প্রথম সুযোগেই হালের সেনশেসন মুস্তাফিজকে বেছে নেয় ঢাকা। তরুণ বাঁহাতি পেসারের ওপর দলটির অনেক আস্থা। তবে বিপিএলে হয়তো এই তরুণকে পুরো দায়িত্ব একা নিতে হবে না। দলে পাচ্ছেন পাকিস্তানের পেস বোলিং জুটি ইরফান ও সোহেল খানকে।
এই তিন পেসারের সঙ্গে আছেন দুই অলরাউন্ডার আবুল হাসান ও ফরহাদ রেজা। টেস্ট অভিষেকে ১০ নম্বরে নেমে শতক করে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দেওয়া হাসান টি-টোয়েন্টিতে হতে পারেন খুবই কার্যকর একজন খেলোয়াড়। আর ফরহাদ সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পরীক্ষিত একজন পারফরমার।
আইকন খেলোয়াড় নাসির হোসেন এখন আরও পরিণত। ওয়ানডেতে এখন নিয়মিতই বল করেন। তার অফ স্পিন কার্যকর হতে পারে টি-টোয়েন্টিতেও। স্পিন বিভাগে তিনি পাচ্ছেন দুই অভিজ্ঞ বাঁহাতি স্পিনার মোশাররফ হোসেন ও নাবিল সামাদকে।
বাংলাদেশের তরুণ লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেন দল পাননি। সেখানে প্লেয়ার্স বাই চয়েস পর্যন্তও ইয়াসির শাহর জন্য অপেক্ষা করেনি ঢাকা। পাকিস্তানের লেগ স্পিনারকে সমঝোতায় দলে নিয়েছে তারা। তার উপস্থিতি ঢাকা বোলিং আক্রমণ হবে আরও বৈচিত্র্যপূর্ণ।
ঢাকা ডায়নাইমাইটসের ব্যাটিংও যথেষ্ট শক্তিশালী। সাঙ্গাকারার উপস্থিতি প্রভাবিত করতে পারে পুরো দলকেই। তার সঙ্গে আছেন পাকিস্তানের দুই ব্যাটসম্যান নাসির জামশেদ ও শাহজিব হাসান, নেদারল্যান্ডসের রায়ান টেন ডেসকাটে ও ইংল্যান্ডের ডেভিড মালান।
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে নিয়মিত খেলার অভিজ্ঞতা আছে মালানের। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ ও বিপিএল দুটোতেই খেলার অভিজ্ঞতা আছে টেন ডেসকাটের।
স্থানীয় ব্যাটসম্যানদের সামর্থ্য আছে বিদেশিদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার। টানা দুই প্রথম শ্রেণির ম্যাচে দ্বিশতক করা মোসাদ্দেক আলো ছড়াতে পারেন সীমিত ওভারের ক্রিকেটেও।
শামসুর রহমান, সৈকত আলী ঢাকা ক্রিকেটে যথেষ্ট সফল। দুই জনেরই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সঙ্গে মানানসই। উদীয়মান উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান ইরফান শুক্কুর খেলতে পারেন বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবেও।
ঢাকা ডায়নামাইটস:
দেশি: নাসির হোসেন (আইকন), মুস্তাফিজুর রহমান, মোশাররফ হোসেন রুবেল, মোসাদ্দেক হোসেন, শামসুর রহমান, সৈকত আলী, ফরহাদ রেজা, নাবিল সামাদ, আবুল হাসান, ইরফান শুক্কুর।
বিদেশি: কুমার সাঙ্গাকারা, সোহেল খান, ইয়াসির শাহ, নাসির জামশেদ, শাহজিব হাসান, মোহাম্মদ ইরফান, রায়ান টেন ডেসকাট, ডেভিড মালান।
এই তিন পেসারের সঙ্গে আছেন দুই অলরাউন্ডার আবুল হাসান ও ফরহাদ রেজা। টেস্ট অভিষেকে ১০ নম্বরে নেমে শতক করে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দেওয়া হাসান টি-টোয়েন্টিতে হতে পারেন খুবই কার্যকর একজন খেলোয়াড়। আর ফরহাদ সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পরীক্ষিত একজন পারফরমার।
আইকন খেলোয়াড় নাসির হোসেন এখন আরও পরিণত। ওয়ানডেতে এখন নিয়মিতই বল করেন। তার অফ স্পিন কার্যকর হতে পারে টি-টোয়েন্টিতেও। স্পিন বিভাগে তিনি পাচ্ছেন দুই অভিজ্ঞ বাঁহাতি স্পিনার মোশাররফ হোসেন ও নাবিল সামাদকে।
বাংলাদেশের তরুণ লেগ স্পিনার জুবায়ের হোসেন দল পাননি। সেখানে প্লেয়ার্স বাই চয়েস পর্যন্তও ইয়াসির শাহর জন্য অপেক্ষা করেনি ঢাকা। পাকিস্তানের লেগ স্পিনারকে সমঝোতায় দলে নিয়েছে তারা। তার উপস্থিতি ঢাকা বোলিং আক্রমণ হবে আরও বৈচিত্র্যপূর্ণ।
ঢাকা ডায়নাইমাইটসের ব্যাটিংও যথেষ্ট শক্তিশালী। সাঙ্গাকারার উপস্থিতি প্রভাবিত করতে পারে পুরো দলকেই। তার সঙ্গে আছেন পাকিস্তানের দুই ব্যাটসম্যান নাসির জামশেদ ও শাহজিব হাসান, নেদারল্যান্ডসের রায়ান টেন ডেসকাটে ও ইংল্যান্ডের ডেভিড মালান।
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে নিয়মিত খেলার অভিজ্ঞতা আছে মালানের। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ ও বিপিএল দুটোতেই খেলার অভিজ্ঞতা আছে টেন ডেসকাটের।
স্থানীয় ব্যাটসম্যানদের সামর্থ্য আছে বিদেশিদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার। টানা দুই প্রথম শ্রেণির ম্যাচে দ্বিশতক করা মোসাদ্দেক আলো ছড়াতে পারেন সীমিত ওভারের ক্রিকেটেও।
শামসুর রহমান, সৈকত আলী ঢাকা ক্রিকেটে যথেষ্ট সফল। দুই জনেরই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের সঙ্গে মানানসই। উদীয়মান উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান ইরফান শুক্কুর খেলতে পারেন বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবেও।
ঢাকা ডায়নামাইটস:
দেশি: নাসির হোসেন (আইকন), মুস্তাফিজুর রহমান, মোশাররফ হোসেন রুবেল, মোসাদ্দেক হোসেন, শামসুর রহমান, সৈকত আলী, ফরহাদ রেজা, নাবিল সামাদ, আবুল হাসান, ইরফান শুক্কুর।
বিদেশি: কুমার সাঙ্গাকারা, সোহেল খান, ইয়াসির শাহ, নাসির জামশেদ, শাহজিব হাসান, মোহাম্মদ ইরফান, রায়ান টেন ডেসকাট, ডেভিড মালান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন