নিহত প্রকাশক দীপনের বাবার বক্তব্যের সমালোচনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে নিজের বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগ নেতা মাহাবুব-উল আলম হানিফ।
অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি।
শাহবাগে নিজের কার্যালয়ে ছেলে ফয়সাল আরেফিন দীপন খুন হওয়ার পর ক্ষোভ প্রকাশ করে আবুল কাসেম বলেন, ছেলে হত্যার বিচার তিনি চান না।
যারা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে ‘রাজনীতি’ করছেন তাদের শুভবুদ্ধি উদয়ের প্রত্যাশাই করছেন তিনি।
এই বক্তব্যের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রবীণ অধ্যাপক-লেখককে হত্যাকারীদের আদর্শে বিশ্বাসী বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক হানিফ।
তিনি বলেন, “হত্যাকারীদের আদর্শে বিশ্বাসী বলেই পুত্র দীপন হত্যার বিচার চাননি বাবা আবুল কাসেম ফজলুল হক।”
হানিফের এ বক্তব্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত হলে ফেইসবুকে সোচ্চার প্রতিবাদ করতে দেখা যায় অনেককেই।
এ বিষয়ে হানিফের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মাহবুব-উল আলম হানিফ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিজের বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
নিজের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, “আসলে আমি এটা বলতে চাইনি। আমি বলতে চেয়েছিলাম, উনি যদি বিচার না চান, তাহলে ওই মতাদর্শের লোকেরা এতে উৎসাহিত হবে।”
শনিবার সন্ধ্যায় শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তৃতীয় তলায় জাগৃতি প্রকাশনীর কার্যালয়ে এর কর্ণধার ফয়সল আরেফিন দীপনের রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়।
এই প্রকাশনী থেকে বিজ্ঞানমনস্ক লেখক অভিজিৎ রায়ের ‘বিশ্বাসের ভাইরাস’ বইটি প্রকাশিত হয়েছিল, যিনি নিজেও গত ফেব্রুয়ারিতে একই কায়দায় হামলায় নিহত হন।
শাহবাগে নিজের কার্যালয়ে ছেলে ফয়সাল আরেফিন দীপন খুন হওয়ার পর ক্ষোভ প্রকাশ করে আবুল কাসেম বলেন, ছেলে হত্যার বিচার তিনি চান না।
যারা ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে ‘রাজনীতি’ করছেন তাদের শুভবুদ্ধি উদয়ের প্রত্যাশাই করছেন তিনি।
এই বক্তব্যের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রবীণ অধ্যাপক-লেখককে হত্যাকারীদের আদর্শে বিশ্বাসী বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক হানিফ।
তিনি বলেন, “হত্যাকারীদের আদর্শে বিশ্বাসী বলেই পুত্র দীপন হত্যার বিচার চাননি বাবা আবুল কাসেম ফজলুল হক।”
হানিফের এ বক্তব্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত হলে ফেইসবুকে সোচ্চার প্রতিবাদ করতে দেখা যায় অনেককেই।
এ বিষয়ে হানিফের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে মাহবুব-উল আলম হানিফ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিজের বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
নিজের বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, “আসলে আমি এটা বলতে চাইনি। আমি বলতে চেয়েছিলাম, উনি যদি বিচার না চান, তাহলে ওই মতাদর্শের লোকেরা এতে উৎসাহিত হবে।”
শনিবার সন্ধ্যায় শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তৃতীয় তলায় জাগৃতি প্রকাশনীর কার্যালয়ে এর কর্ণধার ফয়সল আরেফিন দীপনের রক্তাক্ত লাশ পাওয়া যায়।
এই প্রকাশনী থেকে বিজ্ঞানমনস্ক লেখক অভিজিৎ রায়ের ‘বিশ্বাসের ভাইরাস’ বইটি প্রকাশিত হয়েছিল, যিনি নিজেও গত ফেব্রুয়ারিতে একই কায়দায় হামলায় নিহত হন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন