সুনিল নারাইনকে হারানো দলের জন্য বড় ক্ষতি বলে জানিয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। অবৈধ অ্যাকশনের জন্য বোলিংয়ে নিষিদ্ধ এই স্পিনারের বিকল্প খোঁজ করছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানন্স।
বিপিএলের প্রথম পর্ব শেষে চার ম্যাচের তিনটি জিতে শীর্ষে আছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। এই সাফল্যে উল্লেখযোগ্য অবদান আছে নারাইনের। ৪ ম্যাচে উইকেট পেয়েছেন চারটি। তবে ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন মাত্র ৫.৮০।
দলের অন্যতম সেরা অস্ত্রকে হারিয়ে চিন্তায় পড়েছেন মাশরাফি। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সঙ্গে কথোপকথনে অধিনায়কের কণ্ঠ শোনাল অসহায়।
“এমনিতেই আমাদের দলের ভারসাম্য নিয়ে ভাবনার জায়গা ছিল। এখন কাজটা আরও কঠিন হয়ে গেল। নারাইনকে হারানো অনেক বড় ক্ষতি। যে কোনো কিছুর বিনিময়েই আমি ওকে ছাড়তে চাইতাম না। এখন অ্যাকশনই অবৈধ হয়ে গেলে তো আর কিছু করার নেই।”
টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কুমিল্লার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, তারা আশা করছে, অ্যাকশনের পরীক্ষায় উতরে যাবেন নারাইন। তবে শঙ্কার জায়গাটা ছিলই। ২৯ নভেম্বর পরীক্ষার ফল আসবে জেনেই এই স্পিনারকে দলের সঙ্গে চট্টগ্রাম আনা হয়নি। পরীক্ষায় উতরে গেলে রোববারই নিয়ে আসা হত চট্টগ্রামে। এখন নারাইন ফিরে যাবেন ঢাকা থেকেই।
রোববার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি জানায়, নারাইনের বোলিং অ্যাকশন অবৈধ প্রমাণিত হয়েছে। গত ৭ নভেম্বর পাল্লেকেলেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রশ্নবিদ্ধ হয় নারাইনের অ্যাকশন। ১৭ নভেম্বর লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে পরীক্ষা দিয়েছিলেন অ্যাকশনের। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই স্পিনারের সব ধরনের ডেলিভারিই ১৫ ডিগ্রির অনুমোদিত সীমা ছাড়ায়।
চট্টগ্রাম পর্বে রোববারই সিলেট সুপার স্টার্সের মুখোমুখি হবে কুমিল্লা। ম্যাচের আগের দিন নারাইনের মত একজনকে হারিয়ে ফেলা বড় ধাক্কা অবশ্যই। দলটির জন্য শঙ্কার জায়গা আছে আরও। আগের ম্যাচ শেষেই জাতীয় দলের ডাকে ফিরে গেছেন ব্যাটসম্যান মারলন স্যামুয়েলস। কুমিল্লার তাই একাদশ সাজানোই মুশকিল। কোনো বিদেশী ক্রিকেটার হুট করে চোট-টোট বাধালে চারজন বিদেশি নামানোই দুষ্কর হয়ে পড়বে!
রোববার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটি খেলেই অবশ্য পরের ম্যাচের আগে চলে আসার কথা দুই পাকিস্তানী ক্রিকেটার আহমেদ শেহজাদ ও শোয়েব মালিকের। কিন্তু তাতেও আশার জায়গা খুব একটা দেখছেন না মাশরাফি।
“মালিককে পেয়ে হয়ত স্যামুয়েলসের জায়গাটা পূরণ করা যেতে পারে। কিন্তু নারাইনের অভাব পূরণ করবে কে? শেহজাদ ভালো ব্যাটসম্যান অবশ্যই, তবে টপ অর্ডারে স্থানীয় ক্রিকেটারও অনেক ভালো আছে আমাদের।”
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স চেয়ারম্যান নাফিসা কামাল জানালেন, বিকল্প খোঁজ করছেন তারা।
“নারাইনের ঘোষণাটি আসতে পারে, এমন মানসিক প্রস্তুতি আমাদের ছিল। সেভাবেই পরিকল্পনা করা ছিল। যে কোনো দলের জন্যই সে বড় সম্পদ, ওর অভাব বোধ করবই। তবে ভালো বিকল্প খোঁজা শুরু করছি আমরা।”
তবে মাশরাফি বলছেন, নারাইনের শূন্যতা পূরণ হবার নয়।
“আসলে নারাইনের তো বিকল্প হয় না। নারাইনের বিকল্প নারাইনই। ওর অভাব কোনোভাবেই পূরণ হওয়ার নয়। তবে যা আছে, তা নিয়েই লড়ে যেতে হবে আমাদের। দল খুব ভালো করছে। যারা আছেন, তাদের নিয়েই তা ধরে রাখার চেষ্টা করব।”
দলের অন্যতম সেরা অস্ত্রকে হারিয়ে চিন্তায় পড়েছেন মাশরাফি। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সঙ্গে কথোপকথনে অধিনায়কের কণ্ঠ শোনাল অসহায়।
“এমনিতেই আমাদের দলের ভারসাম্য নিয়ে ভাবনার জায়গা ছিল। এখন কাজটা আরও কঠিন হয়ে গেল। নারাইনকে হারানো অনেক বড় ক্ষতি। যে কোনো কিছুর বিনিময়েই আমি ওকে ছাড়তে চাইতাম না। এখন অ্যাকশনই অবৈধ হয়ে গেলে তো আর কিছু করার নেই।”
টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কুমিল্লার পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, তারা আশা করছে, অ্যাকশনের পরীক্ষায় উতরে যাবেন নারাইন। তবে শঙ্কার জায়গাটা ছিলই। ২৯ নভেম্বর পরীক্ষার ফল আসবে জেনেই এই স্পিনারকে দলের সঙ্গে চট্টগ্রাম আনা হয়নি। পরীক্ষায় উতরে গেলে রোববারই নিয়ে আসা হত চট্টগ্রামে। এখন নারাইন ফিরে যাবেন ঢাকা থেকেই।
রোববার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আইসিসি জানায়, নারাইনের বোলিং অ্যাকশন অবৈধ প্রমাণিত হয়েছে। গত ৭ নভেম্বর পাল্লেকেলেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডেতে প্রশ্নবিদ্ধ হয় নারাইনের অ্যাকশন। ১৭ নভেম্বর লাফবরো বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে পরীক্ষা দিয়েছিলেন অ্যাকশনের। পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই স্পিনারের সব ধরনের ডেলিভারিই ১৫ ডিগ্রির অনুমোদিত সীমা ছাড়ায়।
চট্টগ্রাম পর্বে রোববারই সিলেট সুপার স্টার্সের মুখোমুখি হবে কুমিল্লা। ম্যাচের আগের দিন নারাইনের মত একজনকে হারিয়ে ফেলা বড় ধাক্কা অবশ্যই। দলটির জন্য শঙ্কার জায়গা আছে আরও। আগের ম্যাচ শেষেই জাতীয় দলের ডাকে ফিরে গেছেন ব্যাটসম্যান মারলন স্যামুয়েলস। কুমিল্লার তাই একাদশ সাজানোই মুশকিল। কোনো বিদেশী ক্রিকেটার হুট করে চোট-টোট বাধালে চারজন বিদেশি নামানোই দুষ্কর হয়ে পড়বে!
রোববার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটি খেলেই অবশ্য পরের ম্যাচের আগে চলে আসার কথা দুই পাকিস্তানী ক্রিকেটার আহমেদ শেহজাদ ও শোয়েব মালিকের। কিন্তু তাতেও আশার জায়গা খুব একটা দেখছেন না মাশরাফি।
“মালিককে পেয়ে হয়ত স্যামুয়েলসের জায়গাটা পূরণ করা যেতে পারে। কিন্তু নারাইনের অভাব পূরণ করবে কে? শেহজাদ ভালো ব্যাটসম্যান অবশ্যই, তবে টপ অর্ডারে স্থানীয় ক্রিকেটারও অনেক ভালো আছে আমাদের।”
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স চেয়ারম্যান নাফিসা কামাল জানালেন, বিকল্প খোঁজ করছেন তারা।
“নারাইনের ঘোষণাটি আসতে পারে, এমন মানসিক প্রস্তুতি আমাদের ছিল। সেভাবেই পরিকল্পনা করা ছিল। যে কোনো দলের জন্যই সে বড় সম্পদ, ওর অভাব বোধ করবই। তবে ভালো বিকল্প খোঁজা শুরু করছি আমরা।”
তবে মাশরাফি বলছেন, নারাইনের শূন্যতা পূরণ হবার নয়।
“আসলে নারাইনের তো বিকল্প হয় না। নারাইনের বিকল্প নারাইনই। ওর অভাব কোনোভাবেই পূরণ হওয়ার নয়। তবে যা আছে, তা নিয়েই লড়ে যেতে হবে আমাদের। দল খুব ভালো করছে। যারা আছেন, তাদের নিয়েই তা ধরে রাখার চেষ্টা করব।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন