মঈন আলীকে ডিপ মিডউইকেট দিয়ে সোজা আছড়ে ফেললেন। ছক্কা! মুহূর্তটাকে ইউনিস খান যেন রাজকীয়ভাবেই উদযাপন করতে চেয়েছিলেন। আর তাই ছক্কা হাঁকিয়েই জাভেদ মিয়াঁদাদকে টপকে পাকিস্তানের পক্ষে টেস্টের সর্বোচ্চ রানের মালিক হয়ে গেলেন। অবশ্য ছক্কা পর্যন্তই। এর পর নন স্ট্রাইকিং প্রান্ত থেকে শোয়েব মালিকের অভিনন্দন পেলেন আর ড্রেসিংরুমের দিকে আলতো উঁচু করলেন ব্যাট। এ ছাড়া উদযাপনে কোনো বাড়াবাড়ি নেই।
৮ হাজার ৮৩২ রান নিয়ে ৩০ বছর ধরে রেকর্ডটা নিজের করে রেখেছিলেন মিয়াঁদাদ। বড়ে মিয়াঁকে টপকে যেতে ১৯ রান দরকার ছিল ইউনিসের। সেই ১৯-এর সঙ্গে আরও ১৯ যোগ করে ইউনিস আউট হলেন ৩৮ করে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আবুধাবি টেস্টের প্রথম দিন শেষে টেস্টে তাঁর রান ৮ হাজার ৮৫২।
ইউনিসের সামনে সুযোগ আছে প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে টেস্টে ১০ হাজার রানের মাইলফলক ছোঁয়া। অবশ্য নভেম্বরে ৩৮ পূর্ণ করতে চলা এই ডানহাতির সঙ্গে নির্বাচকদের টানাপোড়েন নিয়ে মাঝে মধ্যেই খবর বেরোয়। ইউনিস ক্যারিয়ারটা কতটা দীর্ঘ করতে পারেন সেটাই দেখার। এমনিতে বেশ ভালো ফর্মেই আছেন।
সুনীল গাভাস্কারের দেখিয়ে যাওয়া পথ ধরে টেস্টে ১০ হাজার রান পূর্ণ করেছেন আরও দশজন। কিন্তু অনেক প্রতিভাবান ব্যাটসম্যানের জন্ম দিলেও সেই তালিকায় কোনো পাকিস্তানের কেউ নেই। মিয়াঁদাদের রেকর্ডটাও তিন দশক টিকে থাকা হয়তো পাকিস্তানের ক্রিকেটে সিনিয়রদের একটু বয়স হলেই ছুড়ে ফেলার সাক্ষ্য দেবে।
১৯৮৫ সালে ২১ অক্টোবর ফয়সালাবাদ টেস্টের শেষ দিনে ডাবল সেঞ্চুরি করে জহির আব্বাসের রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিলেন মিয়াঁদাদ। আব্বাস ওই ম্যাচে ব্যাটিংই পাননি। ২৭ অক্টোবর শুরু সিরিজের পরের ম্যাচটিই হয়ে যায় আব্বাসের ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। বিদায় নেওয়ার আগেই নিজের মুকুটটা মিয়াঁদাদের মাথায় উঠতে দেখেছিলেন আব্বাস। এত দিন পর অবশেষে সেটি বড়ে মিয়াঁরও দখলে আর থাকল না।
৮ হাজার ৮৩২ রান নিয়ে ৩০ বছর ধরে রেকর্ডটা নিজের করে রেখেছিলেন মিয়াঁদাদ। বড়ে মিয়াঁকে টপকে যেতে ১৯ রান দরকার ছিল ইউনিসের। সেই ১৯-এর সঙ্গে আরও ১৯ যোগ করে ইউনিস আউট হলেন ৩৮ করে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আবুধাবি টেস্টের প্রথম দিন শেষে টেস্টে তাঁর রান ৮ হাজার ৮৫২।
ইউনিসের সামনে সুযোগ আছে প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে টেস্টে ১০ হাজার রানের মাইলফলক ছোঁয়া। অবশ্য নভেম্বরে ৩৮ পূর্ণ করতে চলা এই ডানহাতির সঙ্গে নির্বাচকদের টানাপোড়েন নিয়ে মাঝে মধ্যেই খবর বেরোয়। ইউনিস ক্যারিয়ারটা কতটা দীর্ঘ করতে পারেন সেটাই দেখার। এমনিতে বেশ ভালো ফর্মেই আছেন।
সুনীল গাভাস্কারের দেখিয়ে যাওয়া পথ ধরে টেস্টে ১০ হাজার রান পূর্ণ করেছেন আরও দশজন। কিন্তু অনেক প্রতিভাবান ব্যাটসম্যানের জন্ম দিলেও সেই তালিকায় কোনো পাকিস্তানের কেউ নেই। মিয়াঁদাদের রেকর্ডটাও তিন দশক টিকে থাকা হয়তো পাকিস্তানের ক্রিকেটে সিনিয়রদের একটু বয়স হলেই ছুড়ে ফেলার সাক্ষ্য দেবে।
১৯৮৫ সালে ২১ অক্টোবর ফয়সালাবাদ টেস্টের শেষ দিনে ডাবল সেঞ্চুরি করে জহির আব্বাসের রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিলেন মিয়াঁদাদ। আব্বাস ওই ম্যাচে ব্যাটিংই পাননি। ২৭ অক্টোবর শুরু সিরিজের পরের ম্যাচটিই হয়ে যায় আব্বাসের ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ। বিদায় নেওয়ার আগেই নিজের মুকুটটা মিয়াঁদাদের মাথায় উঠতে দেখেছিলেন আব্বাস। এত দিন পর অবশেষে সেটি বড়ে মিয়াঁরও দখলে আর থাকল না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন