ইরানের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, সিরিয়া যুদ্ধে এ পর্যন্ত ইরানের ফাতেমী ব্রিগেডের ২০০ জনের মতো সৈন্য নিহত হয়েছে। ইরানে আশ্রয় নেয়া আফগান শরণার্থীদের নিয়ে ফাতেমী ব্রিগেড গঠন করা হয়। জানা গেছে, মাসিক ৫০০ ডলার ও যুদ্ধ শেষে ইরানে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে দেয়ার প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে এই আফগান শরণার্থীরা সিরিয়া যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে রাজি হয়েছেন। তবে ইরানী কর্মকর্তারা এই হতাহতের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। রেভ্যুলশনারি গার্ডের সহকারী প্রধান জানিয়েছেন, মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হোসেন সালামি ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেন, ‘আমাদের মৃতের সংখ্যা খুব বেশি নয়, তবে তুলনামূলকভাবে লক্ষ্যনীয়। এর কারণ সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পাশাপাশি পাকিস্তান, ইরাক, আফগানিস্তান ও ইরানের বাহিনীও সেখানে প্রবেশ করায় আক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট বাশার-আল আসাদের আবেদনে সাড়া দিয়ে ইরান আরো সেনা উপদেষ্টা ও প্রশিক্ষক পাঠিয়েছে সিরিয়ায়।
রাশিয়ার বিমান হামলা শুরুর পর থেকে আসাদের আরেক ঘনিষ্ট মিত্র লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহও তাদের স্থল আক্রমণের তীব্রতা বাড়িয়েছে। এদিকে, সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়াও তাদের একজন সৈন্য হারিয়েছে। ১৯ বছর বয়সী ভাদিম কোস্তেনকো নামের নিহত ওই রাশিয়ান একজন ভাড়াটে সৈনিক হিসেবে সিরিয়ায় এসেছিল বলে জানা গেছে। সূত্র: ওয়ার্ল্ড বুলেটিন
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হোসেন সালামি ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেন, ‘আমাদের মৃতের সংখ্যা খুব বেশি নয়, তবে তুলনামূলকভাবে লক্ষ্যনীয়। এর কারণ সিরিয়ার সেনাবাহিনীর পাশাপাশি পাকিস্তান, ইরাক, আফগানিস্তান ও ইরানের বাহিনীও সেখানে প্রবেশ করায় আক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, প্রেসিডেন্ট বাশার-আল আসাদের আবেদনে সাড়া দিয়ে ইরান আরো সেনা উপদেষ্টা ও প্রশিক্ষক পাঠিয়েছে সিরিয়ায়।
রাশিয়ার বিমান হামলা শুরুর পর থেকে আসাদের আরেক ঘনিষ্ট মিত্র লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহও তাদের স্থল আক্রমণের তীব্রতা বাড়িয়েছে। এদিকে, সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়াও তাদের একজন সৈন্য হারিয়েছে। ১৯ বছর বয়সী ভাদিম কোস্তেনকো নামের নিহত ওই রাশিয়ান একজন ভাড়াটে সৈনিক হিসেবে সিরিয়ায় এসেছিল বলে জানা গেছে। সূত্র: ওয়ার্ল্ড বুলেটিন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন