অনুমোদনহীন ওষুধ রাখার দায়ে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
র্যাব-১ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ফিরোজ আহমেদের নেতৃত্বে রোববার সন্ধ্যায় ধানমণ্ডিতে হাসপাতালের ফার্মেসিগুলোতে অভিযান শুরু হয়।
প্রায় চার ঘণ্টা অভিযানের পর ম্যাজিস্ট্রেট ফিরোজ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অভিযানে অনুমোদনহীন ২৬ ধরনের ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। এসব ওষুধের আনুমানিক মূল্য পাঁচ লাখ টাকার বেশি।
অনুমোদনহীন ওষুধ রাখায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এছাড়া রোগীদের ভেজাল ওষুধ সরবরাহের দায়ে ওইখানকার এক চিকিৎসকের সহকারীকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ফিরোজ আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের অধ্যাপক আলী হোসেন ল্যাবএইডে রোগী দেখেন। তার সহকারী নজরুল ইসলাম দুটি ওষুধ মিশিয়ে নতুন এক ধরনের ওষুধ বানিয়ে তা রোগীদের কাছে বিক্রি করেন।
“প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিতে এটা করেন বলে তিনি স্বীকার করেছেন। এজন্য তাকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।”
জরিমানার টাকা আদায় করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আগের দিন রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও ফার্মগেইটে অভিযান চালিয়ে অনিয়মের অভিযোগে এসপি হাসপাতাল ও আল-রাজী হাসপাতালকে প্রায় ২০ লাখ জরিমানা করে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। চিকিৎসক ও নার্স না থাকায় ফার্মগেইটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয় ওই দিন।
হাসপাতালে অনুমোদনহীন ওষুধ রাখার বিষয়ে বক্তব্যের জন্য ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএম শামীমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
ল্যাব এইডের এজিএম (কর্পোরেট কমিউনিকেশন) সাইফুর রহমান লেলিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জীবনরক্ষাকারী যে সব ওষুধ জব্দ করা হয়েছে তার অধিকাংশই দেশে উৎপাদিত হয় না।
“আর যারা এসব ওষুধ আমদানি করে থাকে তাদের কাছ থেকেই নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় কাগজ থাকার পরেও র্যাবের টিম তা দেখতে চায়নি।”
প্রায় চার ঘণ্টা অভিযানের পর ম্যাজিস্ট্রেট ফিরোজ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, অভিযানে অনুমোদনহীন ২৬ ধরনের ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। এসব ওষুধের আনুমানিক মূল্য পাঁচ লাখ টাকার বেশি।
অনুমোদনহীন ওষুধ রাখায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএম শামীম
ফিরোজ আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের অধ্যাপক আলী হোসেন ল্যাবএইডে রোগী দেখেন। তার সহকারী নজরুল ইসলাম দুটি ওষুধ মিশিয়ে নতুন এক ধরনের ওষুধ বানিয়ে তা রোগীদের কাছে বিক্রি করেন।
“প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিতে এটা করেন বলে তিনি স্বীকার করেছেন। এজন্য তাকে পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।”
জরিমানার টাকা আদায় করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আগের দিন রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও ফার্মগেইটে অভিযান চালিয়ে অনিয়মের অভিযোগে এসপি হাসপাতাল ও আল-রাজী হাসপাতালকে প্রায় ২০ লাখ জরিমানা করে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। চিকিৎসক ও নার্স না থাকায় ফার্মগেইটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয় ওই দিন।
হাসপাতালে অনুমোদনহীন ওষুধ রাখার বিষয়ে বক্তব্যের জন্য ল্যাবএইড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এএম শামীমের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
ল্যাব এইডের এজিএম (কর্পোরেট কমিউনিকেশন) সাইফুর রহমান লেলিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জীবনরক্ষাকারী যে সব ওষুধ জব্দ করা হয়েছে তার অধিকাংশই দেশে উৎপাদিত হয় না।
“আর যারা এসব ওষুধ আমদানি করে থাকে তাদের কাছ থেকেই নেওয়া হয়। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় কাগজ থাকার পরেও র্যাবের টিম তা দেখতে চায়নি।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন