বিজ্ঞানীরা বলছেন হাতির কেন ক্যান্সার হয় না, এটি তারা আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন।
তাদের তথ্য অনুযায়ী হাতির বিশাল দেহে থাকা বাড়তি জিনের কারণেই প্রাণঘাতী রোগটি টিকিটিও ছুঁতে পারেনা হাতির।
তবে ক্যান্সারের চেয়ে বরং হাতির আকার এবং দীর্ঘায়ূ এ প্রাণিটির জন্যে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
আমেরিকান মেডিকেল এসোসিয়েশনে প্রকাশিত একটি মার্কিন গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে পি-৫৩ নামের একটি বাড়তি জিনের কারণেই হাতির শরীরে ক্যান্সার দানা বাঁধার সুযোগ পায়না।
মানুষের শরীরে এ ধরনের জিনের যে সংখ্যায় রয়েছে হাতির শরীরে রয়েছে তার দ্বিগুণ।
আর এ বাড়তি জিনই হাতিকে সুরক্ষা দেয় ক্যান্সারের জীবাণু থেকে।
এটির কারণে ক্যান্সার সেলগুলো বিপজ্জনক টিউমারে পরিণত হওয়ার আগেই নিজেই ধ্বংস হয়ে যায়।
অ্যারিজোনা ভিত্তিক গবেষকরা আশা করছেন এবারের গবেষণার ফলটি মানবদেহের ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখতে পারে।
তবে ক্যান্সারের চেয়ে বরং হাতির আকার এবং দীর্ঘায়ূ এ প্রাণিটির জন্যে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
আমেরিকান মেডিকেল এসোসিয়েশনে প্রকাশিত একটি মার্কিন গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে পি-৫৩ নামের একটি বাড়তি জিনের কারণেই হাতির শরীরে ক্যান্সার দানা বাঁধার সুযোগ পায়না।
মানুষের শরীরে এ ধরনের জিনের যে সংখ্যায় রয়েছে হাতির শরীরে রয়েছে তার দ্বিগুণ।
আর এ বাড়তি জিনই হাতিকে সুরক্ষা দেয় ক্যান্সারের জীবাণু থেকে।
এটির কারণে ক্যান্সার সেলগুলো বিপজ্জনক টিউমারে পরিণত হওয়ার আগেই নিজেই ধ্বংস হয়ে যায়।
অ্যারিজোনা ভিত্তিক গবেষকরা আশা করছেন এবারের গবেষণার ফলটি মানবদেহের ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখতে পারে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন