প্রথম লেগে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ৫-০ গোলে উড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপের এশিয়া অঞ্চলের বাছাইয়ে এটি মামুনুলদের ষষ্ঠ হার; অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম জয়।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার শারীরিক সামর্থ্য আর কৌশলগতভাবে এগিয়ে থাকা অস্ট্রেলিয়া প্রথমার্ধেই চার গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয়। বাঁ দিক থেকে জেমস মেরেডিথ আর অ্যারন মইয়ের গড়ে দেওয়া একের পর এক আক্রমণ সামাল দিতে পারেনি তপু বর্মন-রায়হান হাসানরা।
দ্বিতীয় মিনিটে মেরেডিথেরে ক্রসে টিম কাহিলের হেড তপু হেড করে গোলমুখ থেকে ফেরালে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে চার মিনিট পরই মুইয়ের ফ্রি কিকে টিম ক্যাহিলের নেওয়া হেড গোলরক্ষক শহিদুল আলম সোহেলের পায়ে লেগে জালে জড়ায়।
পঞ্চদশ মিনিট থেকে কিছু সময় বাংলাদেশের খেলায় কিছুটা ছন্দ দেখা যায়। তবে মামুনুলের কাছ থেকে পাওয়া বলে জামাল ভূইয়ার শট লক্ষ্যে থাকেনি। এরপর ডি-বক্সের ভেতর নাবিব নেওয়াজ জীবন নিজে শট না নিয়ে পাস দিতে গিয়ে সুযোগ নষ্ট করলে গ্যালারিভরা স্বাগতিক সমর্থকদের হতাশ হতে হয়।
৩২তম মিনিটে জটলার মধ্যে থেকে ক্যাহিল লক্ষ্যভেদ করলে ব্যবধান দ্বিগুণ করে নেয় অস্ট্রেলিয়া। ৩৭তম মিনিটে মুইয়ের বাড়ানো বল লক্ষ্যে পৌঁছাতে একটা টোকারই দরকার ছিল; হ্যাটট্রিকের জন্য তাই বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ গোলদাতা ক্যাহিলকে।
প্রথমার্ধের শেষ দিকে বড় জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। এবারও মুইয়ের ক্রস বেইলি রাইট হয়ে পেয়ে যান মাইল জেডিন্যাক; নিখুঁত হেডে সোহেলকে পরাস্ত করতে ভুল হয়নি অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের।
প্রথমার্ধে গোলে একটি শটও নিতে পারেনি বাংলাদেশ। সামনে বাড়ানো পাসের চেয়ে ভুল পাসই ছিল বেশি। মাঝমাঠে কোনো নিয়ন্ত্রণ না থাকায় রক্ষণাত্মক খেলেও লাভ হয়নি, একের পর এক আক্রমণ থেকে এক হালি গোল খেতেই হয়েছে।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলাতেও নিয়ন্ত্রণ ছিল ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের (১৮০তম) চেয়ে ঢের এগিয়ে থাকা অস্ট্রেলিয়ার (৬০তম)। ছোট ছোট পাসে আর গতি দিয়ে স্বাগতিকদের রক্ষণে চাপ অব্যহত রাখে তারা। তবে গোলরক্ষক সোহেলের দৃঢ়তায় ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে পারেনি চারটি বিশ্বকাপে খেলা দলটি।
শারীরিক উচ্চতায় পিছিয়ে থাকার কারণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাওয়া সেট পিসগুলোর কোনোটাই কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ।
৮২তম মিনিটে জীবনকে তুলে আমিনুর রহমান সজীবকে নামানো হলেও গোলের দেখা মেলেনি। শেষ দিকে মিডফিল্ডার হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাসের একটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে আরেকটি বড় হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় মামুনুলদের। তবে আগের ম্যাচে তাজিকিস্তানের মাঠের দ্বিতীয়ার্ধের মতো এবার আর বিধ্বস্ত হয়নি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয়ার্ধে অস্ট্রেলিয়াকে গোলবঞ্চিত করা থেকে যা একটু সান্ত্বনা খুঁজে নিতে পারেন কোচ ফাবিও লোপেজ। bdnews24
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার শারীরিক সামর্থ্য আর কৌশলগতভাবে এগিয়ে থাকা অস্ট্রেলিয়া প্রথমার্ধেই চার গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয়। বাঁ দিক থেকে জেমস মেরেডিথ আর অ্যারন মইয়ের গড়ে দেওয়া একের পর এক আক্রমণ সামাল দিতে পারেনি তপু বর্মন-রায়হান হাসানরা।
দ্বিতীয় মিনিটে মেরেডিথেরে ক্রসে টিম কাহিলের হেড তপু হেড করে গোলমুখ থেকে ফেরালে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে চার মিনিট পরই মুইয়ের ফ্রি কিকে টিম ক্যাহিলের নেওয়া হেড গোলরক্ষক শহিদুল আলম সোহেলের পায়ে লেগে জালে জড়ায়।
পঞ্চদশ মিনিট থেকে কিছু সময় বাংলাদেশের খেলায় কিছুটা ছন্দ দেখা যায়। তবে মামুনুলের কাছ থেকে পাওয়া বলে জামাল ভূইয়ার শট লক্ষ্যে থাকেনি। এরপর ডি-বক্সের ভেতর নাবিব নেওয়াজ জীবন নিজে শট না নিয়ে পাস দিতে গিয়ে সুযোগ নষ্ট করলে গ্যালারিভরা স্বাগতিক সমর্থকদের হতাশ হতে হয়।
৩২তম মিনিটে জটলার মধ্যে থেকে ক্যাহিল লক্ষ্যভেদ করলে ব্যবধান দ্বিগুণ করে নেয় অস্ট্রেলিয়া। ৩৭তম মিনিটে মুইয়ের বাড়ানো বল লক্ষ্যে পৌঁছাতে একটা টোকারই দরকার ছিল; হ্যাটট্রিকের জন্য তাই বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ গোলদাতা ক্যাহিলকে।
প্রথমার্ধের শেষ দিকে বড় জয় অনেকটাই নিশ্চিত করে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। এবারও মুইয়ের ক্রস বেইলি রাইট হয়ে পেয়ে যান মাইল জেডিন্যাক; নিখুঁত হেডে সোহেলকে পরাস্ত করতে ভুল হয়নি অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলাতেও নিয়ন্ত্রণ ছিল ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের (১৮০তম) চেয়ে ঢের এগিয়ে থাকা অস্ট্রেলিয়ার (৬০তম)। ছোট ছোট পাসে আর গতি দিয়ে স্বাগতিকদের রক্ষণে চাপ অব্যহত রাখে তারা। তবে গোলরক্ষক সোহেলের দৃঢ়তায় ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে পারেনি চারটি বিশ্বকাপে খেলা দলটি।
শারীরিক উচ্চতায় পিছিয়ে থাকার কারণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাওয়া সেট পিসগুলোর কোনোটাই কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ।
৮২তম মিনিটে জীবনকে তুলে আমিনুর রহমান সজীবকে নামানো হলেও গোলের দেখা মেলেনি। শেষ দিকে মিডফিল্ডার হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাসের একটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে আরেকটি বড় হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় মামুনুলদের। তবে আগের ম্যাচে তাজিকিস্তানের মাঠের দ্বিতীয়ার্ধের মতো এবার আর বিধ্বস্ত হয়নি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয়ার্ধে অস্ট্রেলিয়াকে গোলবঞ্চিত করা থেকে যা একটু সান্ত্বনা খুঁজে নিতে পারেন কোচ ফাবিও লোপেজ। bdnews24
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন