আইএসের হামলার হুমকি আমলে নিয়ে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে রাজ্য সরকারগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
এ বিষয়ে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেছেন, “আইএস নির্দিষ্ট কোনো দেশের জন্য হুমকি নয়, পুরো বিশ্বের জন্য হুমকি। আইএস নিয়ে ভারত সব সময় সতর্ক।”
আইএসের যোগসাজশে হামলার সম্ভাবনা নিয়ে সব রাজ্য সরকারকে সতর্ক করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মঙ্গলবার পাঠানো নির্দেশনায়।
“আইএস ভারতে কোনো উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলেও কিছু তরুণকে তারা মৌলবাদী করতে সফল হয়েছে। ভারতের অধিবাসী বা দেশের বাইরে অবস্থানরতদের একটি নির্দিষ্ট অংশকে তারা তাদের কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত হতে উদ্বুব্ধ করতে পেরেছে।”
“এছাড়া দেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে মদদ দেওয়ার সম্ভাবনা থেকে ভারতের সীমানায় আইএস সংশ্লিষ্ট হামলা চালনার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে,” নির্দেশনার বরাত দিয়ে বলেছেন এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
নির্দেশনায় রাজ্য পুলিশকে বিশেষভাবে আইএস সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পা পর্যালোচনা এবং পরিকল্পনা বের করা, কোন কোন জায়গায় হামলার ঝুঁকি রয়েছে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং হামলার হুমকি নস্যাতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
কূটনৈতিক মিশন ও অন্যান্য বিদেশি অফিস বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, তুরস্ক ও ইসরায়েলসহ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধি ও প্রতিষ্ঠানের দিকে বিশেষ নজর দিতে বলা হয়েছে।
এছাড়া বিদেশি বেশি চলাফেরা আছে এমন পর্যটন এলাকা, খেলোয়াড় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোরও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।
ভারতের কয়েকটি রাজ্যের কয়েকজনের আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়ার প্রেক্ষাপটে ভারত সরকার এ সিদ্ধান্ত নিল।
আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার সন্দেহ থেকে গত কয়েক মাসে কেরালার বেশ কয়েকজন তরুণকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
গত জানুয়ারিতে সালমান মহিউদ্দিন নামে একজনকে হায়দ্রাবাদ বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়, যিনি তুরস্ক হয়ে সিরিয়ার উদ্দেশ্যে দুবাইয়ের ফ্লাইটে ওঠার অপেক্ষায় ছিলেন।
জঙ্গি তৎপরতা নিয়ে সতর্কতার অংশ হিসেবে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোর উপরও নজর রাখছে। prothomalo
আইএসের যোগসাজশে হামলার সম্ভাবনা নিয়ে সব রাজ্য সরকারকে সতর্ক করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মঙ্গলবার পাঠানো নির্দেশনায়।
“আইএস ভারতে কোনো উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলেও কিছু তরুণকে তারা মৌলবাদী করতে সফল হয়েছে। ভারতের অধিবাসী বা দেশের বাইরে অবস্থানরতদের একটি নির্দিষ্ট অংশকে তারা তাদের কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত হতে উদ্বুব্ধ করতে পেরেছে।”
“এছাড়া দেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে মদদ দেওয়ার সম্ভাবনা থেকে ভারতের সীমানায় আইএস সংশ্লিষ্ট হামলা চালনার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে,” নির্দেশনার বরাত দিয়ে বলেছেন এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
নির্দেশনায় রাজ্য পুলিশকে বিশেষভাবে আইএস সম্পর্কিত কর্মপরিকল্পা পর্যালোচনা এবং পরিকল্পনা বের করা, কোন কোন জায়গায় হামলার ঝুঁকি রয়েছে সেগুলো চিহ্নিত করা এবং হামলার হুমকি নস্যাতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
কূটনৈতিক মিশন ও অন্যান্য বিদেশি অফিস বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, তুরস্ক ও ইসরায়েলসহ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধি ও প্রতিষ্ঠানের দিকে বিশেষ নজর দিতে বলা হয়েছে।
এছাড়া বিদেশি বেশি চলাফেরা আছে এমন পর্যটন এলাকা, খেলোয়াড় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোরও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।
ভারতের কয়েকটি রাজ্যের কয়েকজনের আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য পাওয়ার প্রেক্ষাপটে ভারত সরকার এ সিদ্ধান্ত নিল।
আইএসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার সন্দেহ থেকে গত কয়েক মাসে কেরালার বেশ কয়েকজন তরুণকে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
গত জানুয়ারিতে সালমান মহিউদ্দিন নামে একজনকে হায়দ্রাবাদ বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়, যিনি তুরস্ক হয়ে সিরিয়ার উদ্দেশ্যে দুবাইয়ের ফ্লাইটে ওঠার অপেক্ষায় ছিলেন।
জঙ্গি তৎপরতা নিয়ে সতর্কতার অংশ হিসেবে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোর উপরও নজর রাখছে। prothomalo
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন