মিয়ানমারে বহুপ্রতীক্ষিত সাধারণ নির্বাচনে আগামীকাল রোববার ভোট গ্রহণ করা হবে। ২৫ বছরের মধ্যে দেশটিতে এটাই সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। খবর বিবিসির।
নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, গতকাল শুক্রবার মধ্যরাত থেকে প্রচার বন্ধ হয়ে গেছে। গতকাল দুপুর থেকেই নির্বাচনী প্রতীক-সংবলিত ব্যানার ও স্টিকার খুলে ফেলা হয়েছে। আজ শনিবার প্রচারণা বন্ধ থাকবে।
নির্বাচনে বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চির দল এনএলডি বিপুল বিজয় পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের বর্তমান সেনা সমর্থক ক্ষমতাসীন দল ইউএসডিপি গতকাল ইয়াঙ্গুনে সমাবেশ করে।
সম্ভাব্য চার পরিস্থিতি: নির্বাচনে এনএলডির জয়ের সম্ভাবনার কথা বলা হলেও আদৌ কী হবে সেটি নিশ্চিত নয় কেউ। নির্বাচনী ফলাফলে চারটি ভিন্ন ধরনের পরিস্থিতি হতে পারে।
প্রথমত, সু চির দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে পারে। নিজে প্রেসিডেন্ট হতে না পারলেও সু চিই প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দেবেন। আবার সংবিধানে পরিবর্তনও আনার চেষ্টা করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্ব বাড়তে পারে।
দ্বিতীয়ত, এনএলডি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে সু চিকে বন্ধুপ্রতিম জাতিগোষ্ঠীভিত্তিক আঞ্চলিক দলগুলোর দ্বারস্থ হতে হবে।
তৃতীয়ত, এনএলডি জিতলেও দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে পরিস্থিতি বেশ জটিল হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে বর্তমান প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট থেকে যেতে পারেন।
চতুর্থত, কেবল নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতি হলেই ইউএসডিপির জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে এনএলডি পার্লামেন্ট বর্জন করতে পারে।
prothomalo
নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী, গতকাল শুক্রবার মধ্যরাত থেকে প্রচার বন্ধ হয়ে গেছে। গতকাল দুপুর থেকেই নির্বাচনী প্রতীক-সংবলিত ব্যানার ও স্টিকার খুলে ফেলা হয়েছে। আজ শনিবার প্রচারণা বন্ধ থাকবে।
নির্বাচনে বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চির দল এনএলডি বিপুল বিজয় পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের বর্তমান সেনা সমর্থক ক্ষমতাসীন দল ইউএসডিপি গতকাল ইয়াঙ্গুনে সমাবেশ করে।
সম্ভাব্য চার পরিস্থিতি: নির্বাচনে এনএলডির জয়ের সম্ভাবনার কথা বলা হলেও আদৌ কী হবে সেটি নিশ্চিত নয় কেউ। নির্বাচনী ফলাফলে চারটি ভিন্ন ধরনের পরিস্থিতি হতে পারে।
প্রথমত, সু চির দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে পারে। নিজে প্রেসিডেন্ট হতে না পারলেও সু চিই প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন দেবেন। আবার সংবিধানে পরিবর্তনও আনার চেষ্টা করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্ব বাড়তে পারে।
দ্বিতীয়ত, এনএলডি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে সু চিকে বন্ধুপ্রতিম জাতিগোষ্ঠীভিত্তিক আঞ্চলিক দলগুলোর দ্বারস্থ হতে হবে।
তৃতীয়ত, এনএলডি জিতলেও দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে পরিস্থিতি বেশ জটিল হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে বর্তমান প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট থেকে যেতে পারেন।
চতুর্থত, কেবল নির্বাচনে ব্যাপক জালিয়াতি হলেই ইউএসডিপির জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে এনএলডি পার্লামেন্ট বর্জন করতে পারে।
prothomalo
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন