তিন আসর মিলিয়ে এই প্রথম ১ রানের ব্যবধানে জয়-পরাজয় দেখল বিপিএল। এর আগে সবচেয়ে কম রানের ব্যবধানে জয় ছিল প্রথম বিপিএলে খুলনার ২ রানে ও দ্বিতীয় বিপিএলে রাজশাহীর ২ রানে জয়।
চিটাগং ভাইকিংসের প্রথম ম্যাচের মতো এদিনও ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়েছে শেষ বলে। এবার জয়ের হাসিতেই মাঠ ছেড়েছে ভাইকিংস। জয়ের পর তামিম-এনামুল-আমিরদের উল্লাসও ছিল দেখার মত।
মোহাস্মদ আমিরের করা শেষ ওভার থেকে সিলেটের প্রয়োজন ছিল ৯ রান। প্রথম বলেই ১ রান নিয়ে মুশফিক নন-স্ট্রাইকে গেলে জয়টাও দূরে সরে যায় সিলেটের। পরের দু বলে রান নিতে পারেননি অজন্তা মেন্ডিস।
মেন্ডিস বলে ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি ওভারের চতুর্থ বলেও। তবে উইকেটকিপারের গ্লাভসে বল রেখেই ছুটে এক রান নেন মুশফিক। পরের বলে দারুণ এক কাভার ড্রাইভে চার। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৩ রান, ২ রান হলে ম্যাচ গড়াত সুপার ওভারে। কিন্তু অফ স্টাম্পের বাইরে ফুল লেংথ বল থেকে কেবল একটি রানই নিতে পারেন মুশফিক। তাতে নিজের অর্ধশতক (৩৪ বলে ৫০) হলেও জিততে পারেনি দল।
৩০ বলে ৬৪ রান করে সাঈদ আজমলের বলে আউট হন মুনাবিরা। ওই ওভারেই আজমলকে রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে আউট হন মুমিনুল হক (২)। মিডল অর্ডারে চোখ ধাঁধানো কিছু উদ্ভাবনী শটে নুরুল হাসান করেন ২০ বলে ৩২। কিন্তু সিলেটের লেজ এদিন ছিল অনেক লম্বা। পেসার শহীদকে ব্যাটিংয়ে নামতে হয় সাত নম্বরে।
শেষ দিকে বলতে গেলে একাই টেনেছেন মুশফিক, কিন্তু পেরে ওঠেননি শেষ পর্যন্ত। ২৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচ-সেরা পেসার শফিউল ইসলাম। আজমল নিয়েছেন দুটি। উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে মাত্র ১৯ রান দিয়েছেন আমির।
ম্যাচ শুরুর আগে হয়ে গেছে বিস্তর নাটক। অনাপত্তিছাড়া বিদেশি ক্রিকেটার মাঠে নামানো নিয়ে বিশৃঙ্খলায় ২৫ মিনিট দেরিতে হয়েছে টস। দুইটায় ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত নানা নাটকীয়তার পর খেলা শুরু হয়েছে দুপুর ৩টা ৮ মিনিটে।
মাচের আগের বিশৃঙ্খলায় প্রচণ্ড তেতে থাকা তামিম ব্যাট হাতেও ছিলেন খুনে মেজাজে। শুভাশিস রায়কে পুল করতে গিয়ে রানের খাতা খোলার আগেই ক্যাচ হয়ে ফেরেন তিলকরত্নে দিলশান। কিন্তু আরেক পাশে তামিম তুলোধুনো করেছেন সিলেটের বোলারদের।
দ্বিতীয় উইকেটে ইয়াসির আলি চৌধুরিকে নিয়ে ৭৯ রানের জুটি গড়েন তামিম। ৩৩ বলে ছুঁয়েছেন অর্ধশতক। শেষ পর্যন্ত ৬টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৪৫ বলে ৬৯ করে ক্যাচ দিয়েছেন অজন্তা মেন্ডিসের শর্ট বলে কাট করতে গিয়ে।
এবারের জাতীয় লিগে ৫১.৪২ গড়ে ৩৬০ রান ইয়াসিরের এদিন ছিল টি-টোয়েন্টি অভিষেক। শুরুতে ছিলেন একটু নার্ভাস, সময় লেগেছে ছন্দ খুঁজে পেতে। তবে শেষ দিকে দুর্দান্ত কিছু শটে প্রমাণ করেছেন কেন তাকে নিয়ে এত আশা দলের।
প্রথম বাউন্ডারির আগে ২৮ বলে ১৪ রান ছিল ইয়াসিরের। পরে মেন্ডিসের এক ওভারে মেরেছেন চার ও ছয়। মুনাবিরার এক ওভারে ছক্কা মেরেছেন দুটি। শেষ পর্যন্ত শেষ বলে রান আউট হয়েছেন ৪ ছক্কায় ৫২ বলে ৬৩ রান করে।
আগের ম্যাচের মতো এদিনও আরেকটি ছোটো কিন্তু কার্যকর ইনিংস খেলেছেন জিবন মেন্ডিস (১১ বলে ২০)। ৭ বলে অপরাজিত ১৫ করেন জিয়াউর রহমান।
সিলেটের মোহাম্মদ শহীদ, শুভাশিস রায়, অজন্তা মেন্ডিস ও নাজমুল ইসলাম নিয়েছেন একটি করে উইকেট।
৪ ওভারে ৫৪ রান গুণেছেন মুনাবিরা। পরে অবশ্য পুষিয়ে দিয়েছেন ব্যাট হাতে। তবে শেষ হাসি হাসতে পারেননি।
চিটাগং ভাইকিংসের প্রথম ম্যাচের মতো এদিনও ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারিত হয়েছে শেষ বলে। এবার জয়ের হাসিতেই মাঠ ছেড়েছে ভাইকিংস। জয়ের পর তামিম-এনামুল-আমিরদের উল্লাসও ছিল দেখার মত।
মোহাস্মদ আমিরের করা শেষ ওভার থেকে সিলেটের প্রয়োজন ছিল ৯ রান। প্রথম বলেই ১ রান নিয়ে মুশফিক নন-স্ট্রাইকে গেলে জয়টাও দূরে সরে যায় সিলেটের। পরের দু বলে রান নিতে পারেননি অজন্তা মেন্ডিস।
মেন্ডিস বলে ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি ওভারের চতুর্থ বলেও। তবে উইকেটকিপারের গ্লাভসে বল রেখেই ছুটে এক রান নেন মুশফিক। পরের বলে দারুণ এক কাভার ড্রাইভে চার। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৩ রান, ২ রান হলে ম্যাচ গড়াত সুপার ওভারে। কিন্তু অফ স্টাম্পের বাইরে ফুল লেংথ বল থেকে কেবল একটি রানই নিতে পারেন মুশফিক। তাতে নিজের অর্ধশতক (৩৪ বলে ৫০) হলেও জিততে পারেনি দল।
১৮১ রান তাড়ায় সিলেটকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন দিলশান মুনাবিরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই স্বদেশি তিলকরত্নে দিলশানকে এক ওভারে ৬টি চার মারেন মুনাবিরা। ৬৬ রানের উদ্বোধনী জুটিতে সঙ্গী জুনায়েদ সিদ্দিকের অবদান ছিল মাত্র ৫!
৩০ বলে ৬৪ রান করে সাঈদ আজমলের বলে আউট হন মুনাবিরা। ওই ওভারেই আজমলকে রিভার্স সুইপ খেলতে গিয়ে আউট হন মুমিনুল হক (২)। মিডল অর্ডারে চোখ ধাঁধানো কিছু উদ্ভাবনী শটে নুরুল হাসান করেন ২০ বলে ৩২। কিন্তু সিলেটের লেজ এদিন ছিল অনেক লম্বা। পেসার শহীদকে ব্যাটিংয়ে নামতে হয় সাত নম্বরে।
ম্যাচ শুরুর আগে হয়ে গেছে বিস্তর নাটক। অনাপত্তিছাড়া বিদেশি ক্রিকেটার মাঠে নামানো নিয়ে বিশৃঙ্খলায় ২৫ মিনিট দেরিতে হয়েছে টস। দুইটায় ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত নানা নাটকীয়তার পর খেলা শুরু হয়েছে দুপুর ৩টা ৮ মিনিটে।
মাচের আগের বিশৃঙ্খলায় প্রচণ্ড তেতে থাকা তামিম ব্যাট হাতেও ছিলেন খুনে মেজাজে। শুভাশিস রায়কে পুল করতে গিয়ে রানের খাতা খোলার আগেই ক্যাচ হয়ে ফেরেন তিলকরত্নে দিলশান। কিন্তু আরেক পাশে তামিম তুলোধুনো করেছেন সিলেটের বোলারদের।
দ্বিতীয় উইকেটে ইয়াসির আলি চৌধুরিকে নিয়ে ৭৯ রানের জুটি গড়েন তামিম। ৩৩ বলে ছুঁয়েছেন অর্ধশতক। শেষ পর্যন্ত ৬টি চার ও ৪টি ছক্কায় ৪৫ বলে ৬৯ করে ক্যাচ দিয়েছেন অজন্তা মেন্ডিসের শর্ট বলে কাট করতে গিয়ে।
এবারের জাতীয় লিগে ৫১.৪২ গড়ে ৩৬০ রান ইয়াসিরের এদিন ছিল টি-টোয়েন্টি অভিষেক। শুরুতে ছিলেন একটু নার্ভাস, সময় লেগেছে ছন্দ খুঁজে পেতে। তবে শেষ দিকে দুর্দান্ত কিছু শটে প্রমাণ করেছেন কেন তাকে নিয়ে এত আশা দলের।
প্রথম বাউন্ডারির আগে ২৮ বলে ১৪ রান ছিল ইয়াসিরের। পরে মেন্ডিসের এক ওভারে মেরেছেন চার ও ছয়। মুনাবিরার এক ওভারে ছক্কা মেরেছেন দুটি। শেষ পর্যন্ত শেষ বলে রান আউট হয়েছেন ৪ ছক্কায় ৫২ বলে ৬৩ রান করে।
আগের ম্যাচের মতো এদিনও আরেকটি ছোটো কিন্তু কার্যকর ইনিংস খেলেছেন জিবন মেন্ডিস (১১ বলে ২০)। ৭ বলে অপরাজিত ১৫ করেন জিয়াউর রহমান।
সিলেটের মোহাম্মদ শহীদ, শুভাশিস রায়, অজন্তা মেন্ডিস ও নাজমুল ইসলাম নিয়েছেন একটি করে উইকেট।
৪ ওভারে ৫৪ রান গুণেছেন মুনাবিরা। পরে অবশ্য পুষিয়ে দিয়েছেন ব্যাট হাতে। তবে শেষ হাসি হাসতে পারেননি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন