বুধবারের দ্বিতীয় ম্যাচে মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৯ বল বাকি থাকতে ৮৯ রানে অলআউট হয়ে যায় বরিশাল। বিপিএলে আগে ব্যাট করে এটাই সর্বনিম্ন রান।
জবাবে ১৮ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় কুমিল্লা। টানা দ্বিতীয় জয় পেল মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। অন্য দিকে প্রথমবারের মতো হারল বরিশাল।
চলতি আসরের তৃতীয় ম্যাচে এসে প্রথম রান পেলেন ইমরুল কায়েস। আগের দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হওয়া এই ব্যাটসম্যান অবশ্য বেশি দূর যেতে পারেননি। ১৩ রান করে আল আমিন হোসেনের বলে সাব্বির রহমানকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি।
আগের দুই ম্যাচের ব্যর্থতায় বাদ পড়া লিটন দাসের জায়গায় ইমরুলের সঙ্গে ইনিংস উদ্বোধন করেন মাহমুদুল। স্যামুয়েলসের সঙ্গে ৩৭ রানের জুটি গড়েন তিনি। কেভন কুপারের বলে মাহমুদউল্লাহকে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে যাওয়ার আগে ৩১ রান করেন মাহমুদুল।
শুভাগত হোম চৌধুরীকে (অপরাজিত ১২) নিয়ে বাকি কাজটুকু সহজেই সারেন স্যামুলেস (অপরাজিত ২৩)।
এর আগে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় বরিশাল। নিজের প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন কুলাসেকারা। চলতি আসরে প্রথমবারের মতো খেলতে নামা শ্রীলঙ্কার এই পেসার পরপর দুই বলে ফিরিয়ে দেন শাহরিয়ার নাফীস ও ব্রেন্ডন টেইলরকে।
শাহরিয়ার, টেইলর ক্যাচ দেন উইকেটরক্ষক ধীমান ঘোষের গ্লাভসবন্দি হন। টানা তিন ম্যাচে দুই অঙ্কে যেতে ব্যর্থ হলেন টেইলর।
পরপর দুই ওভারে মাহমুদউল্লাহ আর রনি তালুকদারকে ফিরিয়ে বরিশালের বিপদ আরও বাড়ান বাঁহাতি পেসার হায়দার। বোল্ড হয়ে যান অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ আর ফিরতি ক্যাচ দেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান রনি তালুকদার (১৭)।
সাব্বির, নাদিফ চৌধুরী, সেকুগে প্রসন্নরা ছিলেন বলে তখনও লড়াইয়ের পুঁজির আশা বেঁচে ছিল বরিশালের। সেই স্বপ্নে বড় একটা ধাক্কা দেন বাঁহাতি স্পিনার আশার জাইদি, তিন ব্যাটসম্যানকেই ফিরিয়ে দেন তিনি।
আগের দুই ম্যাচের মতো এবারও দুই অঙ্কে পৌঁছেই ফিরে যান সাব্বির (১০)। মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে সীমানায় শুভাগত হোম চৌধুরীর হাতে ধরা পড়েন সেকুগে। আগের দুই ম্যাচে দলকে পথ দেখানো নাদিফ হন বোল্ড।
রনি-সাব্বির ছাড়া দুই অঙ্কে পৌঁছান কেবল কেভন কুপার। তার ২২ রানের পরও বিব্রতকর রেকর্ড এড়াতে পারেনি বরিশাল। বিপিএলের তিন আসর মিলিয়ে প্রথমে ব্যাট করে সবচেয়ে কম রান করার রেকর্ডটি এখন এই দলটিরই।
কুলাসেকারা ৮ রানে নেন তিন উইকেট। জাইদি তিন উইকেট পেতে খরচ করেন ১৬ রান। তরুণ হায়দার দুই উইকেট নেন ২১ রানে।
সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে উইকেট মন্থর আর নিচু হয়ে যাচ্ছিল বলে এই লক্ষ্য খুব সহজ ছিল না। আগের ম্যাচেই ১০৯ রানের লক্ষ্য দিয়েও বরিশাল জেতায় লড়াইয়ের আভাস ছিলই। তবে শেষ পর্যন্ত সহজ জয়ই পায় কুমিল্লা।
জবাবে ১৮ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় কুমিল্লা। টানা দ্বিতীয় জয় পেল মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। অন্য দিকে প্রথমবারের মতো হারল বরিশাল।
চলতি আসরের তৃতীয় ম্যাচে এসে প্রথম রান পেলেন ইমরুল কায়েস। আগের দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হওয়া এই ব্যাটসম্যান অবশ্য বেশি দূর যেতে পারেননি। ১৩ রান করে আল আমিন হোসেনের বলে সাব্বির রহমানকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি।
আগের দুই ম্যাচের ব্যর্থতায় বাদ পড়া লিটন দাসের জায়গায় ইমরুলের সঙ্গে ইনিংস উদ্বোধন করেন মাহমুদুল। স্যামুয়েলসের সঙ্গে ৩৭ রানের জুটি গড়েন তিনি। কেভন কুপারের বলে মাহমুদউল্লাহকে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে যাওয়ার আগে ৩১ রান করেন মাহমুদুল।
শুভাগত হোম চৌধুরীকে (অপরাজিত ১২) নিয়ে বাকি কাজটুকু সহজেই সারেন স্যামুলেস (অপরাজিত ২৩)।
এর আগে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় বরিশাল। নিজের প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন কুলাসেকারা। চলতি আসরে প্রথমবারের মতো খেলতে নামা শ্রীলঙ্কার এই পেসার পরপর দুই বলে ফিরিয়ে দেন শাহরিয়ার নাফীস ও ব্রেন্ডন টেইলরকে।
শাহরিয়ার, টেইলর ক্যাচ দেন উইকেটরক্ষক ধীমান ঘোষের গ্লাভসবন্দি হন। টানা তিন ম্যাচে দুই অঙ্কে যেতে ব্যর্থ হলেন টেইলর।
পরপর দুই ওভারে মাহমুদউল্লাহ আর রনি তালুকদারকে ফিরিয়ে বরিশালের বিপদ আরও বাড়ান বাঁহাতি পেসার হায়দার। বোল্ড হয়ে যান অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ আর ফিরতি ক্যাচ দেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান রনি তালুকদার (১৭)।
সাব্বির, নাদিফ চৌধুরী, সেকুগে প্রসন্নরা ছিলেন বলে তখনও লড়াইয়ের পুঁজির আশা বেঁচে ছিল বরিশালের। সেই স্বপ্নে বড় একটা ধাক্কা দেন বাঁহাতি স্পিনার আশার জাইদি, তিন ব্যাটসম্যানকেই ফিরিয়ে দেন তিনি।
আগের দুই ম্যাচের মতো এবারও দুই অঙ্কে পৌঁছেই ফিরে যান সাব্বির (১০)। মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে সীমানায় শুভাগত হোম চৌধুরীর হাতে ধরা পড়েন সেকুগে। আগের দুই ম্যাচে দলকে পথ দেখানো নাদিফ হন বোল্ড।
রনি-সাব্বির ছাড়া দুই অঙ্কে পৌঁছান কেবল কেভন কুপার। তার ২২ রানের পরও বিব্রতকর রেকর্ড এড়াতে পারেনি বরিশাল। বিপিএলের তিন আসর মিলিয়ে প্রথমে ব্যাট করে সবচেয়ে কম রান করার রেকর্ডটি এখন এই দলটিরই।
কুলাসেকারা ৮ রানে নেন তিন উইকেট। জাইদি তিন উইকেট পেতে খরচ করেন ১৬ রান। তরুণ হায়দার দুই উইকেট নেন ২১ রানে।
সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে উইকেট মন্থর আর নিচু হয়ে যাচ্ছিল বলে এই লক্ষ্য খুব সহজ ছিল না। আগের ম্যাচেই ১০৯ রানের লক্ষ্য দিয়েও বরিশাল জেতায় লড়াইয়ের আভাস ছিলই। তবে শেষ পর্যন্ত সহজ জয়ই পায় কুমিল্লা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন