মঙ্গলবার সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর ৯০ দিনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে টেলিকটকে প্রতিযোগিতায় নিয়ে আসার পরিকল্পনা তুলে ধরেন তিনি।
তারানা হালিম বলেন, “ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে টেলিটককে একেবারে রি-ব্যান্ডিং করা হবে, আমরা বিভিন্ন জায়গায় কথা বলছি; আশা করছি, আগামী ৬ থেকে ৭ মাসে টেলিটককে একটু দাঁড়াতে দেখবেন। এখন আপাতত হামাগুড়ি দিচ্ছে। আমার ধারণা নিজের পায়ে দাঁড়াবে টেলিটক।”
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে গতি দিতে পেছন থেকে ‘ধাক্কা’ দেওয়ার দরকার বলে ‘বুঝেছেন’ কয়েক মাস আগে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়া তারানা, অভিনেত্রী হিসেবেই যার পরিচিতি বেশি।
বেসরকারি অপারেটরগুলোর গ্রাহক সংখ্যা যে হারে বাড়ছে, টেলিটকের ক্ষেত্রে তা হচ্ছে না কেন- প্রতিমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।
জবাবে তারানা বলেন, টেলিটকের চাহিদা থাকলেও বিনিয়োগ শুরু থেকে কম ছিল। পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনগণের সেবাকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে টেলিটক ব্যবসায়িক ক্ষতি মেনে নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করতে হয়েছে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির হিসাবে, গত অগাস্ট শেষ নাগাদ টেলিটকের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৪০ লাখ ৭৯ হাজার। যেখানে বাংলাদেশের মোট মোবাইল ফোন গ্রাহক ১৩ কোটি।
অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর ৯০ দিনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেডকে নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন প্রতিমন্ত্রী।
অবৈধ ভিওআইপি নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতি হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ অভিযোন চলবে।
তবে অবৈধ ভিওআইপি ধরিয়ে দিতে পারলে এক লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণায় তেমন সাড়া মেলেনি বলে স্বীকার করেন তিনি।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কিছু নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য ৯০
দিনের ‘টার্গেট’ দিয়েছিলেন তারানা হালিম।
এই সময়ের মধ্যে তার চেয়ে বেশি অর্জন করতে পেরেছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
তারানা বলেন, “কিছু ক্ষেত্রে বেশি অর্জন হয়েছে। আবার কিছু কাজের অগ্রগতি কম হয়েছে নানাপক্ষীয়
সংশ্লিষ্টতার কারণে। আমাদের ঘোষিত কাজের বাইরেও অনেক বেশি কাজের উদ্যোগ আমরা নিয়েছি।
“সেই দিক থেকে বলতে পারি, আমাদের দেওয়া টার্গেটের চেয়েও অনেক বেশি কাজ করতে পেরেছি।”
গত ১৪ জুলাই প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন তারানা।
যেসব প্রতিষ্ঠান লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ করতে পারেনি তাদের তিরস্কার করে তিনি বলেন, “তাদের মনে রাখতে হবে পদোন্নতি, পদায়ন, বদলি এর ওপর নির্ভর করছে, যারা পারেনি তাদের খাতায় মাইনাস লেখা থাকবে।” bdnews24
তারানা হালিম বলেন, “ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে টেলিটককে একেবারে রি-ব্যান্ডিং করা হবে, আমরা বিভিন্ন জায়গায় কথা বলছি; আশা করছি, আগামী ৬ থেকে ৭ মাসে টেলিটককে একটু দাঁড়াতে দেখবেন। এখন আপাতত হামাগুড়ি দিচ্ছে। আমার ধারণা নিজের পায়ে দাঁড়াবে টেলিটক।”
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে গতি দিতে পেছন থেকে ‘ধাক্কা’ দেওয়ার দরকার বলে ‘বুঝেছেন’ কয়েক মাস আগে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়া তারানা, অভিনেত্রী হিসেবেই যার পরিচিতি বেশি।
বেসরকারি অপারেটরগুলোর গ্রাহক সংখ্যা যে হারে বাড়ছে, টেলিটকের ক্ষেত্রে তা হচ্ছে না কেন- প্রতিমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।
জবাবে তারানা বলেন, টেলিটকের চাহিদা থাকলেও বিনিয়োগ শুরু থেকে কম ছিল। পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনগণের সেবাকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে টেলিটক ব্যবসায়িক ক্ষতি মেনে নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করতে হয়েছে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির হিসাবে, গত অগাস্ট শেষ নাগাদ টেলিটকের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৪০ লাখ ৭৯ হাজার। যেখানে বাংলাদেশের মোট মোবাইল ফোন গ্রাহক ১৩ কোটি।
অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর ৯০ দিনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল কোম্পানি লিমিটেডকে নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন প্রতিমন্ত্রী।
অবৈধ ভিওআইপি নিয়ন্ত্রণে অগ্রগতি হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ অভিযোন চলবে।
তবে অবৈধ ভিওআইপি ধরিয়ে দিতে পারলে এক লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণায় তেমন সাড়া মেলেনি বলে স্বীকার করেন তিনি।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর কিছু নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য ৯০
দিনের ‘টার্গেট’ দিয়েছিলেন তারানা হালিম।
এই সময়ের মধ্যে তার চেয়ে বেশি অর্জন করতে পেরেছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
তারানা বলেন, “কিছু ক্ষেত্রে বেশি অর্জন হয়েছে। আবার কিছু কাজের অগ্রগতি কম হয়েছে নানাপক্ষীয়
সংশ্লিষ্টতার কারণে। আমাদের ঘোষিত কাজের বাইরেও অনেক বেশি কাজের উদ্যোগ আমরা নিয়েছি।
“সেই দিক থেকে বলতে পারি, আমাদের দেওয়া টার্গেটের চেয়েও অনেক বেশি কাজ করতে পেরেছি।”
গত ১৪ জুলাই প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন তারানা।
যেসব প্রতিষ্ঠান লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ করতে পারেনি তাদের তিরস্কার করে তিনি বলেন, “তাদের মনে রাখতে হবে পদোন্নতি, পদায়ন, বদলি এর ওপর নির্ভর করছে, যারা পারেনি তাদের খাতায় মাইনাস লেখা থাকবে।” bdnews24
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন