মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) প্রধান আবু বকর আল বাগদাদির গাড়িবহরে বিমান হামলা চালানোর দাবি করেছে ইরাকের সামরিক বাহিনী। তাদের দাবি, সিরিয়ার সীমান্তসংলগ্ন পশ্চিমাঞ্চলীয় আনবার প্রদেশের একটি স্থানে এ হামলা চালানো হয়।
তবে এ ঘটনায় বাগদাদির ভাগ্যে কী ঘটেছে; অর্থাৎ তিনি হামলা থেকে বেঁচে গেছেন নাকি আহত বা নিহত হয়েছেন সে বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি। নিরপেক্ষ সূত্র থেকে এই দাবির সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
আজ রোববার ইরাকের ‘ওয়ার মিডিয়া সেল’ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
‘ওয়ার মিডিয়া সেল’-এর বিবৃতির বরাত দিয়ে এএফপি ও বিবিসির খবরে বলা হয়, আইএস নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে যোগ দিতে আইএসের ‘খলিফা’ আবু বকর আল বাগদাদী কারবালা যাচ্ছিলেন। পথে বাগদাদির গাড়িবহরে বিমান হামলা চালায় ইরাকি বাহিনী।
বিবৃতিতে বলা হয়, যে বৈঠকে আইএসের বৈঠক করার কথা ছিল সেখানেও হামলা চালানো হয়েছে। ওই হামলায় আইএসের অনেক নেতা হতাহত হয়েছেন বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। তবে কখন এই হামলা চালানো হয়েছে তা নিশ্চিত করা হয়নি ওই বিবৃতিতে।
কারবালা স্থানটি সিরিয়া সীমান্ত থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
এর আগেও বাগদাদিকে লক্ষ্য করে হামলা এবং তাঁকে হত্যার দাবি করেছিল ইরাকি বাহিনী। তবে পরবর্তীতে তা প্রমাণিত হয়নি।
২০১১ সালের অক্টোবরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাগদাদিকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যায়িত করে তাঁকে জীবিত অথবা মৃত ধরিয়ে দিতে ১ কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে।
prothom alo
তবে এ ঘটনায় বাগদাদির ভাগ্যে কী ঘটেছে; অর্থাৎ তিনি হামলা থেকে বেঁচে গেছেন নাকি আহত বা নিহত হয়েছেন সে বিষয়ে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি। নিরপেক্ষ সূত্র থেকে এই দাবির সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।
আজ রোববার ইরাকের ‘ওয়ার মিডিয়া সেল’ থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
‘ওয়ার মিডিয়া সেল’-এর বিবৃতির বরাত দিয়ে এএফপি ও বিবিসির খবরে বলা হয়, আইএস নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে যোগ দিতে আইএসের ‘খলিফা’ আবু বকর আল বাগদাদী কারবালা যাচ্ছিলেন। পথে বাগদাদির গাড়িবহরে বিমান হামলা চালায় ইরাকি বাহিনী।
বিবৃতিতে বলা হয়, যে বৈঠকে আইএসের বৈঠক করার কথা ছিল সেখানেও হামলা চালানো হয়েছে। ওই হামলায় আইএসের অনেক নেতা হতাহত হয়েছেন বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়। তবে কখন এই হামলা চালানো হয়েছে তা নিশ্চিত করা হয়নি ওই বিবৃতিতে।
কারবালা স্থানটি সিরিয়া সীমান্ত থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
এর আগেও বাগদাদিকে লক্ষ্য করে হামলা এবং তাঁকে হত্যার দাবি করেছিল ইরাকি বাহিনী। তবে পরবর্তীতে তা প্রমাণিত হয়নি।
২০১১ সালের অক্টোবরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাগদাদিকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যায়িত করে তাঁকে জীবিত অথবা মৃত ধরিয়ে দিতে ১ কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে।
prothom alo
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন