রংপুরের ১৭৬ রানের জবাবে ঢাকা গুটিয়ে যায় ১০৭ রানেই। তিন ম্যাচে রংপুরের এটি দ্বিতীয় জয়; দুই ম্যাচে প্রথম হার ঢাকার।
রংপুরের জয়ে দুর্দান্ত অলরাউন্ডার পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন থিসারা পেরেরাও। ব্যাট হাতে ক্যামিও ইনিংস খেলার পর বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ক্রমশ মন্থর হতে থাকা উইকেটে শুরু থেকেই নিয়মিত উইকেট হারায় ঢাকা; ১৭৭ রান তাড়ায় তাই জয়ের সম্ভাবনাই জাগাতে পারেনি কখনো। নতুন বলে সাকিব নিজের দ্বিতীয় ওভারেই নেন ২ উইকেট। দারুণ এক আর্মারে বোল্ড শামসুর রহমান (২)। সাকিবকে মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মারার পরের বলে স্লগ সুইপে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট নাসির জামশেদ (১১)।
সেই ধাক্কা আর সামাল দিতে পারেনি ঢাকা। ত্রাতা হতে পারেনি সাঙ্গাকারার ব্যাটও। রংপুরের স্পিনাররা চেপে ধরেছিলেন ঢাকার ব্যাটসম্যানদের। ক্রমশ বাড়তে থাকা রান-বলের টানাপোড়েন মেটাতে গিয়ে আরাফাত সানির বলে সীমানায় ধরা পড়েছেন সাঙ্গাকারা (২৮ বলে ২৯)।
শেষ পর্যন্ত ধুঁকতে ধুঁকতে শেষ ওভারে গিয়ে অলআউট ঢাকা। ১৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। বিপিএলে তার আগের সেরা বোলিং ছিল ১৯ রানে ৩ উইকেট।
রংপুরের হয়ে ২৫ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন পেরেরা। ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আরাফাত সানি।
এর আগে ব্যাট হাতেও দারুণ কার্যকরী দুটি ইনিংস খেলেছেন সাকিব ও পেরেরা। ২০ বলে ২৭ করেছেন লঙ্কান অলরাউন্ডার পেরেরা। আগের দুই ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ সাকিব ব্যাটিংয়ে নিজেকে নামিয়ে এনেছিলেন ৬ নম্বরে। তাতে রানের দেখাও পেয়েছেন, ১৫ বলে অপরাজিত ছিলেন ২৪ রানে। শেষ দিকে এই দুজনের ব্যাটেই দেড়শ’ ছাড়িয়ে রংপুরের স্কোয় এগোয় আরও অনেকটা দূর।
এর আগে লেন্ডল সিমন্স পেয়েছেন বিপিএলে তার প্রথম অর্ধশতক। তবে আরও এক বার ঝড়ো শুরু করেও ইনিংস বড় করতে পারেননি সৌম্য সরকার। আগের দুই ম্যাচে ১৭ ও ২০ রান করার পর এবার ১০ বলে ১৮ করে আউট হয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমানের অফ কাটারে।
আরেক পাশে রংপুরের রানের চাকা সচল রেখেছিলেন সিমন্স। নাসিরকে চার ও ছক্কা মেরেই রানের প্যাডেলে পা রেখেছিলেন ক্যারিবিয়ান ওপেনার। পরে আগের ম্যাচে ঢাকার সেরা বোলার আবুল হাসানকে টানা তিন বলে দুই চার ও এক ছক্কা মারেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ব্যাটসম্যান।
সিমন্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শট খেলতে থাকেন মিঠুনও। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৭ বলে ৫৬ রান তোলেন দুজন। এই জুটি ভাঙার পরই পথ হারায় রংপুরের ইনিংস। ৩৯ বলে ৫১ রান করা সিমন্সকে ফেরান মোশাররফ হোসেন। ২২ বলে ৩৪ করে মিঠুন এলবিডব্লিউ হন আবুল হাসানকে ক্রস ব্যাটে খেলে।
শক্ত ভিত্তি পেয়ে দুই হার্ড হিটার পেরেরা ও ড্যারেন স্যামিকে ব্যাটিং অর্ডারে তুলে আনে রংপুর। সময়ের দাবি মেটাতে পারেননি স্যামি, ৩ রানেই আউট হন ইয়াসির শাহর বলে। পেরেরা অবশ্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছিলেন। তবে দুটি করে চার ও ছক্কায় ২৭ করে তাকেও ফিরতে হয় মুস্তাফিজের অফ কাটারে।
২৪ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন ঢাকার লেগ স্পিনার ইয়াসির। ৩৮ রানে দুটি নিয়েছেন মুস্তাফিজ। আবুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন নিয়েছেন একটি করে।
আরও বড় স্কোরের সম্ভাবনা জাগিয়ে রংপুর শেষ পর্যন্ত তুলতে পারে ১৭৬। তবে এই রান পরে প্রমাণিত হয়েছে যথেষ্টরও অনেক বেশি।
রংপুরের জয়ে দুর্দান্ত অলরাউন্ডার পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন থিসারা পেরেরাও। ব্যাট হাতে ক্যামিও ইনিংস খেলার পর বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ক্রমশ মন্থর হতে থাকা উইকেটে শুরু থেকেই নিয়মিত উইকেট হারায় ঢাকা; ১৭৭ রান তাড়ায় তাই জয়ের সম্ভাবনাই জাগাতে পারেনি কখনো। নতুন বলে সাকিব নিজের দ্বিতীয় ওভারেই নেন ২ উইকেট। দারুণ এক আর্মারে বোল্ড শামসুর রহমান (২)। সাকিবকে মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মারার পরের বলে স্লগ সুইপে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট নাসির জামশেদ (১১)।
সেই ধাক্কা আর সামাল দিতে পারেনি ঢাকা। ত্রাতা হতে পারেনি সাঙ্গাকারার ব্যাটও। রংপুরের স্পিনাররা চেপে ধরেছিলেন ঢাকার ব্যাটসম্যানদের। ক্রমশ বাড়তে থাকা রান-বলের টানাপোড়েন মেটাতে গিয়ে আরাফাত সানির বলে সীমানায় ধরা পড়েছেন সাঙ্গাকারা (২৮ বলে ২৯)।
রংপুরের হয়ে ২৫ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন পেরেরা। ৪ ওভারে মাত্র ১৫ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন আরাফাত সানি।
এর আগে ব্যাট হাতেও দারুণ কার্যকরী দুটি ইনিংস খেলেছেন সাকিব ও পেরেরা। ২০ বলে ২৭ করেছেন লঙ্কান অলরাউন্ডার পেরেরা। আগের দুই ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ সাকিব ব্যাটিংয়ে নিজেকে নামিয়ে এনেছিলেন ৬ নম্বরে। তাতে রানের দেখাও পেয়েছেন, ১৫ বলে অপরাজিত ছিলেন ২৪ রানে। শেষ দিকে এই দুজনের ব্যাটেই দেড়শ’ ছাড়িয়ে রংপুরের স্কোয় এগোয় আরও অনেকটা দূর।
এর আগে লেন্ডল সিমন্স পেয়েছেন বিপিএলে তার প্রথম অর্ধশতক। তবে আরও এক বার ঝড়ো শুরু করেও ইনিংস বড় করতে পারেননি সৌম্য সরকার। আগের দুই ম্যাচে ১৭ ও ২০ রান করার পর এবার ১০ বলে ১৮ করে আউট হয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমানের অফ কাটারে।
সিমন্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শট খেলতে থাকেন মিঠুনও। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৭ বলে ৫৬ রান তোলেন দুজন। এই জুটি ভাঙার পরই পথ হারায় রংপুরের ইনিংস। ৩৯ বলে ৫১ রান করা সিমন্সকে ফেরান মোশাররফ হোসেন। ২২ বলে ৩৪ করে মিঠুন এলবিডব্লিউ হন আবুল হাসানকে ক্রস ব্যাটে খেলে।
শক্ত ভিত্তি পেয়ে দুই হার্ড হিটার পেরেরা ও ড্যারেন স্যামিকে ব্যাটিং অর্ডারে তুলে আনে রংপুর। সময়ের দাবি মেটাতে পারেননি স্যামি, ৩ রানেই আউট হন ইয়াসির শাহর বলে। পেরেরা অবশ্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছিলেন। তবে দুটি করে চার ও ছক্কায় ২৭ করে তাকেও ফিরতে হয় মুস্তাফিজের অফ কাটারে।
২৪ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন ঢাকার লেগ স্পিনার ইয়াসির। ৩৮ রানে দুটি নিয়েছেন মুস্তাফিজ। আবুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন নিয়েছেন একটি করে।
আরও বড় স্কোরের সম্ভাবনা জাগিয়ে রংপুর শেষ পর্যন্ত তুলতে পারে ১৭৬। তবে এই রান পরে প্রমাণিত হয়েছে যথেষ্টরও অনেক বেশি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন