আয়ের ক্ষেত্রে অসামঞ্জস্য সৃষ্টির পেছনে প্রযুক্তিও আংশিক দায়ী— এমন মন্তব্যই করেছেন বিলেতি ‘তারকা পদার্থবিদ’ স্টিফেন হকিং। অবশ্য হকিংয়ের এই মন্তব্যের জবাব দিতে খুব বেশি একটা দেরি করেননি প্রযুক্তিবিদরা।
এক প্রতিবেদনে সংবাদসংস্থা সিএনএন জানিয়েছে, রেডিট ‘আস্ক মি এনিথিং’ পোস্টে প্রযুক্তি এবং আয় সম্পর্কিত ওই মন্তব্যটি করেন হকিং।
হকিং বলেছেন, “যন্ত্র উৎপাদিত সম্পদ যদি ঠিকমতো ভাগ করা হত, তাহলে সবাই প্রাচুর্যময় জীবন উপভোগ করতে পারত অথবা অধিকাংশ মানুষ শোচনীয় দারিদ্র্যে ভুগত যদি যন্ত্রের মালিকরা (শিল্পকারখানার মালিকরা) সম্পদ পুনঃবন্টনের বিরুদ্ধে প্রচারণায় সফল হতেন।”
হকিংয়ের এই মন্তব্য মোটেও ভালভাবে নিতে পারেননি প্রযুক্তিবিদরা। এই মন্তব্যের প্রতিত্তুরে উদ্যোক্তা ও সিলিকন ভ্যালির অনেকটা ‘অলিখিত মুখপাত্র’ মার্ক অ্যান্ড্রেসেন এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, হকিং পুরোনো কথার পুনরাবৃত্তি করছেন।
এ প্রসঙ্গে অ্যন্ড্রেসেন হকিংকে ‘শর্টার’ মন্তব্য করে বলেছেন-- “শত বছর ধরে যেসব মানুষ দাবি করে আসছে যন্ত্র কর্মক্ষেত্র কমিয়ে দিয়েছে, তাদের বোকা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু আমি ভিন্ন হব!” তিনি আরও যোগ করেন, কারো উচিত হকিংকে ‘ইকোনমিক্স ১০১’ পাঠ্যবইটি কিনে দেওয়া।
তবে প্রযুক্তিবিদরা যাই বলুন না কেন, এই রাউন্ডে হকিংই বিজয়ী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ।
হকিং বলেছেন, “যন্ত্র উৎপাদিত সম্পদ যদি ঠিকমতো ভাগ করা হত, তাহলে সবাই প্রাচুর্যময় জীবন উপভোগ করতে পারত অথবা অধিকাংশ মানুষ শোচনীয় দারিদ্র্যে ভুগত যদি যন্ত্রের মালিকরা (শিল্পকারখানার মালিকরা) সম্পদ পুনঃবন্টনের বিরুদ্ধে প্রচারণায় সফল হতেন।”
হকিংয়ের এই মন্তব্য মোটেও ভালভাবে নিতে পারেননি প্রযুক্তিবিদরা। এই মন্তব্যের প্রতিত্তুরে উদ্যোক্তা ও সিলিকন ভ্যালির অনেকটা ‘অলিখিত মুখপাত্র’ মার্ক অ্যান্ড্রেসেন এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, হকিং পুরোনো কথার পুনরাবৃত্তি করছেন।
এ প্রসঙ্গে অ্যন্ড্রেসেন হকিংকে ‘শর্টার’ মন্তব্য করে বলেছেন-- “শত বছর ধরে যেসব মানুষ দাবি করে আসছে যন্ত্র কর্মক্ষেত্র কমিয়ে দিয়েছে, তাদের বোকা হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু আমি ভিন্ন হব!” তিনি আরও যোগ করেন, কারো উচিত হকিংকে ‘ইকোনমিক্স ১০১’ পাঠ্যবইটি কিনে দেওয়া।
তবে প্রযুক্তিবিদরা যাই বলুন না কেন, এই রাউন্ডে হকিংই বিজয়ী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন