেরও বেশি মিয়ানমারের নাগরিকের ভার দুই যুগের বেশি সময় ধরে বহন করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।
এছাড়া অরক্ষিত সীমান্ত, মাদক পাচারের মতো সমস্যাও রয়েছে দুই দেশের মধ্যে।
ভোটে জিতলেও বিদেশি বিয়ে করায় মিয়ানমারের রাষ্ট্র কিংবা সরকার প্রধান হতে পারবেন না সু চি। তবে ক্ষমতার কেন্দ্রে যে তিনিই থাকবেন, তা নিয়ে কারও মনে সন্দেহ নেই।
সু চি নিজেও বলেছেন, দল ভোটে জিতলে তিনি রাষ্ট্রপতির চেয়ে ‘বড়’ কিছু হবেন। bdnews24
মিয়ানমারে দীর্ঘ সামরিক শাসনের পর প্রথমবারের মতো সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা না হলেও সু চির দল এনএলডি যে বিপুল ভোটে জিততে চলেছে, তা স্পষ্ট।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষ, তার সরকার, দল ও ছোট বোন শেখ রেহানার পক্ষ থেকে সুচিকে অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, দীর্ঘ সংগ্রাম ও ত্যাগের প্রতিদান হিসাবে সু চি জনগণের এই ম্যান্ডেট পেয়েছেন।
১৯৯১ সালের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সু চি বিজয়ী হলেও তাকে ক্ষমতায় বসতে দেয়নি মিয়ানমারের জান্তা সরকার। তারপর দীর্ঘ সময় গৃহবন্দি ছিলেন তিনি।
এর মধ্যে শান্তিতে নোবেল জয় করলেও পুরস্কার নিতে তাকে যেতেও দেয়নি সামরিক সরকার। আন্তর্জাতিক চাপ এবং দেশে আন্দোলনের মধ্যে সু চিকে মুক্তি দেওয়ার পর গণতন্ত্র ফেরাতে সম্মত হয় জান্তা।
‘গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি,’ মিয়ানমারের নেত্রী একথা বলার পর শেখ হাসিনাও বলেন, “আমিও গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম করছি।”
মিয়ানমারের স্বাধীনতা সংগ্রামী অং সানের মেয়ে যেমন সু চি, তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে শেখ হাসিনা।
সামিরক শাসনের বেড়াজাল ছিন্ন করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শেখ হাসিনা ও সু চি উভয়কেই দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে।
শেখ হাসিনা মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সরকারের প্রতি সমর্থন জানান। টেলিফোন করার জন্য সু চিও ধন্যবাদ জানান বাংলাদেশের সরকার প্রধানকে।
প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় হল রোহিঙ্গা প্রত্যাবসন। ৫ লাখেরও বেশি মিয়ানমারের নাগরিকের ভার দুই যুগের বেশি সময় ধরে বহন করতে হচ্ছে বাংলাদেশকে।
এছাড়া অরক্ষিত সীমান্ত, মাদক পাচারের মতো সমস্যাও রয়েছে দুই দেশের মধ্যে।
ভোটে জিতলেও বিদেশি বিয়ে করায় মিয়ানমারের রাষ্ট্র কিংবা সরকার প্রধান হতে পারবেন না সু চি। তবে ক্ষমতার কেন্দ্রে যে তিনিই থাকবেন, তা নিয়ে কারও মনে সন্দেহ নেই।
সু চি নিজেও বলেছেন, দল ভোটে জিতলে তিনি রাষ্ট্রপতির চেয়ে ‘বড়’ কিছু হবেন। bdnews24
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন