মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেট ১৫৫ রান করে বরিশাল। জবাবে শেষ বলে ১৪২ রানে অলআউট হয়ে যায় রংপুর।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তৃতীয় ওভারেই সৌম্য সরকারকে (৭ বলে ১৭) হারায় রংপুর। ষষ্ঠ ওভারেই ফিরে যান অধিনায়ক সাকিব। ১২ বলে ৬ রান করে বিদায় নেন বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার।
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান লেন্ডল সিমন্স আর আগের ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় মিসবাহ-উল-হকও নিজেদের ইনিংস বড় করতে পারেননি। দুই জনই ফিরেন ১৯ রান করে।
৬৬ রানে প্রথম চার ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে চাপে পড়া রংপুরের আশা বাঁচিয়ে রাখেন মোহাম্মদ মিঠুন ও থিসারা পেরেরা। এই দুই জন ৬.৩ ওভারে গড়েন ৬৮ রানের চমৎকার এক জুটি। ১৯তম ওভারে দুই রান নিতে গিয়ে থিসারার (১৭) রান আউটে ভাঙে বিপজ্জনক হয়ে উঠা এই জুটি।
মোহাম্মদ সামির করা সেই ওভারেই উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে মিঠুন ফিরে গেলে বড় একটা ধাক্কা খায় রংপুর। আগের ম্যাচে শূন্য রানে ফেরা মিঠুন খেলেন ৫৫ রানের চমৎকার এক ইনিংস। তার ৩২ বলের ঝড়ো ইনিংসটি ৫টি চার ও দুটি ছক্কা সমৃদ্ধ।
সামির সেই ওভারে ৮ রান তুলতেই থিসারা-মিঠুনকে হারিয়ে ম্যাচ থেকে দূরে সরে যায় রংপুর।
আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে মিসবাহ বলেছিলেন, মিরপুরে শেষের দিকে ওভার প্রতি ১৫ রানও করা সম্ভব। এদিন শেষ ওভারে সেই ১৫ রানই পেয়েছিল রংপুর। কিন্তু কুপারের দারুণ বোলিংয়ে ১ রানের বেশি নিতে পারেনি দলটি। শেষ চার উইকেট হারিয়ে অলআউটও হয়ে যায় তারা।
১৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে বরিশালের সেরা বোলার কুপার।
এর আগে থিসারা ও সাকিবের দারুণ বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি বরিশালের। চতুর্থ ওভারে ১৫ রানের মধ্যে চার উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে দলটি।
দ্বিতীয় ওভারে জোড়া আঘাতে রনি তালুকদার ও শাহরিয়ার নাফীসকে ফিরিয়ে দেন থিসারা। নিজের দ্বিতীয় ওভারে সাব্বির রহমানকেও বিদায় করেন শ্রীলঙ্কার এই অলরাউন্ডার। মাঝখানে ব্রেন্ডন টেইলরকে মোহাম্মদ মিঠুনের গ্লাভসবন্দি করেন সাকিব।
শুরুতেই দিক হারানো বরিশাল কক্ষপথে ফেরে মাহমুদউল্লাহ ও নাদিফের দারুণ এক জুটিতে। উইকেট ধরে রাখার সঙ্গে রানের গতি বাড়ানোর কাজটাও করতে হয়েছে এই দুই ব্যাটসম্যানকে।
অর্ধশতকে পৌঁছে মাহমুদউল্লাহ সাকিবের শিকারে পরিণত হলে ভাঙে তার সঙ্গে নাদিফের ১১.২ ওভার স্থায়ী ৮২ রানের জুটি। ৪৩ বলে খেলা মাহমুদউল্লাহর ৫১ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংসটি সাজানো ৫টি চার ও একটি ছক্কায়।
সাকিবের সেই ওভারেই নাদিফের (৩০) বিদায়ে আবার চাপে পড়ে বরিশাল। সেখান থেকে কুপার ও সামির ঝড়ো ব্যাটিংয়ে দেড়শ’ পার হয় দলটির সংগ্রহ। শেষ চার ওভারে ৫০ রান যোগ করে বরিশাল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কুপার ১৩ বলে ২১ আর পাকিস্তানের সামি ৫ বলে ১৫ রানের দুটি ছোট্ট কিন্তু কার্যকর ইনিংস খেলেন।
রংপুরের সাকিব (৩/২৩) ও থিসারা (৩/২৯) তিনটি করে উইকেট নেন।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে তৃতীয় ওভারেই সৌম্য সরকারকে (৭ বলে ১৭) হারায় রংপুর। ষষ্ঠ ওভারেই ফিরে যান অধিনায়ক সাকিব। ১২ বলে ৬ রান করে বিদায় নেন বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার।
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান লেন্ডল সিমন্স আর আগের ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় মিসবাহ-উল-হকও নিজেদের ইনিংস বড় করতে পারেননি। দুই জনই ফিরেন ১৯ রান করে।
৬৬ রানে প্রথম চার ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে চাপে পড়া রংপুরের আশা বাঁচিয়ে রাখেন মোহাম্মদ মিঠুন ও থিসারা পেরেরা। এই দুই জন ৬.৩ ওভারে গড়েন ৬৮ রানের চমৎকার এক জুটি। ১৯তম ওভারে দুই রান নিতে গিয়ে থিসারার (১৭) রান আউটে ভাঙে বিপজ্জনক হয়ে উঠা এই জুটি।
মোহাম্মদ সামির করা সেই ওভারেই উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে মিঠুন ফিরে গেলে বড় একটা ধাক্কা খায় রংপুর। আগের ম্যাচে শূন্য রানে ফেরা মিঠুন খেলেন ৫৫ রানের চমৎকার এক ইনিংস। তার ৩২ বলের ঝড়ো ইনিংসটি ৫টি চার ও দুটি ছক্কা সমৃদ্ধ।
সামির সেই ওভারে ৮ রান তুলতেই থিসারা-মিঠুনকে হারিয়ে ম্যাচ থেকে দূরে সরে যায় রংপুর।
আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে মিসবাহ বলেছিলেন, মিরপুরে শেষের দিকে ওভার প্রতি ১৫ রানও করা সম্ভব। এদিন শেষ ওভারে সেই ১৫ রানই পেয়েছিল রংপুর। কিন্তু কুপারের দারুণ বোলিংয়ে ১ রানের বেশি নিতে পারেনি দলটি। শেষ চার উইকেট হারিয়ে অলআউটও হয়ে যায় তারা।
কুপারের সেই ওভারে ফিরে যান ড্যারেন স্যামি, মুক্তার আলী ও আবু জায়েদ। রান আউট হন আল আমিন জুনিয়র।
১৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে বরিশালের সেরা বোলার কুপার।
এর আগে থিসারা ও সাকিবের দারুণ বোলিংয়ে শুরুটা ভালো হয়নি বরিশালের। চতুর্থ ওভারে ১৫ রানের মধ্যে চার উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে দলটি।
দ্বিতীয় ওভারে জোড়া আঘাতে রনি তালুকদার ও শাহরিয়ার নাফীসকে ফিরিয়ে দেন থিসারা। নিজের দ্বিতীয় ওভারে সাব্বির রহমানকেও বিদায় করেন শ্রীলঙ্কার এই অলরাউন্ডার। মাঝখানে ব্রেন্ডন টেইলরকে মোহাম্মদ মিঠুনের গ্লাভসবন্দি করেন সাকিব।
শুরুতেই দিক হারানো বরিশাল কক্ষপথে ফেরে মাহমুদউল্লাহ ও নাদিফের দারুণ এক জুটিতে। উইকেট ধরে রাখার সঙ্গে রানের গতি বাড়ানোর কাজটাও করতে হয়েছে এই দুই ব্যাটসম্যানকে।
অর্ধশতকে পৌঁছে মাহমুদউল্লাহ সাকিবের শিকারে পরিণত হলে ভাঙে তার সঙ্গে নাদিফের ১১.২ ওভার স্থায়ী ৮২ রানের জুটি। ৪৩ বলে খেলা মাহমুদউল্লাহর ৫১ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংসটি সাজানো ৫টি চার ও একটি ছক্কায়।
সাকিবের সেই ওভারেই নাদিফের (৩০) বিদায়ে আবার চাপে পড়ে বরিশাল। সেখান থেকে কুপার ও সামির ঝড়ো ব্যাটিংয়ে দেড়শ’ পার হয় দলটির সংগ্রহ। শেষ চার ওভারে ৫০ রান যোগ করে বরিশাল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কুপার ১৩ বলে ২১ আর পাকিস্তানের সামি ৫ বলে ১৫ রানের দুটি ছোট্ট কিন্তু কার্যকর ইনিংস খেলেন।
রংপুরের সাকিব (৩/২৩) ও থিসারা (৩/২৯) তিনটি করে উইকেট নেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন