স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় খাতের আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি আর্থিক, অ-আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে হচ্ছে না বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
গতকাল রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) রিপোর্ট অন বাংলাদেশ অবজারভেশনস অব স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড কোডস ঃ একাউন্টিং এন্ড অডিটিং’ শীর্ষক কর্মশালায় বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
কর্মশালাটির আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক ও ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্টস অব বাংলাদেশ। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ফাইন্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট সুরাইয়া জান্নাত। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। এসময় বক্তব্য রাখেন, বিশ্বব্যাংকের প্র্যাকটিস ডিরেক্টর সামিয়া এম সাদেক, ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ক্রিস্টান ই কিমস, আইসিএবি-এর সভাপিত মাসিহ মালিক চৌধুরী প্রমুখ।
প্রতিবেদন তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় খাতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি আর্থিক, অ-আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্সিয়াল স্ট্যান্ডার্ডস (আইএফআরএস) এবং ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডস অন অডিটিং অনুযায়ী হচ্ছে না।
সুরাইয়া বলেন, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য ব্যাংকিং খাত প্রধান উৎস। কিন্তু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন সঠিক হচ্ছে কি না তা বাংলাদেশ ব্যাংক ও ব্যাংকিং বিভাগ তদারকি করছে না। বেসরকরি ব্যাংকগুলো আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও তা আন্তর্জাতিক মানের নয়। অপরদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর অবস্থা আরো খারাপ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) লোকবলের অভাবে এবং আইনি জটিলতার জন্য সঠিক সেবা দিতে পারছে না। পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলো যে আর্থিক প্রতিবেদন দিচ্ছে তা মানসম্মত এবং আইন মেনে চলছে কি না তা সঠিকভাবে তদারকি করতে পারছে না বিএসইসি। প্রতিবেদনে জানানো হয়, একাউন্টিং ও অডিটিং সেকশনকে উন্নত করার জন্য বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে ২০০৩ সাল থেকে কাজ করছে।
অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সময়টা এখন চমৎকার। সারাদেশে উন্নয়নের হাওয়া বইছে। তাই আসুন সবাই এক সঙ্গে কাজ করি। আমাদের মধ্যে ছোটখাট সমস্যা, মতভেদ থাকতেই পারে। অতীতে যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। এখন সব ভুলে সবাই একসঙ্গে দেশের উন্নয়নে শরিক হই। জাতি হিসেবে আমাদের পেছনের অবদানকে স্বীকার করতে হবে, তা না হলে আমরা এগিয়ে যেতে পারবো না। daily sangram
গতকাল রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) রিপোর্ট অন বাংলাদেশ অবজারভেশনস অব স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড কোডস ঃ একাউন্টিং এন্ড অডিটিং’ শীর্ষক কর্মশালায় বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
কর্মশালাটির আয়োজন করে বিশ্বব্যাংক ও ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্টস অব বাংলাদেশ। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ফাইন্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট সুরাইয়া জান্নাত। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। এসময় বক্তব্য রাখেন, বিশ্বব্যাংকের প্র্যাকটিস ডিরেক্টর সামিয়া এম সাদেক, ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ক্রিস্টান ই কিমস, আইসিএবি-এর সভাপিত মাসিহ মালিক চৌধুরী প্রমুখ।
প্রতিবেদন তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় খাতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি আর্থিক, অ-আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্সিয়াল স্ট্যান্ডার্ডস (আইএফআরএস) এবং ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডস অন অডিটিং অনুযায়ী হচ্ছে না।
সুরাইয়া বলেন, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য ব্যাংকিং খাত প্রধান উৎস। কিন্তু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন সঠিক হচ্ছে কি না তা বাংলাদেশ ব্যাংক ও ব্যাংকিং বিভাগ তদারকি করছে না। বেসরকরি ব্যাংকগুলো আর্থিক বিবরণ ও নিরীক্ষণ প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও তা আন্তর্জাতিক মানের নয়। অপরদিকে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর অবস্থা আরো খারাপ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) লোকবলের অভাবে এবং আইনি জটিলতার জন্য সঠিক সেবা দিতে পারছে না। পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলো যে আর্থিক প্রতিবেদন দিচ্ছে তা মানসম্মত এবং আইন মেনে চলছে কি না তা সঠিকভাবে তদারকি করতে পারছে না বিএসইসি। প্রতিবেদনে জানানো হয়, একাউন্টিং ও অডিটিং সেকশনকে উন্নত করার জন্য বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে ২০০৩ সাল থেকে কাজ করছে।
অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সময়টা এখন চমৎকার। সারাদেশে উন্নয়নের হাওয়া বইছে। তাই আসুন সবাই এক সঙ্গে কাজ করি। আমাদের মধ্যে ছোটখাট সমস্যা, মতভেদ থাকতেই পারে। অতীতে যা হওয়ার তা হয়ে গেছে। এখন সব ভুলে সবাই একসঙ্গে দেশের উন্নয়নে শরিক হই। জাতি হিসেবে আমাদের পেছনের অবদানকে স্বীকার করতে হবে, তা না হলে আমরা এগিয়ে যেতে পারবো না। daily sangram
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন