বিবিসি’র খবরে বলা হয়, ইরিত্রিয়ার ওই দলটি রোমের কিয়ামপিনো বিমানবন্দর থেকে শুক্রবার সুইডেনে রওনা হয়।
ইইউ'র অভিবাসন বিষয়ক কমিশনার দিমিতরিস আভরামপুলস ও ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাঞ্জেলিনো আলফানো তাদের বিদায় জানান।
বৃহস্পতিবার আভরামপুলস বলেন, "স্থানান্তরের জন্য ওই শরণার্থীদের সনাক্ত করে নাম নিবন্ধন করা হয়েছে, আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়েছে এবং ছবি তোলা হয়েছে।"
ইইউ'র নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইতালি ও গ্রিস থেকে এক লাখ ২০ হাজার শরণার্থীকে কোটা পদ্ধতিতে ইউরোপের অন্যান্য দেশে স্থানান্তর করা হবে। সেপ্টেম্বরে নতুন এ পরিকল্পনা পাশ হয়।
আর যেসব আশ্রয়প্রার্থীর আবেদন বাতিল হয়ে গেছে তাদের বিতাড়িত করতে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার বিষয়ে বৃহস্পতিবার একমত হয়েছেন ইইউভুক্ত দেশগুলোর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা।
আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়া শরণার্থীরা যদি বিতাড়িত হওয়ার ভয়ে পালিয়ে যায়, তবে তাদের ধরে বন্দি করা উচিত বলেও মনে করেন তারা।
আভরামপুলস বলেন, এ মাস থেকে ১০ টি বিমানে করে ইউরোপজুড়ে আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়া শরণার্থীদের নিজ নিজ দেশে পৌঁছে দেয়ার কাজ শুরু হবে।
এ ব্যবস্থা 'ভাল তবে পর্যাপ্ত নয়' বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ওদিকে, এ সপ্তাহ জুড়েও প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার শরণার্থী ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালিতে প্রবেশ করেছে।
ইতালি ও গ্রিসে নতুন শরণার্থীদের জন্য বসানো নুতন নিবন্ধন কেন্দ্রে ('হটস্পটস' বলা হচ্ছে) ব্যাপক যাচাই-বাছাই এবং যাদের সত্যিই আন্তর্জাতিক সুরক্ষা দরকার তাদের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।
ইতালির ল্যাম্পেদুসা দ্বীপে স্থাপিত ইইউ'র প্রথম হটস্পটে এরই মধ্যে কাজ শুরু হয়ে গেছে বলেও জানান আভরামপুলস।
গ্রিস ও ইতালিকে সাহায্য করার জন্য জার্মানি ও অস্ট্রিয়া আশ্রয়প্রার্থী বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের পাঠাতে রাজি হয়েছে।
এবছর এখন পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী ইউরোপে প্রবেশ করেছে, যাদের অধিকাংশই সিরিয়া থেকে আগত।
ইইউ দেশগুলো সাধারণত সিরিয়া, ইরাক ও ইরিত্রিয়া থেকে আগত শরণার্থীদের আবেদন গ্রহণ করছে।
দারিদ্রের হাত থেকে বাঁচতে আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শরণার্থীদের সেভাবে গ্রহণ করা হচ্ছে না।
গত বছর ইইউ'র ২৮টি দেশে পাঁচ লাখের বেশি 'অবৈধ অনুপ্রবেশকারী' খুঁজে পাওয়া যায়, যাদের অধিকাংশকেই চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
ইইউ'র অভিবাসন বিষয়ক কমিশনার দিমিতরিস আভরামপুলস ও ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাঞ্জেলিনো আলফানো তাদের বিদায় জানান।
বৃহস্পতিবার আভরামপুলস বলেন, "স্থানান্তরের জন্য ওই শরণার্থীদের সনাক্ত করে নাম নিবন্ধন করা হয়েছে, আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়েছে এবং ছবি তোলা হয়েছে।"
ইইউ'র নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইতালি ও গ্রিস থেকে এক লাখ ২০ হাজার শরণার্থীকে কোটা পদ্ধতিতে ইউরোপের অন্যান্য দেশে স্থানান্তর করা হবে। সেপ্টেম্বরে নতুন এ পরিকল্পনা পাশ হয়।
আর যেসব আশ্রয়প্রার্থীর আবেদন বাতিল হয়ে গেছে তাদের বিতাড়িত করতে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার বিষয়ে বৃহস্পতিবার একমত হয়েছেন ইইউভুক্ত দেশগুলোর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা।
আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়া শরণার্থীরা যদি বিতাড়িত হওয়ার ভয়ে পালিয়ে যায়, তবে তাদের ধরে বন্দি করা উচিত বলেও মনে করেন তারা।
আভরামপুলস বলেন, এ মাস থেকে ১০ টি বিমানে করে ইউরোপজুড়ে আবেদন বাতিল হয়ে যাওয়া শরণার্থীদের নিজ নিজ দেশে পৌঁছে দেয়ার কাজ শুরু হবে।
এ ব্যবস্থা 'ভাল তবে পর্যাপ্ত নয়' বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ওদিকে, এ সপ্তাহ জুড়েও প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার শরণার্থী ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালিতে প্রবেশ করেছে।
ইতালি ও গ্রিসে নতুন শরণার্থীদের জন্য বসানো নুতন নিবন্ধন কেন্দ্রে ('হটস্পটস' বলা হচ্ছে) ব্যাপক যাচাই-বাছাই এবং যাদের সত্যিই আন্তর্জাতিক সুরক্ষা দরকার তাদের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।
ইতালির ল্যাম্পেদুসা দ্বীপে স্থাপিত ইইউ'র প্রথম হটস্পটে এরই মধ্যে কাজ শুরু হয়ে গেছে বলেও জানান আভরামপুলস।
গ্রিস ও ইতালিকে সাহায্য করার জন্য জার্মানি ও অস্ট্রিয়া আশ্রয়প্রার্থী বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের পাঠাতে রাজি হয়েছে।
এবছর এখন পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী ইউরোপে প্রবেশ করেছে, যাদের অধিকাংশই সিরিয়া থেকে আগত।
ইইউ দেশগুলো সাধারণত সিরিয়া, ইরাক ও ইরিত্রিয়া থেকে আগত শরণার্থীদের আবেদন গ্রহণ করছে।
দারিদ্রের হাত থেকে বাঁচতে আফ্রিকা ও এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শরণার্থীদের সেভাবে গ্রহণ করা হচ্ছে না।
গত বছর ইইউ'র ২৮টি দেশে পাঁচ লাখের বেশি 'অবৈধ অনুপ্রবেশকারী' খুঁজে পাওয়া যায়, যাদের অধিকাংশকেই চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন