সৌদি আরবের মিনার একটি উপত্যকা থেকে এক বাংলাদেশি হাজির গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বাংলাদেশি ওই হাজি পথ হারিয়ে হজের সময় ওই উপত্যকায় চলে গিয়েছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ রোববার আরব নিউজের এক খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
আরব নিউজের খবরে বলা হয়, সৌদি এক নাগরিক গত মঙ্গলবার মিনার কিং খালেদ সড়কের পাশে আল মুআইসেম উপত্যকায় একটি গলিত লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। ওই লাশের পরনে ইহরামের কাপড় ছিল। লাশের হাতে বাধা আইডি ব্রেসলেট দেখে জাতীয়তা বাংলাদেশি নিশ্চিত করা হয়। তবে তাঁর নাম কী তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।
দ্যা ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড পাবলিক প্রসিকিউশন এবং মক্কার পুলিশ বাংলাদেশির গলিত লাশ উদ্ধারের ব্যাপারটি তদারকি করছে।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, হজের সময় ওই হাজির মৃত্যু হতে পারে। ময়নাতদন্তের জন্য মক্কার বাদশাহ ফয়সাল হাসপাতালে ওই বাংলাদেশির মরদেহ রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর কারণ ও সময় জানা যাবে।
গত শুক্রবার সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসিহ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মিনায় পদদলিত হয়ে নিহত বাংলাদেশি হাজির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ জনে। আর নিখোঁজ আছেন ৯০ জন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সৌদির বাংলাদেশ দূতাবাস ও হজ অফিসের কর্মকর্তারা।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর শয়তানকে পাথর মারতে যাওয়ার পথে মিনায় পদদলিত হয়ে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের হাজিরা মারা যান। সৌদি আরব এখন পর্যন্ত ৭৬৯ জন হাজির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। দেশটি বলেছে এ সময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত আট শতাধিক। অবশ্য হাজির মৃতের সংখ্যা নিয়ে ইতিমধ্যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ইরান বলেছে পদদলিত হয়ে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার হবে। ভারত ও পাকিস্তানের কাছে সৌদি সরকারের দেওয়া তালিকায় এক হাজার ১০০ থেকে এক হাজার ২০০ হাজির মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে।
prothom alo
আরব নিউজের খবরে বলা হয়, সৌদি এক নাগরিক গত মঙ্গলবার মিনার কিং খালেদ সড়কের পাশে আল মুআইসেম উপত্যকায় একটি গলিত লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। ওই লাশের পরনে ইহরামের কাপড় ছিল। লাশের হাতে বাধা আইডি ব্রেসলেট দেখে জাতীয়তা বাংলাদেশি নিশ্চিত করা হয়। তবে তাঁর নাম কী তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি।
দ্যা ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড পাবলিক প্রসিকিউশন এবং মক্কার পুলিশ বাংলাদেশির গলিত লাশ উদ্ধারের ব্যাপারটি তদারকি করছে।
পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, হজের সময় ওই হাজির মৃত্যু হতে পারে। ময়নাতদন্তের জন্য মক্কার বাদশাহ ফয়সাল হাসপাতালে ওই বাংলাদেশির মরদেহ রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পরই মৃত্যুর কারণ ও সময় জানা যাবে।
গত শুক্রবার সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসিহ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মিনায় পদদলিত হয়ে নিহত বাংলাদেশি হাজির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ জনে। আর নিখোঁজ আছেন ৯০ জন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সৌদির বাংলাদেশ দূতাবাস ও হজ অফিসের কর্মকর্তারা।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর শয়তানকে পাথর মারতে যাওয়ার পথে মিনায় পদদলিত হয়ে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের হাজিরা মারা যান। সৌদি আরব এখন পর্যন্ত ৭৬৯ জন হাজির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। দেশটি বলেছে এ সময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত আট শতাধিক। অবশ্য হাজির মৃতের সংখ্যা নিয়ে ইতিমধ্যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ইরান বলেছে পদদলিত হয়ে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার হবে। ভারত ও পাকিস্তানের কাছে সৌদি সরকারের দেওয়া তালিকায় এক হাজার ১০০ থেকে এক হাজার ২০০ হাজির মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে।
prothom alo
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন