বাংলাদেশ থেকে হস্তান্তরের পরদিন ১৯৯৮ সালের একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের অনুমতিতে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অনুপ চেটিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থা-সিবিআই।
বৃহস্পতিবার নয়া দিল্লির একটি আদালত তার ছয় দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আসাম সরকারের অনুরোধে উলফা নেতা অনুপকে ওই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে সিবিআই কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
“ছয় দিনের হেফাজত শেষে যে কোনো দিন তাকে গৌহাটি নেওয়া হতে পারে এবং সিবিআই স্পেশাল কোর্টে হাজির করা হতে পারে,” বলেছেন সিবিআইয়ের এক কর্মকর্তা।
বুধবার সকালে সিবিআইয়ের একটি স্পেশাল টিমের কাছে হস্তান্তরের পর অনুপ চেটিয়া ওরফে গোলাপ বড়ুয়াকে ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
হত্যা, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ অনেক মামলায় আসামে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
১৯৯৭ সালের ২১ ডিসেম্বর ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার একটি বাসা থেকে অনুপ চেটিয়া ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান এবং অবৈধভাবে বিদেশি মুদ্রা ও একটি স্যাটেলাইট ফোন রাখার অভিযোগে তিনটি মামলা হয়।
পরে তিনটি মামলায় অনুপ চেটিয়াকে যথাক্রমে তিন, চার ও সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয় বাংলাদেশের আদালত। ২০০৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তার সাজার মেয়াদ শেষ হয়।
কারাবন্দি অবস্থায় অনুপ চেটিয়া জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে উচ্চ আদালতে একটি আবেদন করেছিলেন, তার নিষ্পত্তি এখনও হয়নি। নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের নিরাপত্তা হেফাজতে তাকে রাখার আদেশ ছিল হাই কোর্টের।
তবে বাংলাদেশে আটক অবস্থায়ই অনুপ রিটটি প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করেছিলেন বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন।
আসাম সরকারের অনুরোধে উলফা নেতা অনুপকে ওই হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে বলে সিবিআই কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
“ছয় দিনের হেফাজত শেষে যে কোনো দিন তাকে গৌহাটি নেওয়া হতে পারে এবং সিবিআই স্পেশাল কোর্টে হাজির করা হতে পারে,” বলেছেন সিবিআইয়ের এক কর্মকর্তা।
বুধবার সকালে সিবিআইয়ের একটি স্পেশাল টিমের কাছে হস্তান্তরের পর অনুপ চেটিয়া ওরফে গোলাপ বড়ুয়াকে ভারতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
হত্যা, অপহরণ ও চাঁদাবাজিসহ অনেক মামলায় আসামে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
১৯৯৭ সালের ২১ ডিসেম্বর ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার একটি বাসা থেকে অনুপ চেটিয়া ও তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান এবং অবৈধভাবে বিদেশি মুদ্রা ও একটি স্যাটেলাইট ফোন রাখার অভিযোগে তিনটি মামলা হয়।
পরে তিনটি মামলায় অনুপ চেটিয়াকে যথাক্রমে তিন, চার ও সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয় বাংলাদেশের আদালত। ২০০৭ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তার সাজার মেয়াদ শেষ হয়।
কারাবন্দি অবস্থায় অনুপ চেটিয়া জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে উচ্চ আদালতে একটি আবেদন করেছিলেন, তার নিষ্পত্তি এখনও হয়নি। নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের নিরাপত্তা হেফাজতে তাকে রাখার আদেশ ছিল হাই কোর্টের।
তবে বাংলাদেশে আটক অবস্থায়ই অনুপ রিটটি প্রত্যাহারের জন্য আবেদন করেছিলেন বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন