শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্লাব কাপের ট্রফিটা চট্টগ্রামের বাইরে যাচ্ছে না। থেকে যাচ্ছে বন্দরনগরীতেই। আজকের ফাইনালে চট্টগ্রাম আবাহনী ৩-১ গোলে হারিয়েছে দুই বাংলার অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ইস্ট বেঙ্গলকে। জোড়া গোল করেছেন এলিটা কিংসলে। অন্য গোলটি হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাসের।
৪০ হাজার দর্শক উপচানো গ্যালারি ম্যাচ শেষের পরেও উল্লাস-উৎসব করছে। অথচ এই গ্যালারিকেই শুরুতে স্তব্ধ করে দিয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল। কিন্তু পিছিয়ে পড়েও শেষ পর্যন্ত স্মরণীয় এক জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল টুর্নামেন্টের আয়োজক দলটাই।
স্বাগতিকদের শুরুটা হয়েছিল হতাশার। ১০ মিনিটে হেড থেকে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করেছেন মিঠুন চৌধুরী। মিঠুনের নষ্ট সুযোগটার আক্ষেপ বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়ে এক মিনিট পরেই ইস্ট বেঙ্গলকে এগিয়ে দিলেন অভিনব। অভিনবের শট চট্টগ্রাম আবাহনীর লিটনের মাথায় লেগে ঢুকে যায় জালে। তবে গোল নষ্টের ‘প্রায়শ্চিত্ত’ দারুণভাবে করেছেন মিঠুন, প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে তাঁর দুর্দান্ত ক্রস থেকেই হেড করে সমতা আনেন এলিটা।
পুরো ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছেন এই নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার। বিরতির পর ৫৪ মিনিটে এলিটার গোলেই এগিয়ে যায় চট্টগ্রাম আবাহনীকে। এবার উৎস জাহিদের ফ্রি কিক, তাতে পা ছুঁয়ে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের গ্যালারি উত্তাল করে তোলেন এলিটা। তিন মিনিট পরে আবারও দৃশ্যপটে এলিটা। এবার গোল বানানোর কারিগর হয়ে। তাঁর ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে ব্যবধান ৩-১ করে ফেলেন হেমন্ত ভিনসেন্ট।
শেষ দিকে চেষ্টা করেও আর ব্যবধান কমাতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। অবশ্য কৃতিত্ব দিতে হবে রাসেল মাহমুদকেও। চট্টগ্রাম আবাহনীর গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় ইস্টবেঙ্গল দেখা পায়নি তাদের দ্বিতীয় গোলের।
এ জয়ে চট্টগ্রাম আবাহনী প্রতিশোধ নিলে গ্রুপ পর্বে ২-১ গোলে হারেরও। তবে সব ছাপিয়ে শিরোপা জয়টাই আসল। প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামে কোনো আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টের শিরোপা গেল ঘরের ক্লাবের কাছে। এর চেয়ে বড় আনন্দ কী হতে পারে চট্টলাবাসীর কাছে! প্রতিপক্ষ ওপার বাংলায় এই বাংলাকে প্রতিনিধিত্ব করা প্রায় শত বছরের দলটা বলে আনন্দ আরও বেশি হচ্ছে। আর সেই আনন্দের রেশ চট্টগ্রাম থেকে ছড়িয়ে পড়ছে পুরো বাংলাদেশে।
স্বাগতিকদের শুরুটা হয়েছিল হতাশার। ১০ মিনিটে হেড থেকে গোল করার সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করেছেন মিঠুন চৌধুরী। মিঠুনের নষ্ট সুযোগটার আক্ষেপ বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়ে এক মিনিট পরেই ইস্ট বেঙ্গলকে এগিয়ে দিলেন অভিনব। অভিনবের শট চট্টগ্রাম আবাহনীর লিটনের মাথায় লেগে ঢুকে যায় জালে। তবে গোল নষ্টের ‘প্রায়শ্চিত্ত’ দারুণভাবে করেছেন মিঠুন, প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে তাঁর দুর্দান্ত ক্রস থেকেই হেড করে সমতা আনেন এলিটা।
পুরো ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছেন এই নাইজেরিয়ান স্ট্রাইকার। বিরতির পর ৫৪ মিনিটে এলিটার গোলেই এগিয়ে যায় চট্টগ্রাম আবাহনীকে। এবার উৎস জাহিদের ফ্রি কিক, তাতে পা ছুঁয়ে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের গ্যালারি উত্তাল করে তোলেন এলিটা। তিন মিনিট পরে আবারও দৃশ্যপটে এলিটা। এবার গোল বানানোর কারিগর হয়ে। তাঁর ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে ব্যবধান ৩-১ করে ফেলেন হেমন্ত ভিনসেন্ট।
শেষ দিকে চেষ্টা করেও আর ব্যবধান কমাতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল। অবশ্য কৃতিত্ব দিতে হবে রাসেল মাহমুদকেও। চট্টগ্রাম আবাহনীর গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় ইস্টবেঙ্গল দেখা পায়নি তাদের দ্বিতীয় গোলের।
এ জয়ে চট্টগ্রাম আবাহনী প্রতিশোধ নিলে গ্রুপ পর্বে ২-১ গোলে হারেরও। তবে সব ছাপিয়ে শিরোপা জয়টাই আসল। প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামে কোনো আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টের শিরোপা গেল ঘরের ক্লাবের কাছে। এর চেয়ে বড় আনন্দ কী হতে পারে চট্টলাবাসীর কাছে! প্রতিপক্ষ ওপার বাংলায় এই বাংলাকে প্রতিনিধিত্ব করা প্রায় শত বছরের দলটা বলে আনন্দ আরও বেশি হচ্ছে। আর সেই আনন্দের রেশ চট্টগ্রাম থেকে ছড়িয়ে পড়ছে পুরো বাংলাদেশে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন