আর্ন্তজাতিক ডেস্ক : দুই দেশের নাগরিকত্ব রয়েছে এমন এক নাগরিককে ইরানে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি হচ্ছেন ইরানি বংশোদ্ভূত এ ধরণের চতুর্থ আমেরিকান নাগরিক। এ ঘটনায় তার ইরানের আদালতে সাজা হতে পারে। বৃহস্পতিবার মার্কিন সংবাদ মাধ্যম একথা জানায়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পারিবারিক বন্ধুর বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়, দুবাই ভিত্তিক ব্যবসায়ী সিয়ামাক নামাজিকে তেহরান সফর করার সময় এ মাসের গোড়ার দিকে গ্রেফতার করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের এক সিনিয়র প্রশাসনিক কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, ‘ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সম্ভাব্য গ্রেফতারের খবরা-খবরের ব্যাপারে আমরা অবহিত রয়েছি। আমরা এসব খবরের ওপর নজর রাখছি । এ ব্যাপারে এখন আর কিছুই বলতে পারছি না।’ এ ধরণের নাগরিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় ইরানে ইতোমধ্যে তিন মার্কিন নাগরিকের সাজা হয়েছে। এদের মধ্যে ওয়াশিংটন পোস্টের সংবাদদাতা জেসন রেজাইয়ান রয়েছেন। ২০১৪ সালের জুলাই মাসে তাকে গ্রেফতার করা হয় এবং গুপ্তচর বৃত্তির দায়ে তাকে অভিযুক্ত করা হয়। সাজাপ্রাপ্ত এ তিন নাগরিকের সকলেই ইরানি বংশোদ্ভূত । পোস্টের খবরে বলা হয়, গত ১৫ অক্টোবর ইরান ওয়্যার ওয়েবসাইটে অজ্ঞাতনামা এক মার্কিন ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারের খবর জানা যায় এবং ইরানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকদের বিভিন্ন টুইটে তার নাম নামাজি বলে উল্লেখ করা হয়। সিরিয়া সংঘাতের নিরসন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার প্রাক্কালে ভিয়েনায় ইরানের পররাষ্ট মন্ত্রী মোহাম্মাদ জাভেদ জরিফের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরির সাক্ষাতের পর আমেরিকান সংবাদ মাধ্যমে এ গ্রেফতারের খবর প্রকাশ পেল। - somoyerkonthosor
ফেসবুকে আমরা যা-ই করি না কেন, তার প্রতিটা কাজের হিসাব রাখে এই ওয়েবসাইটটি। শুধু কোনো ছবিতে লাইক দেওয়া বা কোনো পোস্টে মন্তব্য করার তথ্যই যে সংরক্ষণ করে তা নয়, বরং ব্যবহারকারীর পরের আচরণ, বিশেষ করে তথ্য খোঁজার (সার্চ) গতিবিধিও নজরে রাখে ফেসবুক। গুগলের মতোই ফেসবুকেও ব্যবহারকারীর প্রতিটা অনুসন্ধানের বিবরণ থেকে যায়। অন্যভাবে বলা যায়, ফেসবুক সার্চ বক্সে যখনই কারও নাম লিখে খোঁজা হয়, তখনই দিনক্ষণসহ তা লিপিবদ্ধ হয়।
ফেসবুকে নিজে কী খুঁজেছেন, তা অবশ্য অন্য কেউ দেখতে পারবে না। ফেসবুকের গোপনীয় নীতিমালায় এটা আগে থেকেই নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। কিন্তু বর্তমানে বেশির ভাগই ব্যবহারকারী একই সঙ্গে তাঁদের কম্পিউটার ও মুঠোফোনে ফেসবুক সচল রাখেন। এর মানে হলো, নিজের এই কম্পিউটার বা যন্ত্র যদি অন্য কারও হাতে পড়ে, তাহলে একমুহূর্তেই লুকানো যত অনুসন্ধান, সব দেখে নেওয়া সম্ভব। তবে নিজের এই অনুসন্ধান ইতিহাস সম্পাদনা করা বা পুরোপুরি মুছে দেওয়া সম্ভব।
এ জন্য ফেসবুকে প্রবেশ করে ওপরের দিকে থাকা সার্চ বক্সে ক্লিক করুন। সাম্প্রতিক সময়ে করা কিছু অনুসন্ধানের ফলাফল দেখার পাশাপাশি একটু ডানেই EDIT নামে একটা অপশন পাওয়া যাবে। এটি নির্বাচন করুন। অনুসন্ধান ইতিহাসের পৃষ্ঠাটি খুললে সেখান থেকে নির্দিষ্ট অনুসন্ধান মুছতে চাইলে ডানে গোলাকার বা সার্কেল আইকনটি ক্লিক করে মুছে দিতে পারেন। আর যদি সব ইতিহাস মুছে ফেলতে চান, তাহলে ডান কোনায় থাকা Clear Searches ক্লিক করুন।
একটি সতর্কীকরণ পপ-আপ এলে আবার একই অপশনে ক্লিক করুন। ফেসবুকের শুরু থেকে এ পর্যন্ত করা যাবতীয় অনুসন্ধান ইতিহাস মুছে যাবে।
ফেসবুকে নিজে কী খুঁজেছেন, তা অবশ্য অন্য কেউ দেখতে পারবে না। ফেসবুকের গোপনীয় নীতিমালায় এটা আগে থেকেই নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। কিন্তু বর্তমানে বেশির ভাগই ব্যবহারকারী একই সঙ্গে তাঁদের কম্পিউটার ও মুঠোফোনে ফেসবুক সচল রাখেন। এর মানে হলো, নিজের এই কম্পিউটার বা যন্ত্র যদি অন্য কারও হাতে পড়ে, তাহলে একমুহূর্তেই লুকানো যত অনুসন্ধান, সব দেখে নেওয়া সম্ভব। তবে নিজের এই অনুসন্ধান ইতিহাস সম্পাদনা করা বা পুরোপুরি মুছে দেওয়া সম্ভব।
এ জন্য ফেসবুকে প্রবেশ করে ওপরের দিকে থাকা সার্চ বক্সে ক্লিক করুন। সাম্প্রতিক সময়ে করা কিছু অনুসন্ধানের ফলাফল দেখার পাশাপাশি একটু ডানেই EDIT নামে একটা অপশন পাওয়া যাবে। এটি নির্বাচন করুন। অনুসন্ধান ইতিহাসের পৃষ্ঠাটি খুললে সেখান থেকে নির্দিষ্ট অনুসন্ধান মুছতে চাইলে ডানে গোলাকার বা সার্কেল আইকনটি ক্লিক করে মুছে দিতে পারেন। আর যদি সব ইতিহাস মুছে ফেলতে চান, তাহলে ডান কোনায় থাকা Clear Searches ক্লিক করুন।
একটি সতর্কীকরণ পপ-আপ এলে আবার একই অপশনে ক্লিক করুন। ফেসবুকের শুরু থেকে এ পর্যন্ত করা যাবতীয় অনুসন্ধান ইতিহাস মুছে যাবে।