বিকল্প পন্থায় ফেইসবুক খুব বেশি দিন ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
তিনি বলেছেন, এ ধরনের ব্যবহারকারীরা আইন লংঘন করছেন।
রোববার সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে এক বৈঠকের শুরুতে বিকল্প পদ্ধতিতে ফেইসবুক ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন রাখেন সাংবাদিকরা।
জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রথম বিষয় হল বিকল্পপথে ফেইসবুক ব্যবহার করা আইনের লংঘন। এরপরও যারা ব্যবহার করছেন তারা একটি স্পেসেফিক ক্যাপাসিটির ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছেন, এটি তারা বেশিদিন করতে পারবেন না। কারণ এই ব্যান্ডউইডথ এর ক্যাপাসিটি কম।
“দ্বিতীয়ত ব্যান্ডউইডথ এর স্পিডটা অনেক কম। স্পিডটা যখন কম হয়, যে প্রক্রিয়ায় নাশকতাকারীরা সংগঠিত হয়ে নাশকতা কর্মকাণ্ড চালান সেটি অত দ্রুত করা সম্ভব হয় না। গতি দ্রুত হলে ট্র্যাক করা যায় না, গতি কম হলে সহজেই ট্র্যাক করা যায়।”
বিকল্পপথের ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের সতর্ক করে তারানা বলেন, “তাদের জেনে রাখা ভাল তাদের আইডি হ্যাক হতে পারে এবং এই সম্ভাবনা বেশি।”
ইন্টারনেট সম্পূর্ণ বন্ধ না করে ফেইসবুক বন্ধ করা সম্ভব নয় বলেও জানান তারানা হালিম।
“ইন্টারনেট সম্পূর্ণ বন্ধ না করে একশত ভাগ বন্ধ করা সম্ভব কি না, এটা আপনারাই খোঁজ নেন। আশা করি খোঁজ নিয়ে আপনারাই উত্তরটা দেবেন। পৃথিবীর কোন দেশে, ইভেন যেখানে ফেইসবুকের অ্যাডমিনও আছে, হান্ড্রেড পার্সেন্ট বন্ধ করা সম্ভব নয়।”
গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেইসবুকসহ কয়েকটি যোগাযোগ অ্যাপ বন্ধ করার পর বিকল্প পদ্ধতিতে ব্যবহার করা যাচ্ছে বাংলাদেশে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “ফেইসবুক হান্ড্রেড পার্সেন্ট বন্ধ করা সম্ভব নয়, আমার ধারণা ইন্টারনেট যতক্ষণ না সম্পূর্ণ শাটডাউন করেন। সেটা আমরা করতে চাই না। আমরা ইন্টারনেট শাটডাউন করব না।”
প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তির মোকাবেলা করা হচ্ছে জানিয়ে তারানা হালিম বলেন, “পৃথিবীর কোথাও ইন্টারনেট একশত ভাগ শাটডাউন ছাড়া ফেইসবুক বন্ধ রাখা কোনো প্রযুক্তিবিদ বলতে পারেননি। যদি কেউ বলেন, তাহলে উনাকে জানাব, তিনি উপস্থিত হয়ে বলুক, একশ ভাগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না করে কীভাবে বন্ধ করা সম্ভব? আমি সে আহ্বানটুকুও তার কাছে রাখতে চাই।”
“সরকার ইচ্ছা প্রণোদিত হয়ে এইসব অ্যাপ বন্ধ করতে চায় না, আমাদের সকলের দায়িত্ব সকলের সহযোগিতা করা।”
ফেইসবুকের সঙ্গে চুক্তির উদ্যেগে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে তারানা হালিম বলেন, “ফেইসবুককে চিঠি লিখেছি, তাদের বলছি তাদের একজন অ্যামডিন এখানে রাখুন, তাদের সাথে চুক্তি করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
কবে নাগাদ ফেইসবুক খুলে দেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে এখন নিরাপদ, তখন খুলে দেওয়া হবে। যখন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মনে করবে, তখনই খুলে দেওয়া হবে।”
বৈঠকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী জানান, বিকল্প পন্থায় ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারিতে রয়েছেন।
“আমি বলব, বিকল্প পন্থায় যারা ব্যবহার করছেন তারা প্রত্যেকটা গোয়েন্দা সংস্থার মুখে আছেন। আমরা সব কয়টা ধরছি না, যেটা ধরার ওটাই ধরছি।”
রোববার সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে এক বৈঠকের শুরুতে বিকল্প পদ্ধতিতে ফেইসবুক ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন রাখেন সাংবাদিকরা।
জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রথম বিষয় হল বিকল্পপথে ফেইসবুক ব্যবহার করা আইনের লংঘন। এরপরও যারা ব্যবহার করছেন তারা একটি স্পেসেফিক ক্যাপাসিটির ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছেন, এটি তারা বেশিদিন করতে পারবেন না। কারণ এই ব্যান্ডউইডথ এর ক্যাপাসিটি কম।
“দ্বিতীয়ত ব্যান্ডউইডথ এর স্পিডটা অনেক কম। স্পিডটা যখন কম হয়, যে প্রক্রিয়ায় নাশকতাকারীরা সংগঠিত হয়ে নাশকতা কর্মকাণ্ড চালান সেটি অত দ্রুত করা সম্ভব হয় না। গতি দ্রুত হলে ট্র্যাক করা যায় না, গতি কম হলে সহজেই ট্র্যাক করা যায়।”
বিকল্পপথের ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের সতর্ক করে তারানা বলেন, “তাদের জেনে রাখা ভাল তাদের আইডি হ্যাক হতে পারে এবং এই সম্ভাবনা বেশি।”
ইন্টারনেট সম্পূর্ণ বন্ধ না করে ফেইসবুক বন্ধ করা সম্ভব নয় বলেও জানান তারানা হালিম।
“ইন্টারনেট সম্পূর্ণ বন্ধ না করে একশত ভাগ বন্ধ করা সম্ভব কি না, এটা আপনারাই খোঁজ নেন। আশা করি খোঁজ নিয়ে আপনারাই উত্তরটা দেবেন। পৃথিবীর কোন দেশে, ইভেন যেখানে ফেইসবুকের অ্যাডমিনও আছে, হান্ড্রেড পার্সেন্ট বন্ধ করা সম্ভব নয়।”
গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেইসবুকসহ কয়েকটি যোগাযোগ অ্যাপ বন্ধ করার পর বিকল্প পদ্ধতিতে ব্যবহার করা যাচ্ছে বাংলাদেশে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “ফেইসবুক হান্ড্রেড পার্সেন্ট বন্ধ করা সম্ভব নয়, আমার ধারণা ইন্টারনেট যতক্ষণ না সম্পূর্ণ শাটডাউন করেন। সেটা আমরা করতে চাই না। আমরা ইন্টারনেট শাটডাউন করব না।”
প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তির মোকাবেলা করা হচ্ছে জানিয়ে তারানা হালিম বলেন, “পৃথিবীর কোথাও ইন্টারনেট একশত ভাগ শাটডাউন ছাড়া ফেইসবুক বন্ধ রাখা কোনো প্রযুক্তিবিদ বলতে পারেননি। যদি কেউ বলেন, তাহলে উনাকে জানাব, তিনি উপস্থিত হয়ে বলুক, একশ ভাগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ না করে কীভাবে বন্ধ করা সম্ভব? আমি সে আহ্বানটুকুও তার কাছে রাখতে চাই।”
“সরকার ইচ্ছা প্রণোদিত হয়ে এইসব অ্যাপ বন্ধ করতে চায় না, আমাদের সকলের দায়িত্ব সকলের সহযোগিতা করা।”
ফেইসবুকের সঙ্গে চুক্তির উদ্যেগে নেওয়া হয়েছে জানিয়ে তারানা হালিম বলেন, “ফেইসবুককে চিঠি লিখেছি, তাদের বলছি তাদের একজন অ্যামডিন এখানে রাখুন, তাদের সাথে চুক্তি করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”
কবে নাগাদ ফেইসবুক খুলে দেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে এখন নিরাপদ, তখন খুলে দেওয়া হবে। যখন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মনে করবে, তখনই খুলে দেওয়া হবে।”
বৈঠকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী জানান, বিকল্প পন্থায় ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারিতে রয়েছেন।
“আমি বলব, বিকল্প পন্থায় যারা ব্যবহার করছেন তারা প্রত্যেকটা গোয়েন্দা সংস্থার মুখে আছেন। আমরা সব কয়টা ধরছি না, যেটা ধরার ওটাই ধরছি।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন